কলকাতা: জামিন পেলেন মাম্পি দাস। রিট কোর্ট বা হাইকোর্টের একচ্ছত্র ক্ষমতা প্রয়োগ করে তাঁকে জামিন দিল আদালত। আত্মসমর্পণ করতে গিয়ে জেলে যেতে হয়েছিল সন্দেশখালির বিজেপি নেত্রী মাম্পি দাসকে। নিম্ন আদালতের সেই নির্দেশে কার্যত ক্ষোভ প্রকাশ করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। শুক্রবার জামিন সংক্রান্ত মামলায় শুনানির শুরুতেই মাম্পিকে জামিন দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি। এজি-কে ডেকে পাঠান আদালতে। তারপরই রায় ঘোষণা করেন বিচারপতি।
নিম্ন আদালতের রায়ে স্থগিতাদেশ দেওয়া বা সেটিকে খারিজ করে দেওয়ার বিশেষ ক্ষমতা থাকে হাইকোর্টের হাতে। সেটি প্রয়োগ করেই এদিন জামিন মঞ্জুর করা হয়েছে মাম্পির।
অভিযোগ, ওই মামলায় পুলিশ কেস ডায়েরি দেখায়নি। তারপরও কীভাবে গ্রেফতার করা হল? কেন জামিন অযোগ্য ১৯৫এ ধারা যোগ করা হল মাম্পির বিরুদ্ধে? সেই প্রশ্নই তুলেছেন বিচারপতি সেনগুপ্ত। মাম্পির আইনজীবী দাবি করেন, পুলিশ কেস ডায়েরি না দেওয়ায় মাম্পি কী কী অপরাধ করেছে, তাও স্পষ্ট নয়।
সব শুনে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিচারপতি। তিনি বলেন, আই ও, ওসি, ম্যাজিস্ট্রেট সবাইকে ডাকা হোক। এমনকী নিম্ন আদালতের বিচারকের ভূমিকা নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, ‘বিচারক কী করছিলেন? পুলিশের কথা না হয় ছেড়েই দিলাম।’ এরপরই এজি কিশোর দত্তকে আদালতে যেতে বলেন বিচারপতি।
এই প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা শমিক ভট্টাচার্য বলেন, “আমরা আগেই বলেছি, চক্রান্ত করা হয়েছে। মাম্পি কোনও অপরাধ করেননি, এমন কোনও বিষয়ের সঙ্গে তিনি যুক্ত নন যাতে তাঁকে জেলে পাঠাতে হবে। কোনও মানুষকে প্রভাবিতও করেননি তিনি।”
গত জানুয়ারি মাস থেকেই শিরোনামে রয়েছে সন্দেশখালি। সম্প্রতি ভাইরাল ভিডিয়ো ঘিরে বিতর্ক বাড়ে আরও। নতুন মোড় নেয় সন্দেশখালি-কাণ্ড। এরই মধ্যে এক মহিলা এই মাম্পি দাসের বিরুদ্ধে সাদা কাগজে সই করানোর অভিযোগ তোলেন। অভিযোগ ছিল, জোর করে যৌন নির্যাতনের মামলা করিয়েছিলেন মাম্পি। এরপরই পুলিশ নোটিস দেয় তাঁকে।
কলকাতা: জামিন পেলেন মাম্পি দাস। রিট কোর্ট বা হাইকোর্টের একচ্ছত্র ক্ষমতা প্রয়োগ করে তাঁকে জামিন দিল আদালত। আত্মসমর্পণ করতে গিয়ে জেলে যেতে হয়েছিল সন্দেশখালির বিজেপি নেত্রী মাম্পি দাসকে। নিম্ন আদালতের সেই নির্দেশে কার্যত ক্ষোভ প্রকাশ করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। শুক্রবার জামিন সংক্রান্ত মামলায় শুনানির শুরুতেই মাম্পিকে জামিন দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি। এজি-কে ডেকে পাঠান আদালতে। তারপরই রায় ঘোষণা করেন বিচারপতি।
নিম্ন আদালতের রায়ে স্থগিতাদেশ দেওয়া বা সেটিকে খারিজ করে দেওয়ার বিশেষ ক্ষমতা থাকে হাইকোর্টের হাতে। সেটি প্রয়োগ করেই এদিন জামিন মঞ্জুর করা হয়েছে মাম্পির।
অভিযোগ, ওই মামলায় পুলিশ কেস ডায়েরি দেখায়নি। তারপরও কীভাবে গ্রেফতার করা হল? কেন জামিন অযোগ্য ১৯৫এ ধারা যোগ করা হল মাম্পির বিরুদ্ধে? সেই প্রশ্নই তুলেছেন বিচারপতি সেনগুপ্ত। মাম্পির আইনজীবী দাবি করেন, পুলিশ কেস ডায়েরি না দেওয়ায় মাম্পি কী কী অপরাধ করেছে, তাও স্পষ্ট নয়।
সব শুনে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিচারপতি। তিনি বলেন, আই ও, ওসি, ম্যাজিস্ট্রেট সবাইকে ডাকা হোক। এমনকী নিম্ন আদালতের বিচারকের ভূমিকা নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, ‘বিচারক কী করছিলেন? পুলিশের কথা না হয় ছেড়েই দিলাম।’ এরপরই এজি কিশোর দত্তকে আদালতে যেতে বলেন বিচারপতি।
এই প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা শমিক ভট্টাচার্য বলেন, “আমরা আগেই বলেছি, চক্রান্ত করা হয়েছে। মাম্পি কোনও অপরাধ করেননি, এমন কোনও বিষয়ের সঙ্গে তিনি যুক্ত নন যাতে তাঁকে জেলে পাঠাতে হবে। কোনও মানুষকে প্রভাবিতও করেননি তিনি।”
গত জানুয়ারি মাস থেকেই শিরোনামে রয়েছে সন্দেশখালি। সম্প্রতি ভাইরাল ভিডিয়ো ঘিরে বিতর্ক বাড়ে আরও। নতুন মোড় নেয় সন্দেশখালি-কাণ্ড। এরই মধ্যে এক মহিলা এই মাম্পি দাসের বিরুদ্ধে সাদা কাগজে সই করানোর অভিযোগ তোলেন। অভিযোগ ছিল, জোর করে যৌন নির্যাতনের মামলা করিয়েছিলেন মাম্পি। এরপরই পুলিশ নোটিস দেয় তাঁকে।