Suvendu Adhikari: ‘TMC-র ছাড়পত্র নিয়েই বিদ্যুতের বিল বাড়িয়েছে, দায়ী মমতা’, CESC ভবন অভিযানে সুর চড়ালেন শুভেন্দু
Suvendu Adhikari: এখানেই না থেমে বেঁধে দিলেন ‘ডেডলাইনও’। ১৫ অগস্ট পর্যন্ত দিলেন সময়। সাফ বললেন, “প্রয়োজন হলে আবার আদালতের অনুমতি নিয়ে লাগাতার ৫ দিন এখানে বিক্ষোভ করব। ১৫ অগস্ট পর্যন্ত সিইএসসিকে সময় দিলাম। মডেল ইলেকট্রিক অ্যাক্ট চালু হয়ে গেলে বুঝতে পারবে!”
কলকাতা: বিদ্যুতের দামে ‘শক’, প্রতিবাদে CESC ভবন অভিযানে সামিল বিজেপি। মুরুলী ধর সেন লেন থেকে ভিক্টোরিয়া হাউস পর্যন্ত মিছিল করল পদ্ম শিবির। বৃষ্টিতে ভিজে মিছিলে হাঁটতে দেখা গেল বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ধর্মতলায় করলেন সভা। অবিলম্বে বিদ্যুতের বিল না কমলে কিছুদিনের মধ্যেই বিদ্যুৎ ভবন অভিযানের হুঁশিয়ারিও দিলেন। সাফ বললেন, “ইয়ে সিরফ ঝাকি হ্যায়, আভি বিদ্যুৎ ভবন বাকি হ্যায়।”
স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে তৃণমূলের বিরুদ্ধে চড়ালেন সুর। চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণ শানিয়ে বললেন, “১৫ দিন আগে আমাদের প্রতিনিধি এই বিল্ডিংয়ে এসে বলেছিলেন প্রত্যাহার করার কথা। সিইএসসি তৃণমূলের কাছ থেকে ছাড়পত্র নিয়েই বিদ্যুতের বিল বাড়িয়েছে। এর জন্য দায়ী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যে শুধু মিথ্যার আশ্রয় নেয়। ফুটো সরকার, দেউলিয়া সরকার পেট্রোল, ডিজেলে টাকা বিড়িয়েছে, ইলেকট্রিকের ট্যারিফ বাড়িয়েছে।”
এখানেই না থেমে বেঁধে দিলেন ‘ডেডলাইনও’। ১৫ অগস্ট পর্যন্ত দিলেন সময়। সাফ বললেন, “প্রয়োজন হলে আবার আদালতের অনুমতি নিয়ে লাগাতার ৫ দিন এখানে বিক্ষোভ করব। ১৫ অগস্ট পর্যন্ত সিইএসসিকে সময় দিলাম। মডেল ইলেকট্রিক অ্যাক্ট চালু হয়ে গেলে বুঝতে পারবে! মনোপলি ব্যবসার বীজ বপন করেছিল সিপিএম। ৪০০ কোটিতে নিয়ে গিয়েছে তৃণমূল।” মনে করান ২০২২ সালের ইলেট্রিক রিফান্ডস বিলের কথা। বলেন, “২০২২ সালে মোদীজির সরকার ইলেট্রিক রিফান্ডস বিল এনেছিল। যারা মনোপলি বিজনেস করছে, তাদের তুলে দেওয়ার কথা বলা হয়। আমাকে বিদ্যুৎ মন্ত্রী বলেছেন খুব তাড়াতাড়ি মনোপলি ভাঙবে।”