AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Nirbhay Missile: রেঞ্জের মধ্যে থাকছে চিন-পাকিস্তান, সমুদ্রের ওপর ১১১১ কিমি গতি তুলল ভারতের এই মিসাইল

Nirbhay Missile: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নির্ভয় নামে এই মিসাইল পরীক্ষার সমস্ত মাপকাঠি পূরণ করেছে। দেখা গিয়েছে ক্ষেপণাস্ত্রটি সমুদ্রের উপরে খুব কম উচ্চতায় উড়তে সক্ষম হয়েছে। এই পরীক্ষার সময় ক্ষেপণাস্ত্রটি ঘণ্টায় প্রায় ১১১১ কিলোমিটার গতিতে পৌঁছেছিল।

Nirbhay Missile: রেঞ্জের মধ্যে থাকছে চিন-পাকিস্তান, সমুদ্রের ওপর ১১১১ কিমি গতি তুলল ভারতের এই মিসাইল
নির্ভয় সেনা Image Credit: twitter
| Updated on: Apr 18, 2024 | 8:07 PM
Share

নয়া দিল্লি: ভারত বৃহস্পতিবার দেশীয় ইঞ্জিন যুক্ত ক্রুজ মিসাইল ‘নির্ভয়’-এর সফল পরীক্ষা করেছে। জানা গিয়েছে, এই মিসাইল কম উচ্চতায় উড়তে সক্ষম, যে কোনও পরিস্থিতিতে রাডার ভেঙে শত্রুকে পরাস্ত করতে একেবারে পারদর্শী এই মিসাইল। এই মিসাইল নিক্ষেপ করা হলে, তা টেরও পাবে না শত্রুরা। চোখে ফাঁকি দিতে পারদর্শী এটি। মাটি থেকে খুব কম উচ্চতায় উড়ে যাওয়ার কারণে, এমনকী রাডারও এটি শনাক্ত করতে সক্ষম হয় না।

বৃহস্পতিবার ডিআরডিও এই নির্ভয় মিসাইলের পরীক্ষা করেছে। রেঞ্জ সেন্সর, ইলেক্ট্রো-অপটিক্যাল এবং টেলিমেট্রির মাধ্যমে মিসাইলের গতিবিধির ওপর নজর রাখা হয়েছিল। এছাড়াও, তাকে সুখোই বিমান এবং বিমান বাহিনীর যুদ্ধবিমান দ্বারা ট্র্যাক করা হয়েছিল।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নির্ভয় নামে এই মিসাইল পরীক্ষার সমস্ত মাপকাঠি পূরণ করেছে। দেখা গিয়েছে ক্ষেপণাস্ত্রটি সমুদ্রের উপরে খুব কম উচ্চতায় উড়তে সক্ষম হয়েছে। এই পরীক্ষার সময় ক্ষেপণাস্ত্রটি ঘণ্টায় প্রায় ১১১১ কিলোমিটার গতিতে পৌঁছেছিল।

এই মিসাইলের রেঞ্জ ১৫০০ কিলোমিটার পর্যন্ত। অর্থাৎ নির্ভয় মিসাইলের রাডারে রয়েছে চিন ও পাকিস্তান। এর সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হল রাডারকে ফাঁকি দেওয়া। এটি যে কোনও রাডারকেই ফাঁকি দিতে পারে। এই মিসাইল ৩০০ কেজি ওয়ারহেড বহন করতে সক্ষম। সমুদ্র ও স্থল উভয় দিক থেকে লঞ্চারের মাধ্যমে এই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করা যাবে।

নির্ভয় ক্ষেপণাস্ত্রের দৈর্ঘ্য ৬ মিটার, প্রস্থ ০.৫২ মিটার এবং ডানার বিস্তার ২.৭ মিটার। ছোট আকারের কারণে এই মিসাইল লঞ্চার থেকে উৎক্ষেপণ করা যায়। এটি সমুদ্রের পাশাপাশি মাটি থেকেও উৎক্ষেপণ করা যেতে পারে। মিসাইলে একটি ক্যামেরাও বসানো হয়েছে। বলা হচ্ছে, ক্ষেপণাস্ত্রে স্থাপিত এই ক্যামেরা শত্রুর যে কোনও ঘাঁটি ধ্বংস করার আগে তার ছবিও পাঠাতে পারে।