Accident at Kolkata: ভর সন্ধেয় ভয়াবহ দুর্ঘটনা শহরে, আহত একাধিক

TV9 Bangla Digital | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Nov 23, 2021 | 8:25 PM

Accident at Kolkata: দিন কয়েক আগে চিংড়িঘাটায় ভয়াবহ দুর্ঘটনায় আহত হন অনেকে। সেই ঘটনার পর কড়া বার্তা দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফের একবার দুর্ঘটনা শহরে।

Follow Us

কলকাতা : শহরে ফের দুর্ঘটনা (Accident)। মিনিবাসের (Minibus) বেপরোয়া গতির জেরেই এমন দুর্ঘটনা বলে জানা গিয়েছে। পরপর একাধিক বাইক ও ট্যাক্সিকে ধাক্কা মারে একটি মিনিবাস। সন্তোষপুর থেকে বিবাদী বাগের দিকে যাচ্ছিল বাসটি। ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আহতদের এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার সন্ধেয় কলকাতার মেয়ো রোডে দুর্ঘটনাটি ঘটে। জানা গিয়েছে, সিগন্যালে গাড়িগুলি দাঁড়িয়ে ছিল। আচমকা বেপরোয়া গতিতে এগিয়ে আসে একটি মিনি বাস। দাঁড়িয়ে থাকা বাইকগুলিকে পরপর ধাক্কা মারে। আহত হন বাইক আরোহীরা। দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্যাক্সিতে ধাক্কা মারলে ট্যাক্সিটি কার্যত দুমড়ে মুচড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

গত জুলাই মাসে এরকমই এক মিনিবাসের ধাক্কায় প্রাণ পারান এক পুলিশ কর্মী। বেপরোয়া মিনিবাসের ধাক্কায় বাইক আরোহী ওই পুলিশ কর্মীর মৃত্যু হয়। ঘটনায় আহত হন অন্তত ১৫ জন। ফোর্ট উইলিয়ামের সামনে ঘটে সেই দুর্ঘটনা। সাউথ গেটের পাঁচিল ভেঙে ঢুকে যায় বাস। বাসের সামনে ছিলেন ওই বাইক আরোহী। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। বাসে প্রায় ৪০ জন যাত্রী ছিলেন। বাস বেপরোয়া গতিতে ছুটছিল। দুর্ঘটনা আরও বড় আকার নিতে পারত সে দিন। গাড়ির গতি এতটাই বেশি ছিল যে পাঁচিলের সঙ্গে ধাক্কায় দুমড়ে-মুচড়ে যায় বাসের সামনের চাকা। ফের একবার সেই মিনিবাসের ধাক্কায় দুর্ঘটনা। প্রশ্ন উঠছে মানুষের সুরক্ষা নিয়ে।

এই দুর্ঘটনা ইস্যুতেই দিন কয়েক আগে পুলিশকে ধমক দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত কয়েকমাসে লাগাতার দুর্ঘটনা ঘটছে চিংড়াঘাটা এলাকায়। কারণ সেই বেপরোয়া গতি। কলকাতা পুলিশের আওতায় থাকা রাস্তায় একাধিক স্পিড লিমিটার রয়েছে। তাই চাইলেও কেউ গতির খেলায় মাততে পারে না। এর ফলেই নিয়মিত এই রাস্তা ধরার পরই অধিকাংশ গাড়ি বেপরোয়া হয়ে ওঠে। সেই গতিরই মাশুল গুনতে হয় চালকদের।

মুখ্যমন্ত্রী প্রশাসনিক বৈঠক থেকে কড়া বার্তা দিয়ে বলেছিলেন, “পরপর কতগুলো অ্যাক্সিডেন্ট দেখলাম, যেটা হওয়ার নয়, হওয়ার ছিল না। ওখানে যার জন্য একটা ছোট ফুট ওভারব্রিজ করে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু বিধাননগর আর কলকাতা পুলিশ বসে সমস্যা মেটাবে। মানুষের জীবন অনেক দামী।” এরপরই টনক নড়ে পুলিশের। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, স্পিড রাডার গানের সংখ্যা বাড়ানো হবে। বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চললেই স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে কেস চলে যাবে মালিকের কাছে। নজরে থাকবে বাইকের গতি। রাতে প্রয়োজন মতো গার্ডরেল দেওয়া হবে। দ্রুত চালু হবে ফুট ওভারব্রিজ। রাতে চিংড়িঘাটায় থাকবেন সার্জেন্ট, চলবে ধড়পাকড়।

আরও পড়ুন: Tripura BJP: ত্রিপুরার ভোটপর্ব মিটলেই সুদীপের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে পারে বিজেপি

কলকাতা : শহরে ফের দুর্ঘটনা (Accident)। মিনিবাসের (Minibus) বেপরোয়া গতির জেরেই এমন দুর্ঘটনা বলে জানা গিয়েছে। পরপর একাধিক বাইক ও ট্যাক্সিকে ধাক্কা মারে একটি মিনিবাস। সন্তোষপুর থেকে বিবাদী বাগের দিকে যাচ্ছিল বাসটি। ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আহতদের এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার সন্ধেয় কলকাতার মেয়ো রোডে দুর্ঘটনাটি ঘটে। জানা গিয়েছে, সিগন্যালে গাড়িগুলি দাঁড়িয়ে ছিল। আচমকা বেপরোয়া গতিতে এগিয়ে আসে একটি মিনি বাস। দাঁড়িয়ে থাকা বাইকগুলিকে পরপর ধাক্কা মারে। আহত হন বাইক আরোহীরা। দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্যাক্সিতে ধাক্কা মারলে ট্যাক্সিটি কার্যত দুমড়ে মুচড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

গত জুলাই মাসে এরকমই এক মিনিবাসের ধাক্কায় প্রাণ পারান এক পুলিশ কর্মী। বেপরোয়া মিনিবাসের ধাক্কায় বাইক আরোহী ওই পুলিশ কর্মীর মৃত্যু হয়। ঘটনায় আহত হন অন্তত ১৫ জন। ফোর্ট উইলিয়ামের সামনে ঘটে সেই দুর্ঘটনা। সাউথ গেটের পাঁচিল ভেঙে ঢুকে যায় বাস। বাসের সামনে ছিলেন ওই বাইক আরোহী। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। বাসে প্রায় ৪০ জন যাত্রী ছিলেন। বাস বেপরোয়া গতিতে ছুটছিল। দুর্ঘটনা আরও বড় আকার নিতে পারত সে দিন। গাড়ির গতি এতটাই বেশি ছিল যে পাঁচিলের সঙ্গে ধাক্কায় দুমড়ে-মুচড়ে যায় বাসের সামনের চাকা। ফের একবার সেই মিনিবাসের ধাক্কায় দুর্ঘটনা। প্রশ্ন উঠছে মানুষের সুরক্ষা নিয়ে।

এই দুর্ঘটনা ইস্যুতেই দিন কয়েক আগে পুলিশকে ধমক দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত কয়েকমাসে লাগাতার দুর্ঘটনা ঘটছে চিংড়াঘাটা এলাকায়। কারণ সেই বেপরোয়া গতি। কলকাতা পুলিশের আওতায় থাকা রাস্তায় একাধিক স্পিড লিমিটার রয়েছে। তাই চাইলেও কেউ গতির খেলায় মাততে পারে না। এর ফলেই নিয়মিত এই রাস্তা ধরার পরই অধিকাংশ গাড়ি বেপরোয়া হয়ে ওঠে। সেই গতিরই মাশুল গুনতে হয় চালকদের।

মুখ্যমন্ত্রী প্রশাসনিক বৈঠক থেকে কড়া বার্তা দিয়ে বলেছিলেন, “পরপর কতগুলো অ্যাক্সিডেন্ট দেখলাম, যেটা হওয়ার নয়, হওয়ার ছিল না। ওখানে যার জন্য একটা ছোট ফুট ওভারব্রিজ করে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু বিধাননগর আর কলকাতা পুলিশ বসে সমস্যা মেটাবে। মানুষের জীবন অনেক দামী।” এরপরই টনক নড়ে পুলিশের। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, স্পিড রাডার গানের সংখ্যা বাড়ানো হবে। বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চললেই স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে কেস চলে যাবে মালিকের কাছে। নজরে থাকবে বাইকের গতি। রাতে প্রয়োজন মতো গার্ডরেল দেওয়া হবে। দ্রুত চালু হবে ফুট ওভারব্রিজ। রাতে চিংড়িঘাটায় থাকবেন সার্জেন্ট, চলবে ধড়পাকড়।

আরও পড়ুন: Tripura BJP: ত্রিপুরার ভোটপর্ব মিটলেই সুদীপের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে পারে বিজেপি

Next Article