Manish Sisodia: বাড়ছে সংক্রমণ! মাস্ক না পরলেও দিতে হবে না ফাইন, পরিকল্পনার কথা জানালেন উপ-মুখ্যমন্ত্রী

TV9 Bangla Digital | Edited By: অরিজিৎ দে

Apr 20, 2022 | 12:22 PM

Corona Virus: ২০ এপ্রিল জেলা বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগের সঙ্গে একটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। তাদের থেকে আমরা জানতে চাইব বর্তমান করোনা পরিস্থিতকে তারা কী ভাবে দেখছেন

Manish Sisodia: বাড়ছে সংক্রমণ! মাস্ক না পরলেও দিতে হবে না ফাইন, পরিকল্পনার কথা জানালেন উপ-মুখ্যমন্ত্রী
ছবি: ফাইল চিত্র

Follow Us

নয়া দিল্লি: দীর্ঘ দু’বছরেরও বেশি সময় ধরে গোটা বিশ্বে করোনা মহামারি (Corona Pandemic) দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। করোনার আগমনের ফলে আমাদের অনেকের জীবনই বদলে গিয়েছে। এমন একটা সময় ছিল যখন মাস্ক ও স্যানিটাইজার নিত্যনৈমিত্তিক জীবনের অঙ্গ হয়ে উঠেছিল, কিন্তু সংক্রমণ কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মাস্ক ব্যবহার করতে অনেকেই ভুলে গিয়েছিলেন। ওমিক্রমনের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে সেই পুরানো অভ্যেস ফিরে এলেও আবারও সংক্রমণ কমে যাওয়ার কারণে অনেকেই আর মাস্ক ব্যবহার করছেন না। ইতিমধ্যেই করোনার XE ভ্যারিয়েন্ট উদয় হওয়ার ফলে সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়েছে। দিল্লিতেও হঠাৎ করেই করোনা সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। সংক্রমণ বৃদ্ধির এই সময়ে মঙ্গলবার দিল্লির উপ-মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়ার (Manish Sisodia) মন্তব্য নিয়ে নতুন করে জল্পনা তৈরি হয়েছে। মঙ্গলবার থ্যাগরাজ স্টেডিয়ামে ‘দিল্লি শিক্ষা গীত’ উদ্বোধনের মঞ্চ থেকে মণীশ জানিয়েছেন, দিল্লিতে মাস্ক না পরলে জরিমানা করার কথা এখনই দিল্লি সরকার ভাবছে না।

দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবালের (Arvind Kejriwal) বিশেষ আস্থাভাজন মণীশ সিসোদিয়া বলেন, “আমাদের করোনাকে সঙ্গে নিয়ে বেঁচে থাকা শিখতে হবে। সংক্রমণ যখন মাত্রাতিরিক্ত বাড়বে তখন আমরা কড়া পদক্ষেপের কথা ভেবে দেখব। তবে এই মুহূর্তে ভয় পাওয়া কোনও কারণ নেই। কারণ সংক্রমিতের সংখ্যা কম। ২০ এপ্রিল জেলা বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগের সঙ্গে একটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। তাদের থেকে আমরা জানতে চাইব বর্তমান করোনা পরিস্থিতকে তারা কী ভাবে দেখছেন।” ‘দিল্লি শিক্ষা গীত’ গানটি জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পী শান এবং স্নেহা শঙ্কর গেয়েছেন বলেই জানা গিয়েছে। শিক্ষা নিয়ে এই প্রথম কোনও সরকার গান তৈরি করল। সমাজের অগ্রগতিতে শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরার জন্য এই গান তৈরি করা হয়েছে বলেই জানিয়েছে দিল্লির শিক্ষা দফতর। এই গান প্রসঙ্গে মণীশ সিসোদিয়া বলেন, “শুধুমাত্র বিলাসবহুল স্কুল বা ভাল ফল করলেই হবে না, আমাদের তার থেকেও বেশি কিছু করা উচিৎ। আমরা চাই ছাত্রছাত্রী ও তাদের অভিভাবকরা প্রতিদিন সকালে এই গানটি শুনুক, যাতে এই গান তৈরির পিছনের কারণগুলি তারা জানতে পারেন।”

আরও পড়ুন MP Teen Suicide: হাড় ভাঙা খেটেই জোগাড় করছিলেন ফোন রিচার্জের টাকা, তার আগেই ছেলে এমন পদক্ষেপ করল…

Next Article