বর্ষার বিদায়ের আগে ভয়াবহ অবস্থা সিকিমের। প্রবল জ্বলোচ্ছাস তিস্তা নদীতে। রাতভর বৃষ্টিতে হড়পা বান নামল উত্তর সিকিমে। বুধবার সকালেই উত্তর সিকিমের সিংতামের কাছে তিস্তার জলস্রোতে ভেসে যায় একটি সেনা ছাউনি। নিখোঁজ কমপক্ষে ২৩ জন সেনা জওয়ান। জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে সেনার একাধিক গাড়িও। একটি সেতুও ভেঙে গিয়েছে।
পাহাড়ের বিপর্যয়ে বাড়ছে মৃত্যু। আরও একজনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত চার জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। মৃতদের নাম-পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
খানিক আগেই এসেছিল মৃত্যুর খবর। বেড়েছিল উদ্বেগ। এরইমধ্যে তিস্তা থেকে জীবন্ত চারজনকে উদ্ধারের খবর মিলছে।
জলপাইগুড়ি জেলার ৪ টি ব্লকের ১৭ টি ফ্লাড শেল্টারে ৩২৮৮ জনকে উদ্ধার করে রাখা হয়েছে বলে জানালেন জেলাশাসক।
সিকিমের বন্যা পরিস্থিতিতে জারি করা হল একাধিক হেল্পলাইন নম্বর। এই নম্বরগুলি হল- 03592-202461/201145
গ্যাংটক-03592-284444
নামচি- 03595-263734
মঙ্গন- 03592-234538
পাকইয়ং- 03592-291936
সোরেং- 8016747244
গ্যালসিং- 03595-250888
এছাড়াও পর্যটনদের জন্য-7001911393 ( Nodal Officer)
(Asst. Director)- 8101426284 – এই নম্বরগুলি চালু করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন তিনটি দেহ ভেসে এসেছে। ওই দেহ জওয়ানদের হতে পারে।
সিকিমে নিখোঁজ ২৩ জওয়ানের খোঁজে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে এনডিআরএফের চারটি দল। প্রস্তুত রাখা হয়েছে আরও একটি দল।এনডিআরএফের ১টি দল রংপোতে কাজ করছে। তাতে ২০-২৫ জন জওয়ান রয়েছে। এনডিআরএফের দ্বিতীয় টিম রংপো যাওয়ার চেষ্টা করছে। সড়ক যোগাযোগ না থাকায় লাভা হয়ে যাবে এই টিম। এনডিআরএফের তৃতীয় দলও সিকিমে উদ্ধারকাজে রয়েছে। চতুর্থ দল গাজলডোবাতে উদ্ধারকাজে নেমেছে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে, ২টি দেহ ও একটি গাড়ি ভেসে আসার খবর পেয়ে এনডিআরএফের টিম পৌঁছয়। কিন্তু স্থানীয় লোকজন ভেসে আসা অন্য জিনিসপত্র নদীর স্রোত থেকে তুলে নেওয়ার চেষ্টায় মত্ত থাকায় দেহ ও গাড়ি ভেসে যায়। অনুমান করা হচ্ছে, ভেসে আসা দেহ ২ সেনা জওয়ানের। এনডিআরএফের পঞ্চম দল হেলিকপ্টারে করে যাবে নর্থ সিকিম। আবহাওয়ার একটু উন্নতি হলেই তাঁরা রওনা দেবে।
বিপদের আশঙ্কায় চূড়ান্ত প্রস্তুতি শুরু। মেখলিগঞ্জে নামল বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর। জলপাইগুড়ি জেলার সমস্ত স্কুলগুলিতে ছুটি দেওয়ার নির্দেশ দিলেন জেলাশাসক শ্যামা পারভিন।
সিকিমের বন্য়া নিয়ে উদ্বিগ্ন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর নির্দেশেই উত্তরবঙ্গে যাচ্ছেন সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক।
সিকিমের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। সিকিমের এই ভয়াল পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি লিখলেন বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা।
সিকিমে হড়পা বানে ২৩ জন জওয়ানের নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার খবর শুনেই উদ্বেগ প্রকাশ করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি টুইট করে বলেন, “মেঘভাঙা বৃষ্টি ও হড়পা বানের জেরে সিকিমে ২৩ জন জওয়ানের খবর শুনে অত্য়ন্ত উদ্বিগ্ন। আমরা পাশে রয়েছি। আমাদের সরকারের কাছে সাহায্য চাওয়া হলে আমরা সবধরনের সহায়তা করব। আমি উত্তরবঙ্গ প্রশাসনকেও অতি সতর্ক থাকতে বলেছি। বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর প্রস্তুতি কতদূর, তা জানার জন্য মুখ্য়সচিবকে যত দ্রুত সম্ভব যোগাযোগ করতে বলেছি। কালিম্পং, দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ির বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।”
Deeply concerned on getting the news of 23 soldiers missing after a flash flood in Sikkim which followed a cloudburst in the region. While expressing solidarity and promise of assistance from our government side if sought on this matter, I also urge all concerned in North Bengal…
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) October 4, 2023
সিকিমে বিপর্যস্ত এলাকা পরিদর্শনে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাং। তিনি বলেন, “ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সিংথামে বেশ কয়েকজন নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। উদ্ধারকাজ শুরু করা হয়েছে।”
উত্তর সিকিমে হড়পা বানে ভারতীয় সেনার যে ২৩ জন জওয়ান ও আধিকারিকরা ভেসে গিয়েছেন, তাঁরা ১০০ কোর মাউন্টেন ব্রিগেডের ছিলেন বলে জানা গিয়েছে।
তিস্তা নদীর জলস্রোতে ভেঙে গেল সিংথাম ফুটব্রিজ। একইসঙ্গে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের একাধিক জায়গাও জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে। হড়পা বানের জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে একাধিক রাস্তা।
সেনা সূত্রে জানানো হয়েছে, উত্তর সিকিমের লোনক লেকের উপরে হঠাৎ মেঘভাঙা বৃষ্টি নামে। প্রবল বৃষ্টিতে জলস্তর বৃদ্ধি পায় তিস্তা নদীর। লাগাতার বৃষ্টিতে এমনিতেই ফুঁসছিল তিস্তা, তার উপরে চুংথাম বাঁধ থেকে জল উপচে পড়ায় পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে। জলস্তর ১৫-২০ ফুটে পৌঁছয়। এরফলেই হড়পা বান নামে এবং ভেসে যায় সেনা ছাউনি।
বেলা যত বাড়ছে, ততই পরিস্থিতি গুরুতর হচ্ছে সিকিমে। তিস্তা, নামচিতে জারি করা হল লাল সতর্কতা। আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা। ফলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে।
প্রবল বৃষ্টি উত্তরবঙ্গ জুড়ে। এরইমাঝে নিখোঁজ জওয়ানদের খোঁজে শুরু হল উদ্ধারকাজ। বৃষ্টি কমলে আরও জোরকদমে উদ্ধারকাজ চালানো হবে বলেই জানানো হয়েছে স্থানীয় প্রশাসনের তরফে।
জানা গিয়েছে, নিখোঁজ জওয়ানরা পাহাড়ে বিপর্যয় মোকাবিলার দায়িত্বে ছিলেন। তাঁরাই এদিন সকালে তিস্তা নদীর জলের তোড়ে ভেসে যান। জলের স্রোতে জওয়ানরা খাদে পড়ে গিয়েছেন নাকি অন্য কোথাও ভেসে গিয়েছেন, তা এখনও জানা যায়নি।
উত্তর সিকিমের সিংতামে যে সেনার ছাউনি ছিল, তিস্তার জলস্ফীতিতে এ দিন সকালেই সেনাছাউনিতে হু হু করে জল প্রবেশ করতে শুরু করে। হড়পা বানের জেরে ভেঙে যায় একটি সেতু। নিখোঁজ কমপক্ষে ২৩ জওয়ান। তিস্তা নদীর জলে তলিয়ে গিয়েছে সেনাবাহিনীর ৪১টি গাড়ি।
রাতভর বৃষ্টি, তার জেরেই ভয়ঙ্কর রূপ নিল তিস্তা নদী। ব্যাপক জ্বলোচ্ছাস তিস্তা নদীতে। ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত উত্তরবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকা।
বর্ষার বিদায়ের আগে ভয়াবহ অবস্থা সিকিমের। প্রবল জ্বলোচ্ছাস তিস্তা নদীতে। রাতভর বৃষ্টিতে হড়পা বান নামল উত্তর সিকিমে। বুধবার সকালেই উত্তর সিকিমের সিংতামের কাছে তিস্তার জলস্রোতে ভেসে যায় একটি সেনা ছাউনি। নিখোঁজ কমপক্ষে ২৩ জন সেনা জওয়ান। জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে সেনার একাধিক গাড়িও। একটি সেতুও ভেঙে গিয়েছে।
পাহাড়ের বিপর্যয়ে বাড়ছে মৃত্যু। আরও একজনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত চার জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। মৃতদের নাম-পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
খানিক আগেই এসেছিল মৃত্যুর খবর। বেড়েছিল উদ্বেগ। এরইমধ্যে তিস্তা থেকে জীবন্ত চারজনকে উদ্ধারের খবর মিলছে।
জলপাইগুড়ি জেলার ৪ টি ব্লকের ১৭ টি ফ্লাড শেল্টারে ৩২৮৮ জনকে উদ্ধার করে রাখা হয়েছে বলে জানালেন জেলাশাসক।
সিকিমের বন্যা পরিস্থিতিতে জারি করা হল একাধিক হেল্পলাইন নম্বর। এই নম্বরগুলি হল- 03592-202461/201145
গ্যাংটক-03592-284444
নামচি- 03595-263734
মঙ্গন- 03592-234538
পাকইয়ং- 03592-291936
সোরেং- 8016747244
গ্যালসিং- 03595-250888
এছাড়াও পর্যটনদের জন্য-7001911393 ( Nodal Officer)
(Asst. Director)- 8101426284 – এই নম্বরগুলি চালু করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন তিনটি দেহ ভেসে এসেছে। ওই দেহ জওয়ানদের হতে পারে।
সিকিমে নিখোঁজ ২৩ জওয়ানের খোঁজে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে এনডিআরএফের চারটি দল। প্রস্তুত রাখা হয়েছে আরও একটি দল।এনডিআরএফের ১টি দল রংপোতে কাজ করছে। তাতে ২০-২৫ জন জওয়ান রয়েছে। এনডিআরএফের দ্বিতীয় টিম রংপো যাওয়ার চেষ্টা করছে। সড়ক যোগাযোগ না থাকায় লাভা হয়ে যাবে এই টিম। এনডিআরএফের তৃতীয় দলও সিকিমে উদ্ধারকাজে রয়েছে। চতুর্থ দল গাজলডোবাতে উদ্ধারকাজে নেমেছে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে, ২টি দেহ ও একটি গাড়ি ভেসে আসার খবর পেয়ে এনডিআরএফের টিম পৌঁছয়। কিন্তু স্থানীয় লোকজন ভেসে আসা অন্য জিনিসপত্র নদীর স্রোত থেকে তুলে নেওয়ার চেষ্টায় মত্ত থাকায় দেহ ও গাড়ি ভেসে যায়। অনুমান করা হচ্ছে, ভেসে আসা দেহ ২ সেনা জওয়ানের। এনডিআরএফের পঞ্চম দল হেলিকপ্টারে করে যাবে নর্থ সিকিম। আবহাওয়ার একটু উন্নতি হলেই তাঁরা রওনা দেবে।
বিপদের আশঙ্কায় চূড়ান্ত প্রস্তুতি শুরু। মেখলিগঞ্জে নামল বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর। জলপাইগুড়ি জেলার সমস্ত স্কুলগুলিতে ছুটি দেওয়ার নির্দেশ দিলেন জেলাশাসক শ্যামা পারভিন।
সিকিমের বন্য়া নিয়ে উদ্বিগ্ন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর নির্দেশেই উত্তরবঙ্গে যাচ্ছেন সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক।
সিকিমের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। সিকিমের এই ভয়াল পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি লিখলেন বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা।
সিকিমে হড়পা বানে ২৩ জন জওয়ানের নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার খবর শুনেই উদ্বেগ প্রকাশ করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি টুইট করে বলেন, “মেঘভাঙা বৃষ্টি ও হড়পা বানের জেরে সিকিমে ২৩ জন জওয়ানের খবর শুনে অত্য়ন্ত উদ্বিগ্ন। আমরা পাশে রয়েছি। আমাদের সরকারের কাছে সাহায্য চাওয়া হলে আমরা সবধরনের সহায়তা করব। আমি উত্তরবঙ্গ প্রশাসনকেও অতি সতর্ক থাকতে বলেছি। বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর প্রস্তুতি কতদূর, তা জানার জন্য মুখ্য়সচিবকে যত দ্রুত সম্ভব যোগাযোগ করতে বলেছি। কালিম্পং, দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ির বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।”
Deeply concerned on getting the news of 23 soldiers missing after a flash flood in Sikkim which followed a cloudburst in the region. While expressing solidarity and promise of assistance from our government side if sought on this matter, I also urge all concerned in North Bengal…
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) October 4, 2023
সিকিমে বিপর্যস্ত এলাকা পরিদর্শনে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাং। তিনি বলেন, “ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সিংথামে বেশ কয়েকজন নিখোঁজ হয়ে গিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। উদ্ধারকাজ শুরু করা হয়েছে।”
উত্তর সিকিমে হড়পা বানে ভারতীয় সেনার যে ২৩ জন জওয়ান ও আধিকারিকরা ভেসে গিয়েছেন, তাঁরা ১০০ কোর মাউন্টেন ব্রিগেডের ছিলেন বলে জানা গিয়েছে।
তিস্তা নদীর জলস্রোতে ভেঙে গেল সিংথাম ফুটব্রিজ। একইসঙ্গে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের একাধিক জায়গাও জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে। হড়পা বানের জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে একাধিক রাস্তা।
সেনা সূত্রে জানানো হয়েছে, উত্তর সিকিমের লোনক লেকের উপরে হঠাৎ মেঘভাঙা বৃষ্টি নামে। প্রবল বৃষ্টিতে জলস্তর বৃদ্ধি পায় তিস্তা নদীর। লাগাতার বৃষ্টিতে এমনিতেই ফুঁসছিল তিস্তা, তার উপরে চুংথাম বাঁধ থেকে জল উপচে পড়ায় পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে। জলস্তর ১৫-২০ ফুটে পৌঁছয়। এরফলেই হড়পা বান নামে এবং ভেসে যায় সেনা ছাউনি।
বেলা যত বাড়ছে, ততই পরিস্থিতি গুরুতর হচ্ছে সিকিমে। তিস্তা, নামচিতে জারি করা হল লাল সতর্কতা। আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা। ফলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে।
প্রবল বৃষ্টি উত্তরবঙ্গ জুড়ে। এরইমাঝে নিখোঁজ জওয়ানদের খোঁজে শুরু হল উদ্ধারকাজ। বৃষ্টি কমলে আরও জোরকদমে উদ্ধারকাজ চালানো হবে বলেই জানানো হয়েছে স্থানীয় প্রশাসনের তরফে।
জানা গিয়েছে, নিখোঁজ জওয়ানরা পাহাড়ে বিপর্যয় মোকাবিলার দায়িত্বে ছিলেন। তাঁরাই এদিন সকালে তিস্তা নদীর জলের তোড়ে ভেসে যান। জলের স্রোতে জওয়ানরা খাদে পড়ে গিয়েছেন নাকি অন্য কোথাও ভেসে গিয়েছেন, তা এখনও জানা যায়নি।
উত্তর সিকিমের সিংতামে যে সেনার ছাউনি ছিল, তিস্তার জলস্ফীতিতে এ দিন সকালেই সেনাছাউনিতে হু হু করে জল প্রবেশ করতে শুরু করে। হড়পা বানের জেরে ভেঙে যায় একটি সেতু। নিখোঁজ কমপক্ষে ২৩ জওয়ান। তিস্তা নদীর জলে তলিয়ে গিয়েছে সেনাবাহিনীর ৪১টি গাড়ি।
রাতভর বৃষ্টি, তার জেরেই ভয়ঙ্কর রূপ নিল তিস্তা নদী। ব্যাপক জ্বলোচ্ছাস তিস্তা নদীতে। ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত উত্তরবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকা।