COVID Vaccination for Children: করোনা থেকে সুরক্ষিত নয় শিশুরাও! ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সীরা কবে টিকা পাবে, জানালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Feb 13, 2022 | 11:19 AM

COVID Vaccination for Children: প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি নতুন বছর থেকে ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদেরও টিকাকরণ শুরু হয়েছে। এবার চিন্তাভাবনা চলছে ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সীদের টিকাকরণ নিয়ে।

Follow Us

নয়া দিল্লি: দেশে দ্রুতগতিতে এগোচ্ছে করোনা টিকাকরণ (COVID Vaccination)। প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি নতুন বছর থেকে ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদেরও টিকাকরণ শুরু হয়েছে। এবার চিন্তাভাবনা চলছে ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সীদের টিকাকরণ নিয়ে। শনিবার এই বয়সসীমার নাগরিকদের টিকাকরণ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য (Mansukh Mandaviya) জানান, বিশেষজ্ঞ কমিটির (Expert Committee) তরফে সবুজ সংকেত মিললেই কেন্দ্র ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সীদেরও টিকাকরণ দ্রুত শুরু করবে।

কেন্দ্রীয় বাজেট নিয়ে শনিবার বিজেপির তরফে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। সেখানেই তাঁকে শিশুদের করোনা টিকাকরণ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। জবাবে তিনি বলেন, “এখনও অবধি বিশেষজ্ঞের কমিটির তরফে ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সীদের টিকাকরণ নিয়ে কিছু জানানো হয়নি। তারা সবুজ সংকেত দিলেই কেন্দ্রের তরফে এই বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।”

টিকাকরণ কর্মসূচি সম্পর্কে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “কখন, কোন বয়সসীমার নাগরিকদের টিকা দেওয়া হবে, সেই সিদ্ধান্ত বিজ্ঞানীদের পরামর্শ মতোই নেওয়া হয়। বিশেষজ্ঞ কমিটির তরফে পরামর্শ দেওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে আমরা প্রিকশন ডোজ় প্রয়োগের কর্মসূচি চালু করি। যখন বিশেষজ্ঞ কমিটির তরফে ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সীদের টিকাকরণের পরামর্শ দেওয়া হলেই, আমরা দ্রুত সেই টিকাকরণ কর্মসূচি চালু করব।”

চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকেই শুরু হয়েছে ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের টিকাকরণ। এরপরে ১০ জানুয়ারি থেকে স্বাস্থ্যকর্মী, প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা এবং কো-মর্ডিবিটি যুক্ত ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিদের প্রিকশন ডোজ় দেওয়া শুরু হয়েছে। টিকাকরণের এই সাফল্য় সম্পর্কে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য বলেন, “আজকের দিনে টিকাকরণ কোনও বড় ইস্যু নয়। আমাদের কাছে যথেষ্ট পরিমাণে ভ্যাকসিন রয়েছে, ডোজ়ের কোনও সঙ্কট নেই আর। তবে আমরা বৈজ্ঞানিক মহলের পরামর্শ মেনেই  চলব। এখনও বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে কোনও পরামর্শ বা অনুমোদন না মেলায়, কেন্দ্রও টিকাকরণ নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি। এটা কোনও রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নয়। গত বছরের জুলাই-অগস্ট মাসে সেরো সমীক্ষায় দেখা গিয়েছিল, শিশুদের মধ্যে ৬৭ শতাংশেরই দেহে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গিয়েছে। তাছাড়া শিশুরা করোনা আক্রান্ত হলেও, অধিকাংশই উপসর্গহীন থাকছে।”

তিনি আরও বলেন, “টিকাকরণ পুরোটাই জৈব পদ্ধতি। তাই কোনও অনুমোদনের আগে বিজ্ঞানীদের গবেষণা করতে হয়। আগে আমরা বিশ্বে কী কী টিকা অনুমোদন পাচ্ছে, তার উপর নির্ভর করে আমরা টিকাকরণের সিদ্ধান্ত নিতাম। বর্তমানে আমাদের দেশের বিজ্ঞানীরা নিজেরাই গবেষণা করেন, তাদের গবেষণা ও প্রাপ্ত ফলের উপর নির্ভর করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের মধ্যেও দ্রুতগতিতে টিকাকরণ কর্মসূচি এগিয়েছে।”

নয়া দিল্লি: দেশে দ্রুতগতিতে এগোচ্ছে করোনা টিকাকরণ (COVID Vaccination)। প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি নতুন বছর থেকে ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদেরও টিকাকরণ শুরু হয়েছে। এবার চিন্তাভাবনা চলছে ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সীদের টিকাকরণ নিয়ে। শনিবার এই বয়সসীমার নাগরিকদের টিকাকরণ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য (Mansukh Mandaviya) জানান, বিশেষজ্ঞ কমিটির (Expert Committee) তরফে সবুজ সংকেত মিললেই কেন্দ্র ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সীদেরও টিকাকরণ দ্রুত শুরু করবে।

কেন্দ্রীয় বাজেট নিয়ে শনিবার বিজেপির তরফে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। সেখানেই তাঁকে শিশুদের করোনা টিকাকরণ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। জবাবে তিনি বলেন, “এখনও অবধি বিশেষজ্ঞের কমিটির তরফে ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সীদের টিকাকরণ নিয়ে কিছু জানানো হয়নি। তারা সবুজ সংকেত দিলেই কেন্দ্রের তরফে এই বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।”

টিকাকরণ কর্মসূচি সম্পর্কে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “কখন, কোন বয়সসীমার নাগরিকদের টিকা দেওয়া হবে, সেই সিদ্ধান্ত বিজ্ঞানীদের পরামর্শ মতোই নেওয়া হয়। বিশেষজ্ঞ কমিটির তরফে পরামর্শ দেওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে আমরা প্রিকশন ডোজ় প্রয়োগের কর্মসূচি চালু করি। যখন বিশেষজ্ঞ কমিটির তরফে ৫ থেকে ১৫ বছর বয়সীদের টিকাকরণের পরামর্শ দেওয়া হলেই, আমরা দ্রুত সেই টিকাকরণ কর্মসূচি চালু করব।”

চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকেই শুরু হয়েছে ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের টিকাকরণ। এরপরে ১০ জানুয়ারি থেকে স্বাস্থ্যকর্মী, প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা এবং কো-মর্ডিবিটি যুক্ত ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিদের প্রিকশন ডোজ় দেওয়া শুরু হয়েছে। টিকাকরণের এই সাফল্য় সম্পর্কে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য বলেন, “আজকের দিনে টিকাকরণ কোনও বড় ইস্যু নয়। আমাদের কাছে যথেষ্ট পরিমাণে ভ্যাকসিন রয়েছে, ডোজ়ের কোনও সঙ্কট নেই আর। তবে আমরা বৈজ্ঞানিক মহলের পরামর্শ মেনেই  চলব। এখনও বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে কোনও পরামর্শ বা অনুমোদন না মেলায়, কেন্দ্রও টিকাকরণ নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি। এটা কোনও রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নয়। গত বছরের জুলাই-অগস্ট মাসে সেরো সমীক্ষায় দেখা গিয়েছিল, শিশুদের মধ্যে ৬৭ শতাংশেরই দেহে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গিয়েছে। তাছাড়া শিশুরা করোনা আক্রান্ত হলেও, অধিকাংশই উপসর্গহীন থাকছে।”

তিনি আরও বলেন, “টিকাকরণ পুরোটাই জৈব পদ্ধতি। তাই কোনও অনুমোদনের আগে বিজ্ঞানীদের গবেষণা করতে হয়। আগে আমরা বিশ্বে কী কী টিকা অনুমোদন পাচ্ছে, তার উপর নির্ভর করে আমরা টিকাকরণের সিদ্ধান্ত নিতাম। বর্তমানে আমাদের দেশের বিজ্ঞানীরা নিজেরাই গবেষণা করেন, তাদের গবেষণা ও প্রাপ্ত ফলের উপর নির্ভর করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের মধ্যেও দ্রুতগতিতে টিকাকরণ কর্মসূচি এগিয়েছে।”

Next Article