Srijan Bhattacharya: ‘অ্যাম্বুলেন্সে ঘুরছে দুষ্কৃতীরা’, ভোট শেষ হতেই কমিশনের বিরুদ্ধে গর্জে উঠলেন সৃজন
Srijan Bhattacharya: ওয়েবকাস্টিংয়ের পরেও বুথে বুথে অশান্তি, ভোট লুঠের চেষ্টা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন সৃজন। বলেন, “১০১ নং ওয়ার্ড, ২৯২ বুথে আমাদের পোলিং এজেন্টকে মেরে মুখ ফাটিয়ে দিয়েছে। মানুষের ভোটাধিকার তৃণমূল ঘাঁটতে চেয়েছে। পুলিশ সাহায্য করেছে। ১০৯ ওয়ার্ডের কথা বারবার বলেছি। একটার পর একটা এলাকায় আমাদের পাশাপাশি অন্যান্য এজেন্টদের বের করে দিয়েছেন।”
কলকাতা: তাঁকে নিয়ে অনেক আশা বাম শিবিরের। কিন্তু, দিনের শেষে যাদবপুরে কী ফার্স্ট বয় হতে পারবেন বাম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। প্রশ্ন রয়েই যাচ্ছে। এদিকে ভোট শেষ হতে না হতেই এবার ফের তৃণমূলের বিরুদ্ধে গর্জে উঠলেন সৃজন। সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বললেন, “তৃণমূল বেশ কিছু জায়গায় ভোট লুঠের চেষ্টা করেছে। তৃণমূলের ভীতি আজকেও ছিল। তাই ভোট লুঠের চেষ্টা করেছে। বারুইপুর পূর্ব, বারুইপুর পশ্চিম, ভাঙড়, যাদবপুর সর্বত্র হয়েছে। সোনারপুর দক্ষিণ তুলনামূলক কম। তৃণমূলের ইচ্ছেই ছিল ভোট লুঠের। আমরা রিপোল চাইব কিনা বুঝতে হবে পরে।”
ওয়েবকাস্টিংয়ের পরেও বুথে বুথে অশান্তি, ভোট লুঠের চেষ্টা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন সৃজন। বলেন, “১০১ নং ওয়ার্ড, ২৯২ বুথে আমাদের পোলিং এজেন্টকে মেরে মুখ ফাটিয়ে দিয়েছে। মানুষের ভোটাধিকার তৃণমূল ঘাঁটতে চেয়েছে। পুলিশ সাহায্য করেছে। ১০৯ ওয়ার্ডের কথা বারবার বলেছি। একটার পর একটা এলাকায় আমাদের পাশাপাশি অন্যান্য এজেন্টদের বের করে দিয়েছেন। কাউন্সিলর দলবল নিয়ে ভোট লুঠ করেছে। ১০৯ এখনও সংশয়জনক। ওয়েবকাস্টিং থাকা সত্ত্বেও ভোট লুঠের চেষ্টা হয়েছে।”
এখানেই না থেমে আরও সুর চড়িয়ে সৃজন বলেন, “বারুইপুর পূর্বে ১০০ মিটারের মধ্যে অবৈধ জমায়েত হয়েছে। যাকে বসিয়ে রেখেছিলাম সেই ছেলেটি আর তার বাবাকে শাসানি দেওয়া হচ্ছে এখনও। কমিশনকে বারবার বলা সত্ত্বেও শোনেনি। ১০৯ নং ওয়ার্ডে অ্যাম্বুলেন্সে করে দুষ্কৃতীরা যাতায়াত করেছে। নির্বাচন কমিশন, সেন্ট্রাল ফোর্সের সঙ্গে সকাল থেকে যোগাযোগ করি। কিছুমাত্র অংশে কাজে লেগেছে।”