ভিডিয়ো: উত্তেজনার ১০০ ঘণ্টা! অবশেষে মুক্তি পেলেন মাওবাদীদের হাতে বন্দি জওয়ান

ঈপ্সা চ্যাটার্জী | Edited By: সৈকত দাস

Apr 08, 2021 | 10:50 PM

এ দিন দুপুরে সরকারের তরফে পাঠানো দুই সদস্যের একটি দল ও শতাধিক গ্রামবাসীদের উপস্থিতিতে ওই জওয়ানকে মুক্তি দেওয়া হয়। পদ্মশ্রী প্রাপক ধর্মপাল সাইনি, গোন্দওয়া সমাজের সভাপতি তেলাম বোরাইয়া, সাতজন সাংবাদিক ও ছত্তীসগঢ় সরকারের দুই প্রতিনিধি রাকেশ্বরকে উদ্ধার করে নিয়ে আসেন।

Follow Us

বিজাপুর: কেটে গিয়েছে ১০০ ঘণ্টারও বেশি সময়, অবশেষে মুক্তি পেলেন মাওবাদীদের হাতে বন্দি জওয়ান। শনিবার ছত্তীসগঢ়ে মাওবাদীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ২২ জওয়ান প্রাণ হারান। দু’দিন ধরে তল্লাশি অভিযান চালালেও খোঁজ মেলেনি এক জওয়ানের। পরে মাওবাদীরা জানান, নিখোঁজ জওয়ান তাঁদের হেফাজতে রয়েছে। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে জানানো হয়, ওই জওয়ানকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

এদিন মুক্তি পাওয়া কমান্ডো রাকেশ্বর সিং মিনহাসের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। জানা গিয়েছে, সিআরপিএফ জওয়ানের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে বন্দি ওই জওয়ানের শরীর থেকে দড়ি খোলা হচ্ছে।

গত শনিবার মাওবাদী শীর্ষনেতা হিদমা ও তাঁর সঙ্গী সুজাতাকে ধরতে ছত্তীসগঢ়ের সুকমা-বিজাপুর জঙ্গলে তল্লাশি অভিযান চালায় দুই হাজারেরও বেশি যৌথ বাহিনীর জওয়ান। কিন্তু জঙ্গলের ভিতরে ঢুকতেই তিনদিক থেকে জওয়ানদের ঘিরে ধরে মাওবাদীরা। এলোপাথাড়ি গুলিতে প্রাণ হারান ২২ জন জওয়ান। নিখোঁজ হয়ে যান রাকেশ্বর সিং মিনহা নামক কোবরা কম্যান্ডো বাহিনীর জওয়ান।

এ দিকে, নিখোঁজ জওয়ানের পরিবারও একটি ভিডিয়ো বার্তায় রাকেশ্বরের মুক্তির আবেদন জানান। অন্যদিকে, মাওবাদীদের তরফে জানানো হয়, যদি তাঁদের নির্দিষ্ট কিছু দাবি পূরণ করা হয়, তবেই মুক্তি দেওয়া হবে রাকেশ্বরকে। যদিও তাঁদের দাবি সম্পর্কে সরকারের তরফে কিছু জানানো হয়নি।

আরও পড়ুন: ‘বিলিতি চুমু চাই’, মাঝ আকাশে উলঙ্গ হয়ে বিমানকর্মীর সামনে হুলস্থূল কাণ্ড যুবকের

এ দিন দুপুরে সরকারের তরফে পাঠানো দুই সদস্যের একটি দল ও শতাধিক গ্রামবাসীদের উপস্থিতিতে ওই জওয়ানকে মুক্তি দেওয়া হয়। পদ্মশ্রী প্রাপক ধর্মপাল সাইনি, গোন্দওয়া সমাজের সভাপতি তেলাম বোরাইয়া, সাতজন সাংবাদিক ও ছত্তীসগঢ় সরকারের দুই প্রতিনিধি রাকেশ্বরকে উদ্ধার করে নিয়ে আসেন। সেখান থেকে তাঁকে বিজাপুরের সিআরপিএফের তারেম ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়। চিকিৎসকরা তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষাও করেন, তিনি সুস্থ রয়েছেন বলেই জানানো হয় সিআরপিএফের তরফে।

অন্যদিকে, রাকেশ্বরের মুক্তির খবর পেয়ে তাঁর স্ত্রী মীনু বলেন, “আজ আমার জীবনের সবচেয়ে খুশির দিন। ওর ফিরে আসা নিয়ে আমি সবসময় আশাবাদী ছিলাম। বিগত দিনগুলি অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে কেটেছে। সরকারের উপর ভরসা থাকলেও কিছু না জানানোয় মনে ভয় ছিল।”

আরও পড়ুন: আইনী প্রক্রিয়া শেষ না হলে ফেরত পাঠানো যাবে না জম্মুর রিফিউজি রোহিঙ্গাদের: সুপ্রিম কোর্ট

বিজাপুর: কেটে গিয়েছে ১০০ ঘণ্টারও বেশি সময়, অবশেষে মুক্তি পেলেন মাওবাদীদের হাতে বন্দি জওয়ান। শনিবার ছত্তীসগঢ়ে মাওবাদীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ২২ জওয়ান প্রাণ হারান। দু’দিন ধরে তল্লাশি অভিযান চালালেও খোঁজ মেলেনি এক জওয়ানের। পরে মাওবাদীরা জানান, নিখোঁজ জওয়ান তাঁদের হেফাজতে রয়েছে। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে জানানো হয়, ওই জওয়ানকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

এদিন মুক্তি পাওয়া কমান্ডো রাকেশ্বর সিং মিনহাসের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। জানা গিয়েছে, সিআরপিএফ জওয়ানের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে বন্দি ওই জওয়ানের শরীর থেকে দড়ি খোলা হচ্ছে।

গত শনিবার মাওবাদী শীর্ষনেতা হিদমা ও তাঁর সঙ্গী সুজাতাকে ধরতে ছত্তীসগঢ়ের সুকমা-বিজাপুর জঙ্গলে তল্লাশি অভিযান চালায় দুই হাজারেরও বেশি যৌথ বাহিনীর জওয়ান। কিন্তু জঙ্গলের ভিতরে ঢুকতেই তিনদিক থেকে জওয়ানদের ঘিরে ধরে মাওবাদীরা। এলোপাথাড়ি গুলিতে প্রাণ হারান ২২ জন জওয়ান। নিখোঁজ হয়ে যান রাকেশ্বর সিং মিনহা নামক কোবরা কম্যান্ডো বাহিনীর জওয়ান।

এ দিকে, নিখোঁজ জওয়ানের পরিবারও একটি ভিডিয়ো বার্তায় রাকেশ্বরের মুক্তির আবেদন জানান। অন্যদিকে, মাওবাদীদের তরফে জানানো হয়, যদি তাঁদের নির্দিষ্ট কিছু দাবি পূরণ করা হয়, তবেই মুক্তি দেওয়া হবে রাকেশ্বরকে। যদিও তাঁদের দাবি সম্পর্কে সরকারের তরফে কিছু জানানো হয়নি।

আরও পড়ুন: ‘বিলিতি চুমু চাই’, মাঝ আকাশে উলঙ্গ হয়ে বিমানকর্মীর সামনে হুলস্থূল কাণ্ড যুবকের

এ দিন দুপুরে সরকারের তরফে পাঠানো দুই সদস্যের একটি দল ও শতাধিক গ্রামবাসীদের উপস্থিতিতে ওই জওয়ানকে মুক্তি দেওয়া হয়। পদ্মশ্রী প্রাপক ধর্মপাল সাইনি, গোন্দওয়া সমাজের সভাপতি তেলাম বোরাইয়া, সাতজন সাংবাদিক ও ছত্তীসগঢ় সরকারের দুই প্রতিনিধি রাকেশ্বরকে উদ্ধার করে নিয়ে আসেন। সেখান থেকে তাঁকে বিজাপুরের সিআরপিএফের তারেম ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়। চিকিৎসকরা তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষাও করেন, তিনি সুস্থ রয়েছেন বলেই জানানো হয় সিআরপিএফের তরফে।

অন্যদিকে, রাকেশ্বরের মুক্তির খবর পেয়ে তাঁর স্ত্রী মীনু বলেন, “আজ আমার জীবনের সবচেয়ে খুশির দিন। ওর ফিরে আসা নিয়ে আমি সবসময় আশাবাদী ছিলাম। বিগত দিনগুলি অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে কেটেছে। সরকারের উপর ভরসা থাকলেও কিছু না জানানোয় মনে ভয় ছিল।”

আরও পড়ুন: আইনী প্রক্রিয়া শেষ না হলে ফেরত পাঠানো যাবে না জম্মুর রিফিউজি রোহিঙ্গাদের: সুপ্রিম কোর্ট

Next Article