AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Samik Bhattacharya: দখলে চলে গিয়েছে পার্ক সার্কাস স্টেশন, শমীকের প্রশ্নে জবাব দিলেন রেলমন্ত্রী

Samik Bhattacharya: সংসদে শমীক প্রশ্ন করেন, পার্ক সার্কাস রেলস্টেশন যে দখলদারে ভরে গিয়েছে, সেই সম্পর্কে কি সরকার অবহিত রয়েছে? হকারদের জন্যও যাত্রীদের চলাফেরার জায়গা সঙ্কুচিত হয়ে যাচ্ছে। সরকার এই সম্পর্কে অবহিত থাকলে কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, তা জানতে চান শমীক।

Samik Bhattacharya: দখলে চলে গিয়েছে পার্ক সার্কাস স্টেশন, শমীকের প্রশ্নে জবাব দিলেন রেলমন্ত্রী
ফাইল ফোটোImage Credit: Indian Railways
| Edited By: | Updated on: Aug 01, 2025 | 2:32 PM
Share

নয়াদিল্লি ও কলকাতা: পার্ক সার্কাস স্টেশন ভরে গিয়েছে দখলদারে। সেইসব দখলদারদের সরাতে কী পদক্ষেপ করেছে রেল? সংসদে জানতে চেয়েছিলেন বাংলা থেকে বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য। সংসদে এই প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে রাজ্যের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুললেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। লিখিত জবাবে রেলমন্ত্রী জানালেন, দখলদারদের সরাতে একাধিকবার পদক্ষেপ করেছে রেল। কিন্তু, রাজ্য সরকারের পর্যাপ্ত সহযোগিতা না পাওয়ায় দখলদারদের সরানো সম্ভব হয়নি।

সংসদে শমীক প্রশ্ন করেন, পার্ক সার্কাস রেলস্টেশন যে দখলদারে ভরে গিয়েছে, সেই সম্পর্কে কি সরকার অবহিত রয়েছে? হকারদের জন্যও যাত্রীদের চলাফেরার জায়গা সঙ্কুচিত হয়ে যাচ্ছে। সরকার এই সম্পর্কে অবহিত থাকলে কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, তা জানতে চান শমীক। ওই স্টেশনে অসামাজিক কাজকর্মের জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা বিঘ্নিত হওয়া নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।

বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদের তোলা প্রশ্নের লিখিত জবাব দেন রেলমন্ত্রী। অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান, পার্ক সার্কাস রেলস্টেশন থেকে বারবার দখলদারদের উচ্ছেদের চেষ্টা করেছে ভারতীয় রেল। কিন্তু রাজ্য সরকারের অসহযোগিতার কারণে সেই প্রচেষ্টা সফল হয়নি।

তবে যাত্রীদের নিরাপত্তায় রেল নানা পদক্ষেপ করেছে বলে রেলমন্ত্রী জানান। তিনি বলেন, স্টেশনে আরপিএফ মোতায়েন করা হয়েছে। সিসিটিভি বসানো হয়েছে। স্টেশনকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে নিরন্তর চেষ্টা করা হয়। তার জন্য নানা পদক্ষেপ করা হয়েছে।

রেলমন্ত্রীর জবাবকে হাতিয়ার করে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে বিজেপি। তাদের বক্তব্য, একাধিক পদক্ষেপ করেছে রেল। কিন্তু, শহরতলির গুরুত্বপূর্ণ এই স্টেশনকে পরিষ্কার রাখতে রাজ্য সরকারের কোনও সহযোগিতা পাওয়া যায়নি। গেরুয়া শিবিরের প্রশ্ন, আর কতদিন রেল একা এই লড়াই করবে?