India’s First Hydrogen Train: কলকাতা থেকে পটনা ২ ঘণ্টায়! কত স্পিড, কবে থেকে চালু, হাইড্রোজেন ট্রেন নিয়ে বড় আপডেট

Railways: ২৬৩৮ জন যাত্রী বহনের ক্ষমতা রয়েছে এই ট্রেনের। ৫ ডিগ্রি থেকে ৩৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা পর্যন্ত ২২০০-রও বেশি যাত্রী নিয়ে এই ট্রেন সিঙ্গেল সেলেই কালকা থেকে সিমলার দূরত্ব অতিক্রম করতে পারবে।

Indias First Hydrogen Train: কলকাতা থেকে পটনা ২ ঘণ্টায়! কত স্পিড, কবে থেকে চালু, হাইড্রোজেন ট্রেন নিয়ে বড় আপডেট
হাইড্রোজেন ট্রেন।Image Credit source: X

|

Mar 25, 2025 | 9:08 PM

নয়া দিল্লি: ভারতে ছুটতে চলেছে হাইড্রোজেন ট্রেন। চলতি বছরের শেষভাগের মধ্যেই হাইড্রোজেন ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা সরকারের। এর মধ্যেই হাইড্রোজেন ট্রেন নিয়ে এল বড় আপডেট। দেশের প্রথম হাইড্রোজেন ফুয়েল ট্রেন চালু হতে লাগবে আরেকটু সময়।

জানা গিয়েছে, টেস্টিংয়ের সময় যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেওয়ার কারণেই হাইড্রোজেন ট্রেন চালাতে আরও কিছুটা সময় লেগে যেতে পারে। ভারতীয় রেলওয়ের এক শীর্ষ আধিকারিক একটি সংবাদমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে বলেছেন, “ট্রেনের টেস্টিং চলাকালীন দেখা গিয়েছে যে সর্বাধিক ভার বহনের জন্য হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল ক্যাপাসিটি বাড়ানো প্রয়োজন। এই মোডিফিকেশন বা সংস্কারের জন্য দুই-তিন মাস সময় লাগবে। এরপরই যাত্রীদের জন্য এই ট্রেন চালু হয়ে যাবে।”

রেল সূত্রে খবর, কালকা-সিমলা হেরিটেজ রুটেই প্রথম এই ট্রেন চালু হবে। ৯৬ কিলোমিটার এই রুটে হাইড্রোজেন ট্রেন চরম তাপমাত্রাতেও ছুটতে পারবে। ২৬৩৮ জন যাত্রী বহনের ক্ষমতা রয়েছে এই ট্রেনের। ৫ ডিগ্রি থেকে ৩৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা পর্যন্ত ২২০০-রও বেশি যাত্রী নিয়ে এই ট্রেন সিঙ্গেল সেলেই কালকা থেকে সিমলার দূরত্ব অতিক্রম করতে পারবে।

কত গতি হবে হাইড্রোজেন ট্রেনের?

ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার গতিবেগ হাইড্রোজেন ট্রেনের। তবে পার্বত্য উপত্যকায়, চরম আবহাওয়ায় এই গতিতে ছোটা যথেষ্ট উদ্বেগের। এর জন্য হাইড্রোজেন ট্রেনের নতুন প্রোটোটাইপে আরও বড় ফুয়েল সেল বসানো হবে।

জানা গিয়েছে, ১২০০ হর্সপাওয়ারের হাইড্রোজেন ইঞ্জিন থাকবে এই ট্রেনে। এটাই বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী হাইড্রোজেন ট্রেন হতে চলেছে। হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন থেকেই বিদ্যুৎ তৈরি করবে ফুয়েল সেল।

রেলওয়ের পরিকল্পনা রয়েছে, হরিয়ানার জিন্দ থেকে সোনিপত রুটে হাইড্রোজেন ট্রেন চালু করা হবে। প্রাথমিকভাবে কম দূরত্বের জন্যই হাইড্রোজেন ট্রেন চালু করা হবে। মোট আটটি কোচ বা কামরা থাকবে এই ট্রেনে। তার মধ্যে তিনটি কোচ হাইড্রোজেন সিলিন্ডার, ফুয়েল সেল কনভার্টার, ব্যাটারি ও এয়ার রিজার্ভার রাখার জন্য ব্যবহার করা হবে।