SSC Recruitment: গ্রুপ ডি’র আরও ৫৪২ জনের বেতন বন্ধ হতে চলেছে! ভুয়ো নিয়োগ মামলায় নির্দেশ হাইকোর্টের

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Nov 25, 2021 | 5:12 PM

HC: বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বক্তব্য, ৫৪২ জনের মধ্যে কারা ইতিমধ্যেই চাকরি পেয়েছেন এবং সরকারি বেতন নিচ্ছেন এটা খতিয়ে দেখবে কমিশন।

Follow Us

কলকাতা: গ্রুপ ডি নিয়োগে অনিয়ম নিয়ে আরও চাপে স্কুল সার্ভিস কমিশন। প্রথমে ভুয়ো নিয়োগের কারণে ২৫ জনের বেতন বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। বৃহস্পতিবার আরও ৫৪২ জনের বেতন বন্ধের কথা বলে আদালত। এই সমস্ত নিয়োগও ভুয়ো বলেই অভিযোগ উঠেছে। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এদিন নির্দেশ দেন, ভুয়ো নিয়োগের নথি খতিয়ে দেখে বেতন বন্ধের সিদ্ধান্ত নিক এসএসসি।

এদিন ৫৪২ জনের নিয়োগে অনিয়ম সংক্রান্ত নথি তুলে দেওয়া হয় কমিশনের হাতে। এই সমস্ত নথি খুটিয়ে দেখে অর্থাৎ যথাযথ স্ক্রুটিনির পরই কঠোর পদক্ষেপ করা হবে। ২০১৯-এর ৪ মে’র পর নিয়োগ সুপারিশ হয়ে থাকলে এবং তার ভিত্তিতে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ নিয়োগ করে থাকলে তবেই বেতন বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। তদন্তে যদি ভুয়ো নিয়োগের সপক্ষে প্রমাণ মেলে তবেই সংশ্লিষ্ট ডিআইদের বেতন বন্ধ করতে নির্দেশ দেবে এসএসসি।

বুধবার ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশের পর একটা কথা মনে হয়েছিল, সম্ভবত সিঙ্গল বেঞ্চে এ মামলা থাকলেও আর বড় কোনও পদক্ষেপ হবে না। কারণ, ডিভিশন বেঞ্চ যেহেতু মামলাটি দেখছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে ইতিমধ্যেই আরও ৫৪২ জনের নামের তালিকা জমা পড়েছে, যে নিয়োগ বেআইনি বলে অভিযোগ তুলেছিলেন মামলাকারীরা। এই নামের সঙ্গে নিয়োগের বিস্তারিতও জমা পড়েছে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে। এবার তাঁদেরও বেতন বন্ধের পথে হাঁটতে পারে কমিশন।

বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বক্তব্য, ৫৪২ জনের মধ্যে কারা ইতিমধ্যেই চাকরি পেয়েছেন এবং সরকারি বেতন নিচ্ছেন এটা খতিয়ে দেখবে কমিশন। তারপর সেই সংখ্যক চাকুরিজীবীর প্রত্যেকের বেতন বন্ধ করবেন সংশ্লিষ্ট ডিআই। অর্থাৎ আগে ২৫ জনের বেতন বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। সেই মামলা এখন ডিভিশন বেঞ্চে রয়েছে। এই মামলায় সিবিআইয়ের অনুসন্ধানের যে নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চের ছিল, তাতে স্থগিতাদেশ দেওয়া হয় বুধবার। কিন্তু এই ৫৪২ জনের নিয়োগের ক্ষেত্রে আদালতের নির্দেশ নিঃসন্দেহে নয়া মোড় দিচ্ছে।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে রাজ্যে গ্রুপ ডি নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। সেই মতো ১৩ হাজার নিয়োগ হয়। ২০১৯ সালের মে মাসে সেই গ্রুপ ডি প্যানেলের মেয়াদ শেষ হয়। তারপরেও একাধিক নিয়োগ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ২৫ জনের নিয়োগের সুপারিশের কথা জানা গিয়েছে। সেই তথ্য হাইকোর্টের হাতে আসে। কী ভাবে মেয়াদ উত্তীর্ণ নিয়োগ তালিকা থেকে নিয়োগ তারই কৈফিয়ত চায় হাইকোর্ট।

মামলায় সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। বুধবার সেই রায়ের উপর স্থগিতাদেশ দেন বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তের ডিভিশন বেঞ্চ। সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। তিন সপ্তাহের জন্য সিবিআই অনুসন্ধানে স্থগিতাদেশ দেয় আদালত।

আরও পড়ুন: Municipal Election: ‘৩০ এপ্রিলের মধ্যেই বাকি নির্বাচন’, বাংলার পুরভোট নিয়ে হাইকোর্টকে বড় তথ্য এজির

কলকাতা: গ্রুপ ডি নিয়োগে অনিয়ম নিয়ে আরও চাপে স্কুল সার্ভিস কমিশন। প্রথমে ভুয়ো নিয়োগের কারণে ২৫ জনের বেতন বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। বৃহস্পতিবার আরও ৫৪২ জনের বেতন বন্ধের কথা বলে আদালত। এই সমস্ত নিয়োগও ভুয়ো বলেই অভিযোগ উঠেছে। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এদিন নির্দেশ দেন, ভুয়ো নিয়োগের নথি খতিয়ে দেখে বেতন বন্ধের সিদ্ধান্ত নিক এসএসসি।

এদিন ৫৪২ জনের নিয়োগে অনিয়ম সংক্রান্ত নথি তুলে দেওয়া হয় কমিশনের হাতে। এই সমস্ত নথি খুটিয়ে দেখে অর্থাৎ যথাযথ স্ক্রুটিনির পরই কঠোর পদক্ষেপ করা হবে। ২০১৯-এর ৪ মে’র পর নিয়োগ সুপারিশ হয়ে থাকলে এবং তার ভিত্তিতে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ নিয়োগ করে থাকলে তবেই বেতন বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। তদন্তে যদি ভুয়ো নিয়োগের সপক্ষে প্রমাণ মেলে তবেই সংশ্লিষ্ট ডিআইদের বেতন বন্ধ করতে নির্দেশ দেবে এসএসসি।

বুধবার ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশের পর একটা কথা মনে হয়েছিল, সম্ভবত সিঙ্গল বেঞ্চে এ মামলা থাকলেও আর বড় কোনও পদক্ষেপ হবে না। কারণ, ডিভিশন বেঞ্চ যেহেতু মামলাটি দেখছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে ইতিমধ্যেই আরও ৫৪২ জনের নামের তালিকা জমা পড়েছে, যে নিয়োগ বেআইনি বলে অভিযোগ তুলেছিলেন মামলাকারীরা। এই নামের সঙ্গে নিয়োগের বিস্তারিতও জমা পড়েছে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে। এবার তাঁদেরও বেতন বন্ধের পথে হাঁটতে পারে কমিশন।

বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বক্তব্য, ৫৪২ জনের মধ্যে কারা ইতিমধ্যেই চাকরি পেয়েছেন এবং সরকারি বেতন নিচ্ছেন এটা খতিয়ে দেখবে কমিশন। তারপর সেই সংখ্যক চাকুরিজীবীর প্রত্যেকের বেতন বন্ধ করবেন সংশ্লিষ্ট ডিআই। অর্থাৎ আগে ২৫ জনের বেতন বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। সেই মামলা এখন ডিভিশন বেঞ্চে রয়েছে। এই মামলায় সিবিআইয়ের অনুসন্ধানের যে নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চের ছিল, তাতে স্থগিতাদেশ দেওয়া হয় বুধবার। কিন্তু এই ৫৪২ জনের নিয়োগের ক্ষেত্রে আদালতের নির্দেশ নিঃসন্দেহে নয়া মোড় দিচ্ছে।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালে রাজ্যে গ্রুপ ডি নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। সেই মতো ১৩ হাজার নিয়োগ হয়। ২০১৯ সালের মে মাসে সেই গ্রুপ ডি প্যানেলের মেয়াদ শেষ হয়। তারপরেও একাধিক নিয়োগ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ২৫ জনের নিয়োগের সুপারিশের কথা জানা গিয়েছে। সেই তথ্য হাইকোর্টের হাতে আসে। কী ভাবে মেয়াদ উত্তীর্ণ নিয়োগ তালিকা থেকে নিয়োগ তারই কৈফিয়ত চায় হাইকোর্ট।

মামলায় সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। বুধবার সেই রায়ের উপর স্থগিতাদেশ দেন বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তের ডিভিশন বেঞ্চ। সিঙ্গল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। তিন সপ্তাহের জন্য সিবিআই অনুসন্ধানে স্থগিতাদেশ দেয় আদালত।

আরও পড়ুন: Municipal Election: ‘৩০ এপ্রিলের মধ্যেই বাকি নির্বাচন’, বাংলার পুরভোট নিয়ে হাইকোর্টকে বড় তথ্য এজির

Next Article