AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Priyanka Chaturvedi: সৌন্দর্যই সাংসদ হওয়ার চাবিকাঠি? প্রিয়াঙ্কাকে নিয়ে কটু মন্তব্য প্রাক্তন সহকর্মীর

Priyanka Chaturvedi: সঞ্জয় শিরসাতকে 'বিশ্বাসঘাতক' বলে আক্রমণ করেছেন শিবসেনা (উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে)-র রাজ্যসভার সাংসদ। একইসঙ্গে তিনি বলেছেন, সঞ্জয় শিরসাট তাঁর আত্মা এবং সততাকে বিক্রি করে দিয়েছেন।

Priyanka Chaturvedi: সৌন্দর্যই সাংসদ হওয়ার চাবিকাঠি? প্রিয়াঙ্কাকে নিয়ে কটু মন্তব্য প্রাক্তন সহকর্মীর
২০১৯-এ কংগ্রেস ছেড়ে শিবসেনায় যোগ দিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী (ফাইল ছবি)Image Credit: Twitter
| Edited By: | Updated on: Jul 31, 2023 | 10:31 AM
Share

মুম্বই: সৌন্দর্যের জন্যই রাজ্যসভার সাংসদ হয়েছেন প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী? মহারাষ্ট্র রাজনীতিতে নয়া বিতর্কের জন্ম দিলেন একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা দলের বিধায়ক সঞ্জয় শিরসাট। তাঁর দাবি, প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদীকে তাঁর সৌন্দর্যের কারণেই নাকি রাজ্যসভায় পাঠিয়েছেন আদিত্য ঠাকরে। প্রাক্তন সাংসদ চন্দ্রকান্ত খায়ের তাঁকে এই কথা জানিয়েছিলেন বলে, দাবি করেছেন সঞ্জয় শিরসাট। প্রসঙ্গত, চন্দ্রকান্ত খায়ের শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠীর সদস্য। স্বাভাবিকভাবেই সঞ্জয় শিরসাতের এই মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করেছেন প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী। সঞ্জয় শিরসাতকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলে আক্রমণ করেছেন শিবসেনা (উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে)-র রাজ্যসভার সাংসদ। একইসঙ্গে তিনি বলেছেন, সঞ্জয় শিরসাট তাঁর আত্মা এবং সততাকে বিক্রি করে দিয়েছেন।

টুইট করে প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী বলেছেন, “আমি দেখতে কেমন এবং কেন আমি এই পদে আছি, তা কোনও বিশ্বাসঘাতকের থেকে শুনতে চাই না।” তিনি আরও বলেছেন, শিরসাতের মন্তব্যের মধ্য দিয়ে, রাজনীতি ও মহিলা সম্পর্কে তাঁর অসুস্থ দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হয়েছে। এই মন্তব্যের জেরে সঞ্জয় শিরসাটের সমালোচনা করেছেন আদিত্য ঠাকরেও। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে উদ্ধব-পূত্র বলেছেন, শিরসাতের মন বিষাক্ত। অবশেষে তিনি তাঁর মূল্য বুঝতে পেরেছেন। তিনি বলেন, “আমি জানি না এত নোংরা মানসিকতার মানুষ কীভাবে রাজনীতিতে টিকে আছেন।”

২০১৯ সাল পর্যন্ত কংগ্রেসে ছিলেন প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী। শতাব্দী প্রাচীন দলের জাতীয় মুখপাত্র পদে ছিলেন তিনি। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর, তিনি দল বদলে শিবসেনায় যোগ দিয়েছিলেন। দল ছাড়ার সময় তিনি জানিয়েছিলেন, কংগ্রেসের কিছু কর্মী তাঁর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেছিলেন। সেই বিষয়ে তিনি দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে জানিয়েছিলেন। কিন্তু, তারপরও ওই নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন পদে পুর্বহাল করা হয়। সেই অসন্তোষেই তিনি দল ছাড়ছেন। পদত্যাগ পত্রে, তিনি লিখেছিলেন, কংগ্রেসী রাস্তার শেষ প্রান্তে পৌঁছে গিয়েছেন তিনি। তাঁর মনে হয়েছে, পার্টিতে তাঁর পরিষেবার আর কোনও মূল্য নেই। শিবসেনায় যোগ দেওয়ার পর, তিনি রাজ্যসভার সাংসদ হন।