Lakshmir Bhandar: গুরুত্বপূর্ণ খবর, লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা পেতে গেলে এবার থেকে মানতেই হবে এই শর্ত

Lakhir Bhandar: সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প আছে। প্রকল্প অনুযায়ী সেই টাকাই যাতে ২০ এপ্রিলের মধ্যে উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে ঢুকে যায়, তার দিকেই বিশেষ জোর দিচ্ছে নবান্ন।

Lakshmir Bhandar: গুরুত্বপূর্ণ খবর, লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা পেতে গেলে এবার থেকে মানতেই হবে এই শর্ত
লক্ষ্মীর ভান্ডার (ফাইল ছবি)
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 12, 2023 | 3:51 PM

কলকাতা: লক্ষীর ভান্ডারের টাকা উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে ঠিক মতো পৌঁছনোর জন্য কেওয়াইসি- র কাজ ঠিক মতো করার দিকে বিশেষ নজর দিতে বলল নবান্ন। একই সঙ্গে ডিরেক্ট ব্যাঙ্ক ট্রান্সফার বা উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে ২০ এপ্রিলের মধ্যে টাকা পৌঁছে দেওয়ার দিন নির্দিষ্ট করে দিল নবান্ন। দুয়ারে সরকার নিয়ে সচেতন সরকার। বুধবার মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী বিভিন্ন জেলার জেলা শাসক ও আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করেন। সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প আছে। প্রকল্প অনুযায়ী সেই টাকাই যাতে ২০ এপ্রিলের মধ্যে উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে ঢুকে যায়, তার দিকেই বিশেষ জোর দিচ্ছে নবান্ন। সামনেই পঞ্চায়েত ভোট। তার আগে ১ এপ্রিল থেকে ২০এপ্রিল পর্যন্ত বুথ ভিত্তিক দুয়ারে সরকারের আয়োজন করেছে রাজ্য সরকার। তার মধ্যে ১এপ্রিল থেকে ১০এপ্রিল পর্যন্ত দুয়ারে সরকারের ক্যাম্পে বিভিন্ন প্রকল্পে আবেদন করার দিন ধার্য করা হয়েছিল।

১০ তারিখ ইতিমধ্যেই পেরিয়ে গিয়েছে। এবার শুরু পরিষেবা প্রদানের কাজ। আর সেই কাজেরই মধ্যে ডিরেক্ট ব্যাঙ্ক ট্রান্সফারের কাজের দিন বেঁধে দিল নবান্ন। বাকি পরিষেবাগুলি এপ্রিলের মধ্যেই শেষ করার নির্দেশ। তবে লক্ষীর ভাণ্ডারের ক্ষেত্রে অনেক জায়গাতেই কেওয়াইসি – র সমস্যা রয়েছে। যার ফলে আবেদন করেও অনেকের অ্যাকাউন্টে লক্ষীর ভান্ডার ঢুকছে না। সেই কাজগুলি দ্রুত গতিতে শেষ করতে বলা হয়েছে। যাতে আবেদনকারী সকলের অ্যাকাউন্ট এই লক্ষীর ভান্ডারের টাকা ঢুকে যায়।

লক্ষ্মীর ভান্ডার পেতে এ বার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আধার লিঙ্ক করতে হবে। গত ৩১ মার্চ লক্ষ্মীর ভান্ডার সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে নারী, শিশু ও সমাজকল্যাণ দফতর। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আধার কার্ডের লিঙ্ক করা থাকবে, সেই সব অ্যাকাউন্টে লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা ঢুকবে। প্রসঙ্গত, দুর্নীতি ইস্যুতে বর্তমানে বিদ্ধ রাজ্যের শাসক। সেক্ষেত্রে প্রশাসনিক কর্তাদের বক্তব্য, রাজ্য সরকার যে কোনও প্রকল্পে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে চায়। রাজ্যের মানুষ যাতে যে কোনও ধরনের সরকারি পরিষেবা থেকে বঞ্চিত না হয়, তার জন্যই এই উদ্যোগ।