CPIM: জয়নগরে ঢুকতে হাইকোর্টে মামলা ঠুকল CPM
Calcutta High court: প্রসঙ্গত, জয়নগরে তৃণমূল নেতা খুনের ঘটনায় জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল গোটা গ্রাম। রীতিমতো পালিয়ে প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন এলাকাবাসী। এরপর ওই গ্রামে ত্রাণ নিয়ে পৌঁছন সিপিএম প্রতিনিধি দল। সুজন চক্রবর্তী, কান্তি গঙ্গোপাধ্য়ায়, সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়রা ত্রাণ নিয়ে যেতে চাইলে পুলিশি বাধার মুখে পড়তে হয় তাঁদের। ফলে রাস্তাতেই ত্রাণ রেখে চলে যেতে হয়।
কলকাতা: জয়নগরে দলুখাকিতে পুলিশের বিরুদ্ধে অতিসক্রিয়তার অভিযোগ দায়ের মামলা। কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছেন সিপিএম নেতা তথা আইনজীবী সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এজলাসে সোমবার শুনানি রয়েছে।
প্রসঙ্গত, জয়নগরে তৃণমূল নেতা খুনের ঘটনায় জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল গোটা গ্রাম। রীতিমতো পালিয়ে প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন এলাকাবাসী। এরপর ওই গ্রামে ত্রাণ নিয়ে পৌঁছন সিপিএম প্রতিনিধি দল। সুজন চক্রবর্তী, কান্তি গঙ্গোপাধ্য়ায়, সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়রা ত্রাণ নিয়ে যেতে চাইলে পুলিশি বাধার মুখে পড়তে হয় তাঁদের। ফলে রাস্তাতেই ত্রাণ রেখে চলে যেতে হয়।
একই ঘটনা ঘটে রবিবারও। পুলিশি বাধার মুখে পড়েন সিপিএম নেতা সহ মহিলা সংগঠন। গ্রামে ঢোকার মুখে তাঁদের আটকে দেয় বারুইপুরের এসডিপিও-র নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী। মুহূর্তেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন বাম কর্মীরা। শেষ পর্যন্ত পুলিশি বাধার মুখে পড়ে পিছু হটতে বাধ্য হন সায়নরা।
যদিও, পুলিশের দাবি, যেহেতু এলাকা এখনও ঠান্ডা হয়নি। সেই কারণে বাইরের কোনও লোকের এলাকায় ঢোকার কোনও অনুমতি নেই। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি না হয় সেই কারণেই এই সিদ্ধান্ত। তবে সিপিএম নেতা সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছিলেন , তাঁর জামা ছিঁড়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ তৃণমূলের ক্ষেত্রে নিষ্ক্রিয়। তাঁদের ক্ষেত্রে অতি সক্রিয়। এরপরই মামলা করেন সায়ন।