Central Force: ৪ জেলায় কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনী নয় আপাতত, কোন কোন জেলা?

Shrabanti Saha | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Apr 15, 2024 | 6:35 PM

EC: প্রথম দফা পর্যন্ত রাজ্যের চার জেলায় আপাতত কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখছে না নির্বাচন কমিশন। ওই জেলাগুলিতে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাজ্য পুলিশের উপরই ভরসা রাখছে কমিশন। কমিশন সূত্রে খবর, আপাতত প্রথম দফার ভোটের আগে পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া- এই চার জেলায় কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা হচ্ছে না।

Central Force: ৪ জেলায় কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনী নয় আপাতত, কোন কোন জেলা?
রাজ্যে আসছে আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী।
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: প্রথম দফা নির্বাচনে ২৬৩ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন হবে। কমিশন দাবি করেছিল, তারা প্রতিটা বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দেবে। সেই মোতাবেক প্রায় ২৬৩ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন থাকবে যারা প্রতি বুথে থাকবেন ভোটের কাজের জন্য। পরে আরও ২২ কোম্পানি আসবে। যদিও তা প্রথম দফার ভোটের পর। ২০ এপ্রিল রাজ্যে থাকবে তারা। প্রথম দফা পর্যন্ত রাজ্যের চার জেলায় আপাতত কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখছে না নির্বাচন কমিশন। ওই জেলাগুলিতে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাজ্য পুলিশের উপরই ভরসা রাখছে কমিশন। কমিশন সূত্রে খবর, আপাতত প্রথম দফার ভোটের আগে পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া- এই চার জেলায় কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা হচ্ছে না। সেইসব বাহিনীকে অন্যত্র সরানো হচ্ছে। পর্যাপ্ত বাহিনীর অভাবেই এই জেলাগুলিতে আপাতত বাহিনী শূন্য রাখা হচ্ছে।

যদিও কমিশনের যুক্তি, ওই জেলাগুলিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী আগেই রুটমার্চ করেছে। তাই তাদের অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। রাজ্যে মোট ২৯৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে। প্রথম দফায় মোতায়েন করা হয়েছে ২৬৩ কোম্পানি বাহিনী। এর পরে বাহিনী সরিয়ে দ্বিতীয় দফার আসনগুলিতে নিয়ে যাচ্ছে কমিশন।

প্রথম দফায় ভোট হবে ১৯ এপ্রিল। বাংলার জলপাইগুড়ি, কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ার কেন্দ্রে ভোট। ২৬৩ কোম্পানির মধ্যে কোচবিহারে ১১২ কোম্পানি, জলপাইগুড়িতে ৮৮ কোম্পানি ও আলিপুরদুয়ারে ৬৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকার কথা।

প্রথম দফার তিন কেন্দ্রে ৬ কোম্পানি বাহিনী রেখে দ্বিতীয় দফার জন্য ২৭২ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে। বাকি ২১ কোম্পানি রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় রাখা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি-সহ রুটমার্চের কাজ করবে তারা।

এছাড়া কমিশন সূত্রে খবর, ওয়েব কাস্টিং না হলে মাইক্রো অবজারভার থাকবে। ১৫ এপ্রিলের মধ্যে সব বাহিনী পৌঁছে যাবে। ১০০ শতাংশ বুথে থাকবে বাহিনী, দাবি কমিশনের। যদিও ৩৫০ কোম্পানি বাহিনী প্রয়োজন ছিল সব বুথে বাহিনী দেওয়ার জন্য। কমিশনের যুক্তি, যেহেতু একসঙ্গে বহু বুথে ভোট। ফলে সব মিলিয়ে হিসাব করেই বাহিনী রাখা হচ্ছে।

Next Article