AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Durgapur Physical Assault: ‘ধৈর্য্য হারাবেন না, সাহস রাখু, সব স্তরে চাপ তৈরি করব’, নির্যাতিতার মাকে ফোন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীর

Durgapur Physical Assault: উল্লেখ্য, সোমবার ওড়িশার মহিলা কমিশনের দুই সদস্যের প্রতিনিধি দল নির্যাতিতার সঙ্গে দেখা করতে হাসপাতালে যান। তখন নির্যাতিতার সঙ্গে কথা বলছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সে কারণে প্রথমে তাঁদের হাসপাতালে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। ব্যারিকেডের বাইরে অপেক্ষা করেন তাঁরা।

Durgapur Physical Assault: 'ধৈর্য্য হারাবেন না, সাহস রাখু, সব স্তরে চাপ তৈরি করব', নির্যাতিতার মাকে ফোন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীর
ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহনচরণ মাঝিImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 14, 2025 | 2:01 PM
Share

কলকাতা: দুর্গাপুর গণধর্ষণকাণ্ডে দোষীদের কঠোর শাস্তি দিতে সব স্তরে চাপ সৃষ্টি করার বার্তা ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীর। নির্যাতিতার মাকে ফোন করে আশ্বাস দিলেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহনচরণ মাঝির। মঙ্গলবার সকালে নির্যাতিতার মায়ের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ ফোনে কথা বলেন তিনি। ওড়িশার সরকার সব রকমভাবে তাঁদের পাশে রয়েছে বলেও আশ্বাস দিয়েছেন।  নির্যাতিতার মাকে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীর বার্তা, “ধৈর্য্য হারাবেন না, সাহস রাখুন।” নির্যাতিতার শারীরিক অবস্থার খোঁজ নেন তিনি।

উল্লেখ্য, সোমবার ওড়িশার মহিলা কমিশনের দুই সদস্যের প্রতিনিধি দল নির্যাতিতার সঙ্গে দেখা করতে হাসপাতালে যান। তখন নির্যাতিতার সঙ্গে কথা বলছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সে কারণে প্রথমে তাঁদের হাসপাতালে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। ব্যারিকেডের বাইরে অপেক্ষা করেন তাঁরা। পরে তাঁরা নির্যাতিতার সঙ্গে দেখা করেন। মহিলা কমিশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা হয়েছে কিনা, সেটা নির্যাতিতার মায়ের কাছে জানতে চান ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী।

সোমবারই দুর্গাপুরে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি নির্যাতিতার বাবাকে পাশে বসিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন। কেন এখনও পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফোন করে নির্যাতিতার খোঁজ নিলেন না, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি।

শুভেন্দু বলেন, “আমরা ওড়িশার একজন মেয়েকে এখানে সুরক্ষিত রাখতে পারলাম না। আমরাও লজ্জিত। আমরা ক্ষমাপ্রার্থী। আমরা জানতে চেয়েছিলেন, পরিবার চিকিৎসায় খুশি কিনা। পরিবার জানিয়েছে, আরও ভাল চিকিৎসার জন্য ভুবনেশ্বর এইমসে নিয়ে যেতে। এখন নির্যাতিতা খাওয়া দাওয়া করছে।” নির্যাতিতার শারীরিক পরিস্থিতির কথা বলতে বলতেই কথা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমি শুনে আরও লজ্জিত, আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী আসেননি, ফোনও করেননি। অথচ ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝি ফোন করে সহানুভূতি জানিয়েছেন। ছাত্রীর ভবিষ্যতের ব্যাপারে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।”

স্বাভাবিকভাবেই এদিন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীর ফোন করা রাজনৈতিক দিক থেকেও বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।