AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kolkata Police: সত্যিই তিলোত্তমার মাকে মেরেছে পুলিশ? কী বললেন পুলিশ কমিশনার

Kolkata Police: গোটা ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৭টি কেস হয়েছে। তদন্ত চলছে। সেই অনুযায়ী বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানাচ্ছে পুলিশ। পুলিশ কমিশনার স্পষ্ট বলছেন, যাঁরা কাল আদালত অবমাননা করেছেন, সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করেছেন, পুলিশকে মারধর করেছে, থ্রেট করেছেন, তাদের চিহ্নিত করা হচ্ছে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Kolkata Police: সত্যিই তিলোত্তমার মাকে মেরেছে পুলিশ? কী বললেন পুলিশ কমিশনার
কী বলছেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার? Image Credit: TV 9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 10, 2025 | 3:22 PM
Share

কলকাতা: আন্দোলকারীদের কারও হাতে একটাও লাঠি ছিল না। একটা লোকের হাতেও ইট-পাথর ছিল না। কিন্তু, রাজীব কুমারের বাহিনী আর মনোজ কুমারের বাহিনী ইলেকট্রিক শক লাঠি, স্টিলের লাঠি, বেত, টিয়ার গ্যাস, রাবার বুলেট, সব কিছু নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল ৩০ থেকে ৪০ হাজার আন্দোলনকারীর উপর। নবান্ন অভিযানের বিকালে কার্যত এভাবেই পুলিশের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সাংবাদিক বৈঠক করল লালবাজার। আর সেখানেই পুলিশের ক্ষয়ক্ষতির পরিসংখ্যান দিলে কলকাতা পুলিশের কমিশনার মনোজ ভর্মা। জানালেন প্রশান্ত পোদ্দার নামে এক কনস্টেবলের মাথায় আঘাত লেগেছে। 

পাশাপাশি গোটা ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৭টি কেস হয়েছে। তদন্ত চলছে। সেই অনুযায়ী বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানাচ্ছে পুলিশ। পুলিশ কমিশনার স্পষ্ট বলছেন, যাঁরা কাল আদালত অবমাননা করেছেন, সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করেছেন, পুলিশকে মারধর করেছে, থ্রেট করেছেন, তাদের চিহ্নিত করা হচ্ছে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

অন্যদিকে বিজেপির অভিযোগ, পুলিশের হাতে আক্রান্ত হয়েছেন তিলোত্তমা মা-বাবাও। মায়ের হাতের শাঁকা ভেঙেছে। মাথা ফুলে গিয়েছে। তিলোত্তমার মা নিজেও পুলিশের হামলার কথা বলেছেন। কমিশনার যদিও বলছেন, “এই বিষয়টাও তদন্ত করছি, সব ফুটেজ ক্ষতিয়ে দেখা হবে। সমস্ত রকম ফুটেজ যতক্ষণ না দেখা হচ্ছে আমরা বলতে পারব না। তবে নির্যাতিতার মা আক্রান্ত হওয়া উচিত নয়। দুঃখজনক। ওনারা অভিযোগ করছেন পুলিশ মেরেছে, সেটাও ঠিক কিনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওনাদের তরফে অভিযোগ এলে নিশ্চয়ই তদন্ত হবে। আমরা গতকাল থেকেই তদন্ত করছি।”