Kunal Ghosh: হ্যাকারদের টার্গেট কুণাল? ৩ হাজারের বেশি বার ট্র্যাক করার চেষ্টা?

সৌরভ গুহ | Edited By: জয়দীপ দাস

May 11, 2024 | 3:41 PM

Kunal Ghosh: প্রসঙ্গত, সদ্য উত্তর কলকাতার বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের সঙ্গে কুণালকে এক মঞ্চে দেখতে পাওয়া নিয়ে বিস্তর বিতর্কও হয়েছিল। এদিকে এরইমধ্যে আবার কুণালকে রাজ্যের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে অপসারণ করেছে দল।

Follow Us

কলকাতা: কুণালকে ট্র্যাক করার চেষ্টা? গত সপ্তাহে ৩ হাজার ২৮০ বার সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে ট্র্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে বলে অভিযোগ। অভিযোগ করেছেন কুণাল নিজেই। সোশ্যাল মিডিয়ায় সে কথা শেয়ার করে কুণাল লিখেছেন, এটি ফোনে এল। ভাবছি, সত্যি? কারা? কেন? 

প্রসঙ্গত, সদ্য উত্তর কলকাতার বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের সঙ্গে কুণালকে এক মঞ্চে দেখতে পাওয়া নিয়ে বিস্তর বিতর্কও হয়েছিল। এদিকে এরইমধ্যে আবার কুণালকে রাজ্যের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে অপসারণ করেছে দল। যা নিয়েও রাজনৈতিক মহলে বিস্তর চাপানউতোর চলেছিল। যদিও কুণালের অভিমান ভাঙাতে মাঠে নামতে দেখা যায় ব্রাত্য বসুর মতো নেতাদের। ডেরেক-কুণাল-ব্রাত্যর মধ্যে একটা বৈঠকও হয়। উল্লেখ্য, কুণালকে অপসারণের যে বিবৃতি দলের তরফে জারি করা হয়েছিল তাতে সই ছিল ডেরেকের।  

এদিকে কুণাল বলছেন, “আমি দলের কর্মী ছিলাম। দলের কর্মী আছি, থাকব। আমার কর্তব্য আমি পালন করে চলেছি। আমি এর মধ্যে অন্য কিছু দেখতে পাচ্ছি না। আমার প্রতিপক্ষ বিজেপি, সিপিএম, কংগ্রেস। তবে দু-চারদিন আমার দাঁতে খুব ব্যথা। একটা দাঁত খুব ডিস্টার্ব করছে। ফলে আমি একটু কথা কম বলার চেষ্টা করছি। এক্স রে হয়েছে। দাঁতে ব্যথার জন্য আমাকে একটু স্লো মনে হতে পারে।” 

এদিকে এদিনই আবার ব্যারাকপুরের তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের সমর্থনে সভা করতে যাচ্ছেন কুণাল। এদিকে এরইমধ্যে এদিন সকালে এসেছে ওই পোস্ট। সেখানেই ট্র্যাক করার বিষয়টি জানান কুণাল। ভোটের মধ্যে এই ছবি কেন? পিছনে কাদের হাত? উঠছে প্রশ্ন। 

কলকাতা: কুণালকে ট্র্যাক করার চেষ্টা? গত সপ্তাহে ৩ হাজার ২৮০ বার সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে ট্র্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে বলে অভিযোগ। অভিযোগ করেছেন কুণাল নিজেই। সোশ্যাল মিডিয়ায় সে কথা শেয়ার করে কুণাল লিখেছেন, এটি ফোনে এল। ভাবছি, সত্যি? কারা? কেন? 

প্রসঙ্গত, সদ্য উত্তর কলকাতার বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের সঙ্গে কুণালকে এক মঞ্চে দেখতে পাওয়া নিয়ে বিস্তর বিতর্কও হয়েছিল। এদিকে এরইমধ্যে আবার কুণালকে রাজ্যের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে অপসারণ করেছে দল। যা নিয়েও রাজনৈতিক মহলে বিস্তর চাপানউতোর চলেছিল। যদিও কুণালের অভিমান ভাঙাতে মাঠে নামতে দেখা যায় ব্রাত্য বসুর মতো নেতাদের। ডেরেক-কুণাল-ব্রাত্যর মধ্যে একটা বৈঠকও হয়। উল্লেখ্য, কুণালকে অপসারণের যে বিবৃতি দলের তরফে জারি করা হয়েছিল তাতে সই ছিল ডেরেকের।  

এদিকে কুণাল বলছেন, “আমি দলের কর্মী ছিলাম। দলের কর্মী আছি, থাকব। আমার কর্তব্য আমি পালন করে চলেছি। আমি এর মধ্যে অন্য কিছু দেখতে পাচ্ছি না। আমার প্রতিপক্ষ বিজেপি, সিপিএম, কংগ্রেস। তবে দু-চারদিন আমার দাঁতে খুব ব্যথা। একটা দাঁত খুব ডিস্টার্ব করছে। ফলে আমি একটু কথা কম বলার চেষ্টা করছি। এক্স রে হয়েছে। দাঁতে ব্যথার জন্য আমাকে একটু স্লো মনে হতে পারে।” 

এদিকে এদিনই আবার ব্যারাকপুরের তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিকের সমর্থনে সভা করতে যাচ্ছেন কুণাল। এদিকে এরইমধ্যে এদিন সকালে এসেছে ওই পোস্ট। সেখানেই ট্র্যাক করার বিষয়টি জানান কুণাল। ভোটের মধ্যে এই ছবি কেন? পিছনে কাদের হাত? উঠছে প্রশ্ন। 

Next Article