AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Online Gaming App Fraud: গেমিং অ্যাপে দ্বিগুণ আয়ের লোভ, আর লোভেই 'মৃত্যু'

Online Gaming App Fraud: গেমিং অ্যাপে দ্বিগুণ আয়ের লোভ, আর লোভেই ‘মৃত্যু’

TV9 Bangla Digital

| Edited By: Moumita Das

Updated on: Sep 10, 2022 | 6:53 PM

Share

এক চিলতে গলির ভিতরের বাড়িতে কীভাবে এতো টাকা এল, প্রশ্ন স্থানীয়দেরই। কীভাবে এই প্রতারণা চক্র চলত, অন্তর্তদন্তে হারহিম করা তথ্য সামনে নিয়ে TV9 বাংলা

গার্ডেনরিচ: কলকাতায় গেমিং অ্যাপ প্রতারণার পর্দাফাঁস। মেটিয়াব্রুজের কাছে গার্ডেনরিচে ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে ১৫ কোটি টাকা উদ্ধার ঘিরে নতুন করে চাঞ্চল্য। শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজাও। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় এজেন্সির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুল রাজ্যের মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, বাংলায় ভয়ের পরিবেশ তৈরি করছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। তাঁর দাবি, বাংলার অর্থনীতিকে ভেঙে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে।

২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি, প্রথম পার্কস্ট্রিট থানায় গেমিং অ্যাপের প্রতারণার অভিযোগ জানায় ফেডারেল ব্যাঙ্ক। নাম উঠে আসে গেমিং অ্যাপ ই-নাগেটসের। জানা যায়, এই অ্যাপ তৈরি করেছে আমির খান নামের এক ব্যক্তি। শনিবার আমিরের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েই খাটের তলা থেকে ১৫ কোটি টাকা উদ্ধার করেছে ইডি। এক চিলতে গলির ভিতরের বাড়িতে কীভাবে এতো টাকা এল, প্রশ্ন স্থানীয়দেরই। কীভাবে এই প্রতারণা চক্র চলত, অন্তর্তদন্তে হারহিম করা তথ্য সামনে নিয়ে TV9 বাংলা।

ই-নাগেটস কী?
— একটি গেমিং অ্যাপ

এই অ্যাপ থেকে কীভাবেই প্রতারিত হতেন আম জনতা?
— এককালীন টাকা লাগিয়ে দ্বিগুণ এমনকি তিন গুণ পর্যন্তও রিটার্নের প্রলোভন, আর সেই ফাঁদে পা দিয়ে সর্বশান্ত হয়েছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ

যারা এই অ্যাপ ডাউনলোড করতেন তাদের প্রথম ধাপে খেলতে হত একটা সহজ খেলা, যে কেউ খুব সহজেই সমাধান করতে পারে এমন খেলা বা পাজল। এই খেলার অফারের মাধ্যমেই মিলত বিপুল টাকার রিটার্ন। টাকাটা খুব সহজেই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে তুলেও ফেলা যেত। তারপর হঠাৎ আসত ইনভেস্টমেন্ট অফার। মানে, কোনওদিন নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা লগ্নি করলেই নাকি মিলবে দ্বিগুণ। বেশি টাকার লোভ দেখিয়েই পাতা হত ফাঁদ। যারা পা দিতেন তারা হঠাৎ দেখতেন টাকা ইনভেস্ট করার পরই গায়েব Withdraw অপশন। আর এ ভাবেই কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা এসে জমা হয়েছিল আমির খানের বাড়িতে।