Goa CM : জল্পনার অবসান, গোয়ায় দ্বিতীয় বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর গদি সাওয়ান্তের নামেই
Goa CM : সব জল্পনা উড়িয়ে গোয়ার হবু মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পথে এক ধাপ এগিয়ে গেলেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত। সোমবার সন্ধ্যায় পানাজিতে প্রমোদ সাওয়ান্তকে নবনির্বাচিত বিজেপি বিধায়ক এবং দলের সিনিয়র নেতাদের বৈঠকে শীর্ষ পদের জন্য সাওয়ান্তের নাম উঠে এসেছে।
পানাজি : গোয়ায় বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ হয়েছে ১০ মার্চ। ফলাফলে এগিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টি। বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলেও ৪০ টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ২০ টিতেই জয় পেয়েছে বিজেপি। ম্যাজিক ফিগার ছুঁতে পারেনি বিজেপি। মহারাষ্ট্র গোমন্তক পার্টির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গঠনের পথে। কে সৈকত পাড়ের মুখ্যমন্ত্রীর আসনে বসবে তা নিয়ে চলছিল জল্পনা। এরপর সব জল্পনা উড়িয়ে গোয়ার হবু মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পথে এক ধাপ এগিয়ে গেলেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত। সোমবার সন্ধ্যায় পানাজিতে প্রমোদ সাওয়ান্তকে নবনির্বাচিত বিজেপি বিধায়ক এবং দলের সিনিয়র নেতাদের বৈঠকে শীর্ষ পদের জন্য সাওয়ান্তের নাম উঠে এসেছে।
এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক নরেন্দ্র সিং তোমার, এল মুরুগান এবং গোয়ার বিধানসভা ইন-চার্জ দেবেন্দ্র ফঢ়ণবীশ ও বিজেপির রাজ্য সভাপতি সদানন্দ শেট তানাভাড়ে। বৈঠকের পর নরেন্দ্র সিং তোমার সাংবাদিকদের বলেছেন, “সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে কক্ষের দলনেতা হবেন প্রমোদ সাওয়ান্ত।” তিনি আরও জানিয়েছেন যে, বিধায়ক বিশ্বজিৎ রাণে সাওয়ান্তের নাম উত্থাপন করেছেন। তাঁর এই প্রস্তাবে সম্মতি জানিয়েছেন মউভিন গোদিনহো এবং রোহান খাওয়ন্তের মতো অন্যান্য বিধায়কেরা।
নরেন্দ্র তোমার জানিয়েছেন যে সর্বসম্মতিতে কক্ষের দলনেতা হিসেবে সাওয়ান্তের নির্বাচন হয়েছে। এরপর গোয়ায় সরকার গঠনের পথে বিজেপি বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রসঙ্গত, ১৪ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনে বিজেপি ২০ টি আসন পেয়েছে। গোয়ায় বিধানসভা কেন্দ্র ৪০ টি। ম্যাজিক ফিগার ২১। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া থেকে মাত্র একটি কম আসন পেয়েছে বিজেপি। কিন্তু পরবর্তীকালে মহারাষ্ট্রবাদী গোমন্তক পার্টির দুই বিধায়ক এবং তিনজন নির্দল বিধায়ক সমর্থন জানিয়েছে বিজেপিকে। তাঁদের সমর্থন নিয়েই সরকার গঠনের পথে বিজেপি।
আরও পড়ুন : Sputnik Light Vaccine : তেলের পর টিকা, ভারতে তৈরি হবে রুশ স্পুটনিক লাইট
আরও পড়ুন : India On Pak PM’s Remark : ইমরানের কণ্ঠে ভারতের প্রশংসা, কী বলছে দিল্লি?