Yashwant Sinha: ‘ওনার কাছে আমার স্টেটাস হয়তো অনেক নীচু’, নীতীশের মুখ ফেরানোর জবাব রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীর
Yashwant Sinha: শুক্রবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে যশবন্ত সিনহা বলেন, "আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য আমি দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সমস্ত নেতাদেরই ফোন করে সমর্থন চাইছি। বিহারের মুখ্যমন্ত্রীকেও আমি বারংবার ফোন করেছি, মেসেজ পাঠিয়েছি।"
পটনা: আগামী সপ্তাহেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত শাসক ও বিরোধীদের মনোনীত দুই প্রার্থীই। বিভিন্ন রাজ্যে ঘুরে ঘুরে তাঁরা প্রচার চালাচ্ছেন। শুক্রবারই বিহারের সাংসদ-বিধায়কদের কাছ থেকে ভোট চাইতে রাজ্যে যান বিরোধী দলগুলির মনোনীত প্রার্থী যশবন্ত সিনহা। কিন্তু তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এলেনই না মুখ্য়মন্ত্রী নীতীশ কুমার। এই ঘটনায় বেজায় চটেছেন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী যশবন্ত সিনহা। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান যে, মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের সঙ্গে তিনি ফোনেও একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু কোনও ফোনেরই জবাব দেননি নীতীশ।
বিহারে বিজেপির সঙ্গেই জোট বেধে সরকার গঠন করেছে নীতীশ কুমারের দল জনতা দল (ইউনাইটেড)। সম্প্রতিই এনডিএ-র তরফে রাষ্ট্রপতি পদে মনোনীত প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুও বিহারে গিয়েছিলেন। সেই সময় তাঁর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ সেরেছিলেন নীতীশ কুমার। কিন্তু বিরোধী দলের প্রার্থী যশবন্ত সিনহার সঙ্গে দেখা করা তো দূরের কথা, ফোন অবধি না তোলায়, মুখ্যমন্ত্রী বিরোধী দলের প্রার্থীকে অসম্মান করেছেন বলেই অভিযোগ উঠেছে।
पटना में विपक्ष के राष्ट्रपति पद के उम्मीदवार@YashwantSinha ने आज खुलासा किया कि अपनी उम्मीदवारी की घोषणा होने के बाद बार बार संपर्क करने की कोशिश के बाद भी@NitishKumar ने उनको वापस फ़ोन नहीं किया @ndtvindia @Anurag_Dwary pic.twitter.com/Xl62TckS0l
— manish (@manishndtv) July 15, 2022
শুক্রবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে যশবন্ত সিনহা বলেন, “আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য আমি দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সমস্ত নেতাদেরই ফোন করে সমর্থন চাইছি। বিহারের মুখ্যমন্ত্রীকেও আমি বারংবার ফোন করেছি, মেসেজ পাঠিয়েছি। কিন্তু মনে হচ্ছে আমার স্টেটাস বা অবস্থান হয়তো ওনার জন্য অনেকটাই নীচু, যে কারণে আমার সঙ্গে একবার কথা বলাও অনুচিত বলে মনে করেছেন তিনি। আমার সঙ্গে ওনার কোনও কথা হয়নি।”
তিনি আরও ক্ষোভ উগরে দিয়ে বলেন, “যদি আমি ওনার সঙ্গে কথা বলতাম, তবে বাকিদের যা বলেছি, ওনাকেও তাই বলতাম। বিহারের জন্য নীতীশজীর ভাবা উচিত। যদি রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী বিহারের হন, তবে তিনি কেন সমর্থন করবেন না? আমি এটা বুঝতে পারছি না। যেদিন দ্রৌপদী মুর্মুর নাম ঘোষণা করা হয়েছিল, সেইদিনই ওড়িশার মুখ্য়মন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক জানিয়ে দিয়েছিলেন রাজ্যের মেয়েকেই তিনি সমর্থন জানাবেন।”