AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

BLO Showcause: ৪০০-র বেশি ফর্ম নিয়ে কী করেছিলেন জানেন? BLO-র কীর্তি ফাঁস হতেই বুঝিয়ে দিল কমিশন

SIR in Bengal: ঘটনাটি ঘটেছে মহেশতলা পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের ১৭ নম্বর পাট বিএলও-র নাম ফরিদা খাতুন। তাঁর বিরুদ্ধেই এই অভিযোগ উঠেছে। জানা গিয়েছে,বর্তমানে সুপারভাইজার সমস্ত কাজ করছেন। এখন এলাকার মানুষজন চিন্তায় রয়েছেন, তাঁদের ফর্ম ঠিক সময়ে আদৌ জমা পড়বে কি না। ফরিদার বিরুদ্ধে অভিযোগ, একাধির ফর্ম নিজের কাছে রেখে দেওয়ার অভিযোগ উঠছে।

BLO Showcause: ৪০০-র বেশি ফর্ম নিয়ে কী করেছিলেন জানেন? BLO-র কীর্তি ফাঁস হতেই বুঝিয়ে দিল কমিশন
বিএলওImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 25, 2025 | 4:53 PM
Share

কলকাতা: কাজের অতিরিক্ত চাপের অভিযোগ তুলে ধরনায় বিএলওরা। নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে তাঁদের অভিযোগের শেষ নেই। জেলা-জেলা থেকে একের পর এক বিডিওর অসুস্থতার খবর প্রকাশ্যে আসছে। এই আবহের মধ্যেই এবার এক বিএলওকে (BLO) শোকজ করল নির্বাচন কমিশন। কারণ, তিনি ফর্ম ঠিক মতো বিলি করলেও ফিলাপ করা ৪০০ ফর্ম নিজের কাছে রেখে দিয়েছেন বলে অভিযোগ। সেই ফর্ম তিনি জমা করেননি বলে দাবি। তাই তাঁকে শোকজ করেছে কমিশন।

ঘটনাটি ঘটেছে মহেশতলা পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের ১৭ নম্বর পাট বিএলও-র নাম ফরিদা খাতুন। তাঁর বিরুদ্ধেই এই অভিযোগ উঠেছে। জানা গিয়েছে,বর্তমানে সুপারভাইজার সমস্ত কাজ করছেন। এখন এলাকার মানুষজন চিন্তায় রয়েছেন, তাঁদের ফর্ম ঠিক সময়ে আদৌ জমা পড়বে কি না। ফরিদার বিরুদ্ধে অভিযোগ, একাধির ফর্ম নিজের কাছে রেখে দেওয়ার অভিযোগ উঠছে। শেষেমেশ কমিশনের সুপারভাইজার সেই ফর্ম ফিলাপে ব্যস্ত।

টাউন ইলেক্ট্রোল রোল সুপারভাইজার তাপস চক্রবর্তী বলেন, “টোটাল ভোটার ৮১২। উনি ৭৫০ ফর্ম দিয়েছেন। তবে ৪০০ বেশির ফর্ম কালেকশন করে আর কাজ করেনি। এবার যাঁদেরটা আপডেট হয়নি তাঁরা তো ভয় পেয়ে যাচ্ছে। ওই বিএলও বলছেন উনি আর কাজ করতে পারছেন না। আর ওঁর স্বামী ইআরও ম্যাডামকেও ভয় দেখাচ্ছেন। বলছেন উনি নাকি হাইকোর্টের উকিল।”

উল্লেখ্য, ফরিদা একা নন, এর আগে সাতজন বিএলওকে শোকজন করেছিল নির্বাচন কমিশন। জানা গিয়েছে, বেলেঘাটা বিধানসভা কেন্দ্রের সাতজন বিএলও-কে শোকজ করা হয়েছে। সঠিকভাবে ডিজিটাইজেশন করা হয়নি বলেই অভিযোগ উঠেছিল তাঁদের বিরুদ্ধে।