Mamata Banerjee: ধারেকাছেই ঘেঁষতে পারল না BJP, হারাল জেতা আসনও! লোকসভায় তৃণমূলের একক পারফর্ম্যান্স ইন্ডিয়া জোটে আরও গুরুত্ব বাড়াল মমতার

Soumya Saha |

Jun 04, 2024 | 9:35 PM

Mamata Banerjee: বিরোধীদের আঞ্চলিক দলগুলির মধ্যেও অন্যতম সেরা পারফর্ম্যান্স মমতার দলেরই। এখনও পর্যন্ত যা হিসেব ইন্ডিয়া জোটের মধ্যে তৃতীয় সর্ববৃহৎ আসন-শক্তি তৃণমূলেরই। প্রথম অবশ্যই কংগ্রেস। এরপর উত্তর প্রদেশে অখিলেশদের সমাজবাদী পার্টি। তারপরই সবথেকে বেশি আসন মমতার তৃণমূলের দখলে।

Mamata Banerjee: ধারেকাছেই ঘেঁষতে পারল না BJP, হারাল জেতা আসনও! লোকসভায় তৃণমূলের একক পারফর্ম্যান্স ইন্ডিয়া জোটে আরও গুরুত্ব বাড়াল মমতার
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
Image Credit source: Facebook

Follow Us

কলকাতা: গণনা এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। তবে উনিশ ও একুশের ভোটের পর এবার বাংলায় যে টার্গেট নিয়েছিল বঙ্গ বিজেপি, তার থেকে অনেকটা পিছনেই থমকে যাচ্ছে পদ্ম শিবির। নির্বাচন কমিশনের সর্বশেষ আপডেট, তৃণমূল এগিয়ে রয়েছে ২৯টি আসনে। যার মধ্যে ১৭টি আসনে ইতিমধ্যেই জয়ী জোড়াফুল। এবারের লোকসভা ভোটে তৃণমূলের এই সাফল্য বিরোধীদের ইন্ডিয়া জোটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গুরুত্ব আরও বাড়াল বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলিকে এক ছাতার তলায় এনে ইন্ডিয়া জোট গঠনের ক্ষেত্রে অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই। ইন্ডিয়া জোটের নামকরণও তাঁরই করা। আর এবার বিরোধীদের আঞ্চলিক দলগুলির মধ্যেও অন্যতম সেরা পারফর্ম্যান্স মমতার দলেরই। এখনও পর্যন্ত যা হিসেব ইন্ডিয়া জোটের মধ্যে তৃতীয় সর্ববৃহৎ আসন-শক্তি তৃণমূলেরই। প্রথম অবশ্যই কংগ্রেস। এরপর উত্তর প্রদেশে অখিলেশদের সমাজবাদী পার্টি। তারপরই সবথেকে বেশি আসন মমতার তৃণমূলের দখলে।

আঞ্চলিক দলের নেতাদের মধ্যে নির্বাচনের আগে অরবিন্দ কেজরীবালকেও নিয়েও যথেষ্ট চর্চা হয়েছে। দিল্লি ও পঞ্জাব – দুই জায়গায় সরকার রয়েছে আম আদমি পার্টির। কিন্তু কেজরীর গ্রেফতারির পর ‘সহানুভূতি-ভোট’ মোটেই টানতে পারেনি আপ। দিল্লিতে হোয়াইট ওয়াশ হয়ে গিয়েছে বিজেপির কাছে। আর পঞ্জাবে ১৩টি আসনের মধ্যে মাত্র তিনটি আসন জিতেছে কেজরীর দল।

লোকসভা ভোটে কেজরীর দল একপ্রকার মুখ থুবড়ে পড়েছে। আর অন্যদিকে বাংলার ফলাফল, যেখানে তৃণমূলের ধারে কাছে ঘেঁষতে পারল না বিজেপি। বিজেপি বিরোধী লড়াইয়ে এই লোকসভা ভোটের ফলাফল তৃণমূলের তথা দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জাতীয় রাজনীতিতে বাড়তি অক্সিজেন জোগাল বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

Next Article