AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Amit Shah on Bihar CM: জিতলে আর মুখ্যমন্ত্রী হবেন না নীতীশ? কী ভাবছে বিজেপি? মুখ খুললেন শাহ

Amit Shah Interview: মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচনের সময় একনাথ শিন্ডের শিবসেনার সঙ্গে হাত মিলিয়েছিল বিজেপি। বলা চলে, এই একনাথ শিন্ডেই হাত শক্ত করেছিল গেরুয়া শিবিরের। কিন্তু নির্বাচন মিটতেই মুখ্যমন্ত্রী আসন গ্রহণ করলেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীস। নীতীশেরও হবে না তো একই পরিণতি?

Amit Shah on Bihar CM: জিতলে আর মুখ্যমন্ত্রী হবেন না নীতীশ? কী ভাবছে বিজেপি? মুখ খুললেন শাহ
নীতীশ কুমার ও অমিত শাহImage Credit: PTI
| Updated on: Nov 02, 2025 | 6:00 PM
Share

নয়াদিল্লি: নীতীশ কুমারের কি বিহারের ‘একনাথ শিন্ডে’? মহারাষ্ট্রের জোট সমীকরণ দেখা যাবে না তো পড়শি রাজ্যে? বিহারের অলিতে গলিতে এখন উড়ে বেড়াচ্ছে সেই প্রশ্নই। মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচনের সময় বরাবরের মতোই মুখ্যমন্ত্রী মুখ নিয়ে টালবাহানা করছিল গেরুয়া শিবির। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা তাঁদের বরাবরের নীতি। ভোটের আগে মুখ্যমন্ত্রী মুখ ঘোষণার মতো প্রসঙ্গকে এড়িয়ে যেতেই পছন্দ করে গেরুয়া শিবির। সেই ধারাই দেখা গিয়েছিল মহারাষ্ট্রে, এখন দেখা যাচ্ছে বিহারে। যা ঘিরে সূত্রপাত হাজার জল্পনার।

মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচনের সময় একনাথ শিন্ডের শিবসেনার সঙ্গে হাত মিলিয়েছিল বিজেপি। বলা চলে, এই একনাথ শিন্ডেই হাত শক্ত করেছিল গেরুয়া শিবিরের। কিন্তু নির্বাচন মিটতেই মুখ্যমন্ত্রী আসন গ্রহণ করলেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীস। নীতীশেরও হবে না তো একই পরিণতি?

শনিবার সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেই প্রশ্নই করা হয়েছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে। তাঁর দাবি, ‘আগেও বলেছি, আবারও বলছি। বিহারে নীতীশ কুমারের নেতৃত্বেই আমরা নির্বাচনী লড়াই চালাচ্ছি। তাই মুখ্যমন্ত্রী মুখ নিয়েও এনডিএ শিবিরের মনে কোনও সংশয় নেই।’

এই কথা নতুন নয়। মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচনের সময়ও একই দাবি করেছিল গেরুয়া শিবির। নেতৃত্ব দিয়েছিলেন একনাথ শিন্ডে। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীস। বিহারেও কি তা হলে সেই সমীকরণ? শাহের মতে, ‘মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী নির্বাচনের কাজটা ভোটের পর বিধায়করা করে থাকেন।’

শাহের এই মন্তব্য ঘিরে তৈরি হয়েছে জল্পনার পাহাড়। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, ভোটের ফলাফলের উপরেই নির্ভর করে রয়েছে নীতীশের ভাগ্য। সেই কারণেই তো শরীর না দিলেও ছুটে-ছুটে প্রচারে নেমেছেন তিনি। শুধুই নীতীশ প্রসঙ্গ নয়, বিহারের নির্বাচনী ময়দানে বিজেপিকে কোনও দিন একা লড়াইয়ে দেখা যাবে কিনা সেই নিয়েও ছুড়ে দেওয়া হয়েছিল প্রশ্ন। শাহের দাবি, ‘২০১৭ সালে উত্তর প্রদেশে আমরা ৩২৫টি আসন জিতেছিলাম। কিন্তু তারপরও ২০২২ সালে আমরা শরিকদের হাত ছাড়িনি। এটাই আমাদের দলীয় নীতি। আমরা কতটা ক্ষমতাশালী হয়ে উঠছি, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। বরং আমরা সবাইকে নিয়ে বিকাশের পথে চলছি কিনা সেটাই গুরুত্বপূর্ণ।’