AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

লকডাউনের সুফলে কর্নাটকে নিম্নমুখী সংক্রমণ, তবুও ভয় বাড়াচ্ছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস

বর্তমানে রাজ্যজুড়ে লকডাউন চলায় বেঙ্গালুরুতে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা এক ধাক্কায় ২৫ হাজার থেকে ৫ হাজারে নেমে আসে।

লকডাউনের সুফলে কর্নাটকে নিম্নমুখী সংক্রমণ, তবুও ভয় বাড়াচ্ছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস
চিকমাগালুরে করোনা টিকা নেওয়ার লম্বা লাইন। ছবি: PTI
| Updated on: May 26, 2021 | 6:52 AM
Share

বেঙ্গালুরু: করোনার ধাক্কা ধীরে ধীরে সামলে উঠছে কর্নাটক, কিন্তু চিন্তা বাড়াচ্ছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্তের সংখ্যা। সেই কারণেই এখনই বিধিনিষেধ তুলতে নারাজ প্রশাসন।

গত সপ্তাহ থেকেই ক্রমশ কমছে করোনা সংক্রমণের সংখ্যা। গত মঙ্গলবার রাজ্যে যেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২২ হাজার ৭৫৮। অন্যদিকে সেই তুলনায় সুস্থতার সংখ্যা ছিল ৩৮ হাজার ২২৪। ২২ হাজার আক্রান্তের মধ্যে বেঙ্গালুরুতেই আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬ হাজার ২৪৩।

এই বিষয়ে উপ মুখ্যমন্ত্রী ডঃ অশ্বথ নারায়ণ বলেন, “যদি আপনারা আক্রান্তের সংখ্যা দেখেন, তবে দেখা যাবে যে ক্রমশ আক্রান্তের সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে। বেঙ্গালুরু সহ একাধিক জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা কমে গিয়েছে। তবে আনলকের পথে হাঁটার জন্য সংক্রমণের হার আরও কমা প্রয়োজন।”

বর্তমানে রাজ্যজুড়ে লকডাউন চলায় বেঙ্গালুরুতে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা এক ধাক্কায় ২৫ হাজার থেকে ৫ হাজারে নেমে আসে। তবে চিন্তা বাড়াচ্ছে গ্রামীণ অঞ্চলে সংক্রমণ ও ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্তের সংখ্যা। এই বিষয়ে এইচসিজি হাসপাতালের প্রধান তথা কর্নাটকের কোভিড টাস্ক ফোর্সের সদস্য ডঃ বিশাল রাও বলেন, “গ্রামীণ অঞ্চলে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে স্বাস্থ্য পরিষেবা। শহরগুলিতে যেমন প্রতিটি হাসপাতালে অক্সিজেনের ব্যবস্থা রয়েছে। সেখানে গ্রাম ও জেলায় অক্সিজেন সিলিন্ডার ভরার জন্য বিভিন্ন জায়গায় যেতে হয়।”

অন্যদিকে, চিন্তা বাড়িয়েছে মিউকরমাইকোসিসে আক্রান্তের সংখ্যাও। কেবলমাত্র এইচসিজি হাসপাতালেই ৩০ জন আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে। গোটা রাজ্যে মিলিয়ে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৭০০। নতুন এই ছত্রাক সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারের তরফে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেই কমিটিই ব্ল্যাক ফাঙ্গাস নিয়ে চিকিৎসা সংক্রান্ত যাবতীয় সুপারিশ করবে বলে জানা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: বিদেশী ভ্যাকসিন আমদানিতে জোর, আগামী বছরেই ভারতের বাজারে আসছে মডার্না ও ফাইজ়ারের টিকা