নয়াদিল্লি: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রে মোদীর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানের বিভিন্ন এপিসোডে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কথা উঠে আসে। বিভিন্ন রাজ্যের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, উৎসব বা শিল্পে অগ্রগতির প্রসঙ্গ উঠে আসে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে। ‘মন কি বাত’-এ প্রধানমন্ত্রী তুলে ধরেন দেশের প্রান্তিক মানুষকেও। অতীতে ‘মন কি বাত’-এর বিভিন্ন এপিসোডে পশ্চিমবঙ্গের মতো কেরল, কর্নাটক ও অন্ধ্রপ্রদেশ নিয়েও অনেক কথা বলেছেন মোদী। এই রাজ্যের বিভিন্ন বিষয়ে বক্তব্য রেখেছিলেন মোদী। তুলে ধরেছিলেন দক্ষিণ ভারতের রাজ্যগুলির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও ইতিহাসকে। প্রান্তিক মানুষের সমাজ সচেতনতা মূলক কার্যকলাপের প্রশংসাও শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর গলায়।
১. পরিচ্ছন্ন গ্রাম হিসাবে কেরলের ইদমালাকুড়িকে গড়ে তোলার জন্য সেখানকার বাসিন্দাদের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন মোদী।
২. বর্জ্যকে ব্যবহারযোগ্য করে তোলার জন্য এবং বর্জ্যকে ব্যবহার করে বিভিন্ন জিনিস বানানোর জন্য কেরলের কোচির সেন্ট থেরেজা কলেজের পড়ুয়া ও অধ্যাপকদের অভিনন্দন জানান।
৩. ১০৫ বছর বয়সে ফের পড়াশোনা শুরু করা ১০৫ বছরের ভাগীরথী আম্মার প্রসঙ্গও উঠেছিল প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে। ১০ বছর বয়সে পড়াশোনায় ইতি টানতে হয়েছিল ভগবতী আম্মাকে।
৪. সবরীমালা মন্দিরের প্রসঙ্গও উঠেছিল মোদীর বক্তব্যে।
৫. প্রাপ্ত বয়স্কদের পড়াশোনার উদ্যোগ নেওয়া অন্ধ্র প্রদেশের অশোক গজপতির নাম ‘মন কি বাত’-এর এক এপিসোডে উল্লেখ করেছিলেন মোদী।
৬. বর্জ্য থেকে স্থাপত্য তৈরি করা শ্রীনিবাস পদকন্দলার নামও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। অন্ধ্র প্রদেশের ওই ব্যক্তি গাড়ির ভগ্নাংশ ও বর্জ্য দিয়ে অসাধারণ স্থাপত্য তৈরি করে নজর কেড়েছেন।
৭. কর্নাটকে শিল্প স্থাপনের উদ্যোগের প্রশংসা শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে।
৮. কর্নাটকের অমৃত সরোবরের প্রশংসা করেছিলেন মোদী। বন্যা রুখতে এই উদ্যোগকে ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে স্বাগত জানিয়েছিলেন মোদী