West Bengal News Today: ‘আমার কাজই হল গোটা বাংলার মুসলমানদের স্বার্থ সুরক্ষিত রাখা’, মুখ খুললেন হুমায়ুন
Breaking News in Bengali Live Updates: প্রধান আয়োজক স্বামী প্রদীপ্তানন্দ (কার্তিক) মহারাজ। তাঁর সঙ্গেই মঞ্চে থাকার কথা নির্গুনানন্দ ব্রহ্মচারী, বন্ধুগৌরব দাস মহারাজেরও। বিভিন্ন রাজ্য তথা সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে সাধুসন্তরা থাকবেন মূল মঞ্চে। আর দুটি মঞ্চে থাকবেন পশ্চিমবঙ্গের সাধুসন্তরা।

কলকাতা: ভোটমুখী বাংলায় ফের ৫ লক্ষে কণ্ঠে গীতাপাঠ। ভোর থেকেই ভক্তদের ভিড় বাড়ছে ব্রিগেডে। কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা এলাকা। মাঠ জুড়ে ২৫ টি গেট নির্মাণ করা হয়েছে। করা হয়েছে তিনটি মঞ্চ, মূল মঞ্চের পাশে থাকছে আরও দুই মঞ্চ। সামনের একটি মঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। থাকছে জায়ান্ট স্ক্রিন।
LIVE NEWS & UPDATES
-
হাসনাবাদে তৃণমূল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির গাড়িতে হামলা
তৃণমূলের হাসনাবাদ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি আমিরুল ইসলামের গাড়িতে হামলা চালাল কয়েকজন দুষ্কৃতী। এদিন একটি দলীয় কর্মসূচি সেরে তিনি ফিরছিলেন। সেই সময় তাঁর গাড়ি দাঁড় করিয়ে হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে আসে হাসনাবাদ থানার পুলিশ। ঘটনার তদন্ত করছে তারা। এই ঘটনাকে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বলে কটাক্ষ করেছে বিজেপি। -
‘যতক্ষণ হুমায়ুন কবীর বেঁচে থাকবেন ততক্ষণ মুসলমানদের ভাইবোনদের স্বার্থ সুরক্ষিত’
শুক্রবার বাবরি মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর আজ ফের বেলডাঙায় গেলেন হুমায়ুন কবীর। সেখান থেকে বললেন, “এখানে প্রতিদিন আসব। পরশু কলকাতা যাব তারপর দিল্লি যাব তারপর আবার এখানে আসব। আমার কাজই হল গোটা বাংলার মুসলমানদের স্বার্থ সুরক্ষিত রাখা। ওয়াকফ নিয়ে আন্দোলন করা। যে রাজ্য সরকার চালাকি করে মুসলমানদের সম্পত্তি তুলে দিচ্ছে, এক ইঞ্চি জমি রাজ্য কেন্দ্র সরকারকে কাটতে দেব না। যতক্ষণ হুমায়ুন কবীর বেঁচে থাকবেন ততক্ষণ মুসলমানদের ভাইবোনদের স্বার্থ সুরক্ষিত।”
-
-
‘আমি পদত্যাগ করব না’, কারণটাও স্পষ্ট করলেন হুমায়ুন কবীর
- ‘নতুন দল করব’, ‘বিধায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করব’ তৃণমূল থেকে সাসপেন্ড হওয়ার পরই এই কথা ঘোষণা করেছিলেন ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। তবে এবার ‘পাল্টি’ খেলেন তিনি। আজ অর্থাৎ রবিবার হুময়ুন জানালেন তিনি পদত্যাগ করছেন না। প্রথমে ভেবে থাকলেও এখন পদত্যাগ করবেন না বলে জানিয়েছেন তিনি।
- কিন্তু কেন? বিধায়কের বক্তব্য, শুধুমাত্র ভরতপুরের মানুষের কথা ভেবেই তিনি এই পদত্যাগ করছেন না। সত্যিই কি তাই? নাকি এর পিছনে অন্য কোনও কৌশল আছে? তাঁর আজকের মন্তব্যে এই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনৈতিক মহলে।
বিস্তারিত পড়ুন: বাবরির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পরের দিনই হুমায়ুন বললেন, ‘আমি পদত্যাগ করব না’, স্পষ্ট করলেন কারণও
-
‘১ লক্ষ হাফেজকে দিয়ে কোরান পাঠ করাব, খাওয়া-দাওয়াও করাব’
- বাবরির পাল্টা রামন্দির, আবার গীতাপাঠের পাল্টা কোরান পাঠ। ধর্মের জিগিড় তুলে বাংলায় যে ভোটের বৈতরণী পার করতে চাইছে রাজনৈতিক দলগুলি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এতদিন ব্রিগেডে গীতা পাঠের আয়োজন দেখছেন আম-বাঙালি।
- এবার মুর্শিদাবাদে হয়ত তাঁরা দেখতে পারেন কোরান পাঠ। রবিবার ব্রিগেডে যখন পাঁচ লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ চলছে। ঠিক তখনই পাল্টা এবার মুর্শিদাবাদে কোরান পাঠের আয়োজন করবেন বলে ঘোষণা করলেন ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর।
বিস্তারিত পড়ুন: ‘১ লক্ষ হাফেজকে দিয়ে কোরান পাঠ করাব, খাওয়া-দাওয়াও করাব’
-
কলকাতায় এসে হিন্দু রাষ্ট্রের পক্ষে সওয়াল
- ব্রিগেডের গীতাপাঠের মঞ্চ থেকে হিন্দু রাষ্ট্রের পক্ষে সওয়াল বাগেশ্বর ধাম সরকারের।
- এদিন তিনি বলেন, ‘প্রদেশ যখন এক হয়, তখন দেশ তৈরি হয়। তাই বাংলার হিন্দুদের উদ্দেশে আমার বার্তা, আপনারা যখন এক হবেন তখনই ভারত হিন্দু রাষ্ট্রে পরিণত হবে।’
- কলকাতার পাতায় পাতায় সনাতের অস্তিত্ব রয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।
বিস্তারিত পড়ুন: ‘বাংলার এক হলে ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হবে’, ব্রিগেড থেকে বার্তা বাগেশ্বরে ধাম সরকারের
-
-
ব্রিগেডে গেলেন রাজ্যপাল
৫ লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠের অনুষ্ঠানে দেখা গেল রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে। গীতা থেকে মহাভারতের কথা শোনা গেল তাঁর মুখে। ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে চড়ালেন সুর। ফের মনে করে করালেন শ্রীকৃষ্ণ-অর্জুনের সমীকরণের কথা। কীভাবে মহাভারতের সেই ভয়ঙ্কর যুদ্ধে শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে সঠিক পথ দেখিয়েছিলেন সেই গল্পও বললেন। বললেন, “শ্রীকৃষ্ণ বারবার অর্জুনকে বলেছিলেন কর্ম করে যাও অর্জুন। আর আজ বাংলা কাজ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছে।”

-
দেখুন ব্রিগেডের ঝলক
- দূর-দূরান্ত থেকে আসছেন সাধু-সন্তরা…

- ভোর থেকেই বাড়ছে ভিড়, বেলা বাড়তেই কার্যত জনজোয়ার…

- শঙ্খধ্বনিতে মুখরিত ব্রিগেড। দুপুর পর্যন্ত চলবে অনুষ্ঠান…

- দূর-দূরান্ত থেকে আসছেন সাধু-সন্তরা…
-
সুকান্তর নিশানায় মমতা
তোপের পর তোপ দাগতে দেখা গেল সুকান্ত মজুমদারকে। ফের টেনে আনলেন বাবরি মসজিদের প্রসঙ্গ। অন্যদিকে গীতাপাঠ সম্পর্কে বললেন, “নির্বাচনের সঙ্গে গীতাপাঠের সরাসরি কোনও সম্পর্ক নেই। গীতাপাঠ হিন্দুদের অনুষ্ঠন। রাজনীতি রাজনীতির মতো থাকবে, গীতা তো শ্বাশ্বত। আমরা গতকাল যা দেখেছি তাতে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে হিন্দু ভোটকে ভাগ করা এবং মুসলিম ভোটকে এক করার চক্রান্ত চলছে।”

-
হাওড়া স্টেশনের বাইরে ক্যাম্প
- হাওড়া স্টেশনের বাইরে পশ্চিমবঙ্গ সরকারি কর্মচারী পরিষদের তরফে তৈরি করা হয়েছে দু’টি শিবির।
- গীতা পাঠের কর্মসূচিতে যারা আসছেন, তাদের সাহায্য করার জন্যই মূলত খোলা হয়েছে এই শিবির।
- বিভিন্ন জেলা থেকে মানুষ আসছেন হাওড়া স্টেশনে। গন্তব্যস্থলে যাওয়ার ব্যাপারে কোনও প্রশ্ন থাকলে সোজা চলে যাচ্ছেন ক্যাম্পে। উত্তর নিয়ে ফেরি অথবা বাসে করে পৌঁছাচ্ছেন ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে।

-
শুরু হয়ে গেল গীতাপাঠ
ব্রিগেডে গীতাপাঠের আয়োজন সনাতন সংস্কৃতি পর্ষদের। ব্রিগেডে হাজার হাজার ভক্তদের ভিড়। বেদ পাঠের পর চলছে গীতা আরতি। ঢাক, খোল, করতাল নিয়ে নাচ সনাতনীদের। উলু, শাঁখের আওয়াজে মুখরিত ব্রিগেড। অনুষ্ঠানের সভাুপতিত্বে জ্ঞানানন্দজি মহারাজ।

-
চলছে স্পেশ্যাল ট্রেন
ব্রিগেডমুখী সনাতনীদের জন্য বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থাও করেছে পূর্ব রেল। শিয়ালদহ ও হাওড়া শাখায় চলছে বিশেষ ট্রেন। কৃষ্ণনগর, শান্তিপুর, বনগাঁ, হাসনাবাদ থেকে চলছে বিশেষ ট্রেন। লক্ষ্মীকান্তপুর, ডায়মন্ড হারবার ও ক্যানিং থেকেও চলছে বিশেষ ট্রেন।
-
থাকছেন সুকান্ত মজুমদার, শুভেন্দু অধিকারী, শমীক ভট্টাচার্যরা
মঞ্চের নিচে সোফায় বসবেন সুকান্ত মজুমদার, শুভেন্দু অধিকারী, শমীক ভট্টাচার্যরা। তারপরে চেয়ার থাকবে লাল রড আয়রনের। সেখানেও ভিআইপিরা থাকবেন।
-
প্রধান আয়োজকের ভূমিকায় কার্তিক মহারাজ
প্রধান আয়োজক স্বামী প্রদীপ্তানন্দ (কার্তিক) মহারাজ। তাঁর সঙ্গেই মঞ্চে থাকার কথা নির্গুনানন্দ ব্রহ্মচারী, বন্ধুগৌরব দাস মহারাজেরও। বিভিন্ন রাজ্য তথা সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে সাধুসন্তরা থাকবেন মূল মঞ্চে। আর দুটি মঞ্চে থাকবেন পশ্চিমবঙ্গের সাধুসন্তরা।
-
থাকছেন কে কে?
সভাপতিত্ব করার কথা গীতা মনীষী মহামণ্ডলের স্বামী জ্ঞানানন্দ জি মহারাজের। প্রধান অতিথি হিসাবে থাকার কথা সাধ্বী ঋতম্ভরা। সম্মানীয় অতিথি হিসাবে থাকছেন বাবা রামদেব।বিশেষ অতিথি বাগেশ্বরধামের পীঠ অধীশ্বর বা ধাম সরকারের ধীরেন্দ্র শাস্ত্রী।
-
সাড়ে ১২টা পর্যন্ত চলবে গীতাপাঠ
গীতার প্রথম, নবম আর অষ্টাদশ অধ্যায় পাঠ করা হবে। গীতাকে মঞ্চে প্রতিষ্ঠা করা হবে। আরতি করা হবে। সাড়ে ১২ টা পর্যন্ত গীতা পাঠ। তারপরে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের ভাষণ বা প্রবচন।
Published On - Dec 07,2025 8:32 AM
