Heart Attack: CPR শিখে রাখা কতটা জরুরি এই ভিডিয়ো দেখলে বুঝবেন
Taj Mahal CPR Video: উল্লেখ্য,হার্টের অসুখ এখন ঘরে ঘরে। হামেশাই শোনা যায় কারোর বুকে স্টেইন্ট বসেছে কারোর আবার পেসমেকার। আর ব্লকেজ তো প্রায় প্রতিটি বাড়িতে। তবে আচমকাই বাড়ির কোনও সদস্যের হার্ট অ্যাটাক হলে প্রাথমিক পরিষেবা দিতে জানা যে জরুরি এই ভিডিয়ো তা আরও একবার প্রমাণ করল।
দিল্লি: পুরো পরিবারকে নিয়ে তাজমহলে দেখতে গিয়েছিলেন এক ব্যক্তি। তবে বিপদ যে এভাবে ধেয়ে আসবে কেউ বুঝতে পারেনি। আচমকাই ওই ব্যক্তির বাবা হৃদপিন্ড বন্ধ হয়ে গেল। তারপর…
উল্লেখ্য,হার্টের অসুখ এখন ঘরে ঘরে। হামেশাই শোনা যায় কারোর বুকে স্টেইন্ট বসেছে কারোর আবার পেসমেকার। আর ব্লকেজ তো প্রায় প্রতিটি বাড়িতে। তবে আচমকাই বাড়ির কোনও সদস্যের হার্ট অ্যাটাক হলে প্রাথমিক পরিষেবা দিতে জানা যে জরুরি এই ভিডিয়ো তা আরও একবার প্রমাণ করল।
आगरा
➡ताजमहल के अंदर CPR देते का लाइव वीडियो वायरल
➡पर्यटक को सीपीआर देते का लाइव वीडियो हुआ वायरल
➡ताजमहल देखने आए पर्यटक को आया था हार्ट अटैक
➡काफी देर तक CPR देने के बाद पर्यटक की लौटी जान
➡ताजमहल परिसर के अंदर वीडियो प्लेटफार्म का मामला.#Agra pic.twitter.com/hRxTtDwXIu
— भारत समाचार | Bharat Samachar (@bstvlive) November 15, 2023
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে তাজমহলে পরিবারকে নিয়ে ঘুরতে গিয়েছিলেন এক ব্যক্তি। আচমকাই তাঁর বৃদ্ধ বাবা অসুস্থ হয়ে অজ্ঞান হয়ে যান। দ্রুত তাঁর ছেলে ওই ব্যক্তিকে সিপিআর দিতে শুরু করেন। সঙ্গে চলে মাউথ-টু-মাউথ। চোখে মুখে জল ও ছেটানো হয়। এই রকম খানিকটা চলার পর বৃদ্ধ ব্যক্তি চোখ খুলে তাকান। এরপর তাঁকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে।
সিপিআর কী?
মানুষের হৃদযন্ত্র ও শ্বাসযন্ত্র কাজ করা বন্ধ করে দিলে এই পদ্ধতির মাধ্যমে শরীরে রক্ত ও অক্সিজেন চলাচল স্বাভাবিক করা যায়। হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
কীভাবে দেবেন সিপিআর? প্রথমে দেখে নিতে হবে রোগী ঠিক মতো শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে পারছেন কি না। যদি কোনও শব্দ শোনা যায় দ্রুত সিপিআর দেওয়া চালু করতে হবে। বাম হাতের উপর ডান হাত নিয়ে রোগীর বুকের মাঝ বরাবর রাখতে হবে। এতে হাত সোজা রাখতে হবে। কোনও ভাবেই হাত ভাঁজ হলে চলবে না। এইভাবে ৩০ বার বুকে চাপ দিতে হবে। এবং দ্রুত চাপ দিতে হবে। বুকে যখন চাপ দেবেন সেই সময় হাতের প্রেসার বুক যেন ২ ইঞ্চির মতো নেমে যায়। এরপর আক্রান্ত ব্যক্তির নাক টিপে মুখের সঙ্গে মুখ লাগিয়ে ফুঁ দিতে হবে। যাকে বলা হয় মাউথ টু মাউথ