SC Rejects Plea of Hijab Row Hearing: ‘দয়া করে এটা জাতীয় স্তরে ছড়াবেন না’, হিজাব বিতর্কে ‘সঠিক সময়ে’ হস্তক্ষেপ করবে সুপ্রিম কোর্ট

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Feb 11, 2022 | 12:45 PM

Karnataka Hijab Row: ওই ছাত্রীর পিটিশন খারিজ করে দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বলেন, "দয়া করে জাতীয় স্তরে এই বিষয়গুলিকে ছড়িয়ে দেবেন না। সঠিক সময় এলেই, একমাত্র আমরা হস্তক্ষেপ করব।"

Follow Us

নয়া দিল্লি: ক্রমশ বেড়েই চলেছে কর্নাটকের হিজাব বিতর্ক (Karnataka Hijab Row)। বৃহস্পতিবারই কর্নাটক হাইকোর্টের (Karnataka High Court) তরফে মামলাটি বৃহত্তর বেঞ্চে পাঠানো হয়। এরপরই কর্নাটকে ছাত্র সংগঠনের তরফে এই মামলার জরুরি শুনানির আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) পিটিশন দাখিল করা হয়। কিন্তু এদিন শীর্ষ আদালতের তরফে এই আর্জি খারিজ করে দেওয়া হয় এবং জানানো হয় যে, সঠিক সময়েই আদালতের তরফে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা হবে।

সুপ্রিম কোর্টে আর্জি:

কর্নাটকের স্কুল-কলেজে হিজাব পরা মুসলিম মেয়েদের ঢুকতে না দেওয়াকে কেন্দ্র করে যে বিতর্ক শুরু হয়েছিল, তা বর্তমানে রাজ্যের সীমানা পার করে বাকি জায়গাতেও ছড়িয়ে পড়ছে। বিষয়টি আদালত অবধিও গড়িয়েছে। গতকালই কর্নাটক হাইকোর্টের তরফে পড়ুয়াদের অনুরোধ করা হয় যে, স্কুল-কলেজে হিজাব পরার মামলাটি নিষ্পত্তি না হওয়া অবধি তারা যেন কোনও ধরনের ধর্মীয় পোশাক পরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে না যান।  এরপরই কর্নাটকের এক ছাত্রী সুপ্রিম কোর্টে জরুরিভিত্তিতে শুনানির আবেদন জানান।

শীর্ষ আদালতের যুক্তি:

ওই ছাত্রীর পিটিশন খারিজ করে দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বলেন, “দয়া করে জাতীয় স্তরে এই বিষয়গুলিকে ছড়িয়ে দেবেন না। সঠিক সময় এলেই, একমাত্র আমরা হস্তক্ষেপ করব।” এক আইনজীবী জানান, এই বিষয়টির প্রভাব অনেক দূর অবধি রয়েছে। পড়ুয়ারা ১০ বছর ধরে হিজাব পরে আসছেন। জবাবে প্রধান বিচারপতি বলেন, “দয়া করে এটাকে আরও বৃহত্তর স্তরে ছড়িয়ে দেবেন না। আমরা জানি কী হচ্ছে। আপনারাই ভাবুন, এই ধরনের বিষয়কে কি দিল্লিতে টেনে আনা উচিত? যদি কোনও অনুচিত বিষয় হয়, তবে আমরা সুরক্ষা দেব….”।

কী বলা হয়েছে আর্জিতে?

পিটিশন দাখিলকারী ওই ছাত্রীর দাবি ছিল, গতকাল কর্নাটক হাইকোর্টের তরফে মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া অবধি ধর্মীয় পোশাক পরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে না যাওয়ার যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তা স্বাধীনতার মৌলিক অধিকারকেই খর্ব করছে। সংবিধানের ২৫(১) ধারায় মুসলিম সম্প্রদায়ের উপরও বিশেষ প্রভাব ফেলবে এই নির্দেশ। ধর্মীয় পোশাকের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করায় মুসলিম সম্প্রদায় ছাড়া অন্য কোনও ধর্মীয় সম্প্রদায় প্রভাবিত হবে না। সমাজে বিনা প্রয়োজনে বিভেদর সৃষ্টি করবে এই নির্দেশ।

নয়া দিল্লি: ক্রমশ বেড়েই চলেছে কর্নাটকের হিজাব বিতর্ক (Karnataka Hijab Row)। বৃহস্পতিবারই কর্নাটক হাইকোর্টের (Karnataka High Court) তরফে মামলাটি বৃহত্তর বেঞ্চে পাঠানো হয়। এরপরই কর্নাটকে ছাত্র সংগঠনের তরফে এই মামলার জরুরি শুনানির আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) পিটিশন দাখিল করা হয়। কিন্তু এদিন শীর্ষ আদালতের তরফে এই আর্জি খারিজ করে দেওয়া হয় এবং জানানো হয় যে, সঠিক সময়েই আদালতের তরফে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা হবে।

সুপ্রিম কোর্টে আর্জি:

কর্নাটকের স্কুল-কলেজে হিজাব পরা মুসলিম মেয়েদের ঢুকতে না দেওয়াকে কেন্দ্র করে যে বিতর্ক শুরু হয়েছিল, তা বর্তমানে রাজ্যের সীমানা পার করে বাকি জায়গাতেও ছড়িয়ে পড়ছে। বিষয়টি আদালত অবধিও গড়িয়েছে। গতকালই কর্নাটক হাইকোর্টের তরফে পড়ুয়াদের অনুরোধ করা হয় যে, স্কুল-কলেজে হিজাব পরার মামলাটি নিষ্পত্তি না হওয়া অবধি তারা যেন কোনও ধরনের ধর্মীয় পোশাক পরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে না যান।  এরপরই কর্নাটকের এক ছাত্রী সুপ্রিম কোর্টে জরুরিভিত্তিতে শুনানির আবেদন জানান।

শীর্ষ আদালতের যুক্তি:

ওই ছাত্রীর পিটিশন খারিজ করে দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বলেন, “দয়া করে জাতীয় স্তরে এই বিষয়গুলিকে ছড়িয়ে দেবেন না। সঠিক সময় এলেই, একমাত্র আমরা হস্তক্ষেপ করব।” এক আইনজীবী জানান, এই বিষয়টির প্রভাব অনেক দূর অবধি রয়েছে। পড়ুয়ারা ১০ বছর ধরে হিজাব পরে আসছেন। জবাবে প্রধান বিচারপতি বলেন, “দয়া করে এটাকে আরও বৃহত্তর স্তরে ছড়িয়ে দেবেন না। আমরা জানি কী হচ্ছে। আপনারাই ভাবুন, এই ধরনের বিষয়কে কি দিল্লিতে টেনে আনা উচিত? যদি কোনও অনুচিত বিষয় হয়, তবে আমরা সুরক্ষা দেব….”।

কী বলা হয়েছে আর্জিতে?

পিটিশন দাখিলকারী ওই ছাত্রীর দাবি ছিল, গতকাল কর্নাটক হাইকোর্টের তরফে মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া অবধি ধর্মীয় পোশাক পরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে না যাওয়ার যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তা স্বাধীনতার মৌলিক অধিকারকেই খর্ব করছে। সংবিধানের ২৫(১) ধারায় মুসলিম সম্প্রদায়ের উপরও বিশেষ প্রভাব ফেলবে এই নির্দেশ। ধর্মীয় পোশাকের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করায় মুসলিম সম্প্রদায় ছাড়া অন্য কোনও ধর্মীয় সম্প্রদায় প্রভাবিত হবে না। সমাজে বিনা প্রয়োজনে বিভেদর সৃষ্টি করবে এই নির্দেশ।
Next Article