ED Investigation On Fraud Case: ১৭৩.৫০ কোটির কেলেঙ্কারি! শহরের বড় ব্যবসায়ীর বড়সড় প্রতারণার পর্দাফাঁস

TV9 Bangla Digital | Edited By: tista roychowdhury

Nov 19, 2021 | 3:01 PM

ED Investigation On Fraud Case: তবে তদন্তকারীরা মনে করছেন এর সঙ্গে আরও বড় একটি চক্র জড়িত।

Follow Us

কলকাতা: ১৭৩.৫০ কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগে ইডি-র হাতে পাকড়াও ব্যবসায়ী। বৃহস্পতিবার গ্রেফতারির পর বাজেয়াপ্ত ৪.৬৩ কোটি টাকা, ২টি গাড়ি। রাজ্যের ৬ জায়গায় তল্লাশির পরে পাকড়াও জালিয়াত। ব্যাঙ্কের জাল নথি দেখিয়েই বিপুল পরিমাণ টাকার জালিয়াতি। খবর ইডি সূত্রে। প্রাথমিক ভাবে এই মামলায় তদন্ত শুরু করে সিআইডি। পরে আর্থিক তছরূপের অভিযোগ সামনে আসায় মামলা রুজু করে ইডি। প্রতারণার জাল আরও বিস্তৃত। দাবি ইডি-র।

ইডি সূত্রে খবর, জাল ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি জমা দিয়ে জাতীয় ক্ষুদ্র শিল্প নিগমের থেকে এই টাকা ঋণ হিসেবে নেওয়া হয়েছিল। তারপর সেই টাকা ঘুরিয়ে অন্য সংস্থা ও অ্যাকাউন্টে প্রতারণা করা হয়। প্রাথমিকভাবে এই মামলায় তদন্ত শুরু করেছিল সিআইডি। তারপর আর্থিক তছরূপের অভিযোগ সামনে আসায় মামলা রুজু করে ইডি।

দেবব্রত হালদার নামে এই ব্যবসায়ীর খোঁজে দীর্ঘদিন ধরেই তল্লাশি চালাচ্ছিলেন তদন্তকারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, জাতীয় ক্ষুদ্র শিল্প নিগমের থেকে এত মোটা অঙ্কের টাকা ঋণ নেন। কিন্তু সেখানে জাল নথি জমা দেন। পরে সেই টাকা আর শোধ করেননি তিনি। সেই অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়।

প্রাথমিকভাবে তাঁর বিরুদ্ধে সিআইডি তদন্ত শুরু করেছিল। কিন্তু যেহেতু এটি আর্থিক তছরূপের মামলা, তাই ইডি তদন্তভার হাতে নেয়। তারপর রাজ্যের ৬ জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়। এক অভিযুক্তকে আপাতত গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে। তবে তদন্তকারীরা মনে করছেন এর সঙ্গে আরও বড় একটি চক্র জড়িত।

জাতীয় ক্ষুদ্র শিল্প নিগমেরও কোনও কর্মী এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। কারণ তা না হলে কীভাবে জাল নথি দিয়ে এত মোটা অঙ্কের টাকা ঋণ নিতে পারেন দেবব্রত। আপাতত তদন্তকারীরা মনে করছেন, কান টানা হয়েছে। এবার মাথার খোঁজ চলছে।

এদিকে, প্রায় ২০ কোটি টাকা জিএসটি ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে ২ জনকে। জিএসটি আধিকারিকরা তাঁদের বৃহস্পতিবার গ্রেফতার করেন। কসবা থানায় রাখা হয়েছে তাঁদের। আজ, শুক্রবার আদালতে পেশ করা হবে।

প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে জানা গিয়েছে, ভুয়ো জিএসটি ইনভয়েস তৈরি করে কর ফাঁকি দিতেন তাঁরা। কমিশনের ভিত্তিতে অনান্য সংস্থাগুলিকে ভুয়ো ইনভয়েস তৈরি করে দিতেন।


আরও পড়ুন: সকাল ৯-৫টার শিফট, অনলাইন-অফলাইন-অনলাইন মোডে ক্লাস, সঙ্গে আরও একগুচ্ছ বিধিপালন! সঙ্কটে শিক্ষকরাই

আরও পড়ুন: কাঁকুরগাছির নিহত অভিজিতের দাদাকে খুনের হুমকি, এবার সেই মামলার তদন্তে সিবিআই

কলকাতা: ১৭৩.৫০ কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগে ইডি-র হাতে পাকড়াও ব্যবসায়ী। বৃহস্পতিবার গ্রেফতারির পর বাজেয়াপ্ত ৪.৬৩ কোটি টাকা, ২টি গাড়ি। রাজ্যের ৬ জায়গায় তল্লাশির পরে পাকড়াও জালিয়াত। ব্যাঙ্কের জাল নথি দেখিয়েই বিপুল পরিমাণ টাকার জালিয়াতি। খবর ইডি সূত্রে। প্রাথমিক ভাবে এই মামলায় তদন্ত শুরু করে সিআইডি। পরে আর্থিক তছরূপের অভিযোগ সামনে আসায় মামলা রুজু করে ইডি। প্রতারণার জাল আরও বিস্তৃত। দাবি ইডি-র।

ইডি সূত্রে খবর, জাল ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি জমা দিয়ে জাতীয় ক্ষুদ্র শিল্প নিগমের থেকে এই টাকা ঋণ হিসেবে নেওয়া হয়েছিল। তারপর সেই টাকা ঘুরিয়ে অন্য সংস্থা ও অ্যাকাউন্টে প্রতারণা করা হয়। প্রাথমিকভাবে এই মামলায় তদন্ত শুরু করেছিল সিআইডি। তারপর আর্থিক তছরূপের অভিযোগ সামনে আসায় মামলা রুজু করে ইডি।

দেবব্রত হালদার নামে এই ব্যবসায়ীর খোঁজে দীর্ঘদিন ধরেই তল্লাশি চালাচ্ছিলেন তদন্তকারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, জাতীয় ক্ষুদ্র শিল্প নিগমের থেকে এত মোটা অঙ্কের টাকা ঋণ নেন। কিন্তু সেখানে জাল নথি জমা দেন। পরে সেই টাকা আর শোধ করেননি তিনি। সেই অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়।

প্রাথমিকভাবে তাঁর বিরুদ্ধে সিআইডি তদন্ত শুরু করেছিল। কিন্তু যেহেতু এটি আর্থিক তছরূপের মামলা, তাই ইডি তদন্তভার হাতে নেয়। তারপর রাজ্যের ৬ জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়। এক অভিযুক্তকে আপাতত গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে। তবে তদন্তকারীরা মনে করছেন এর সঙ্গে আরও বড় একটি চক্র জড়িত।

জাতীয় ক্ষুদ্র শিল্প নিগমেরও কোনও কর্মী এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। কারণ তা না হলে কীভাবে জাল নথি দিয়ে এত মোটা অঙ্কের টাকা ঋণ নিতে পারেন দেবব্রত। আপাতত তদন্তকারীরা মনে করছেন, কান টানা হয়েছে। এবার মাথার খোঁজ চলছে।

এদিকে, প্রায় ২০ কোটি টাকা জিএসটি ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে ২ জনকে। জিএসটি আধিকারিকরা তাঁদের বৃহস্পতিবার গ্রেফতার করেন। কসবা থানায় রাখা হয়েছে তাঁদের। আজ, শুক্রবার আদালতে পেশ করা হবে।

প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে জানা গিয়েছে, ভুয়ো জিএসটি ইনভয়েস তৈরি করে কর ফাঁকি দিতেন তাঁরা। কমিশনের ভিত্তিতে অনান্য সংস্থাগুলিকে ভুয়ো ইনভয়েস তৈরি করে দিতেন।


আরও পড়ুন: সকাল ৯-৫টার শিফট, অনলাইন-অফলাইন-অনলাইন মোডে ক্লাস, সঙ্গে আরও একগুচ্ছ বিধিপালন! সঙ্কটে শিক্ষকরাই

আরও পড়ুন: কাঁকুরগাছির নিহত অভিজিতের দাদাকে খুনের হুমকি, এবার সেই মামলার তদন্তে সিবিআই

Next Article