Nirmal Maji: প্রমাণ হলে ১০ বছরের জেল হত, কিন্তু প্রমাণই দিতে পারলেন না তদন্তকারীরা, নিঃশর্ত মুক্তি নির্মল মাজির
Nirmal Maji: বিধাননগর এমপি এমএলএ ফৌজদারি মামলাটি ২০১৮ সালে দায়ের করা হয়েছিল। অভিযোগ দায়ের করেছিলেন চিকিৎসক কুণাল সাহা। এই অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হলে নির্মল মাজির ১০ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারত।
কলকাতা: চিকিৎসক নির্মল মাজিকে ক্লিনচিট দিল এমপি-এমএলএ আদালত। তাঁর বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি ও জালিয়াতির অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছিল। কিন্তু পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণের অভাবে তাঁকে নিঃশর্ত মুক্তি দিল এমপিএমএলএ আদালতের বিচারক জয়শঙ্কর রায়।
চিকিৎসক নির্মল মাজির বিরুদ্ধে ৪০৯ ও ৪৩৪ ধারায় মানি লন্ডারিং এবং জালিয়াতির মামলা দায়ের হয়েছিল। ২০১৮ সালের একটি মামলা। মেডিক্যাল কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন আর্থিক তছরূপের অভিযোগ ওঠে চিকিৎসক বিধায়ক নির্মল মাজির বিরুদ্ধে। অভিযোগ ছিল, রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে এবং তার মেডিক্যাল কাউন্সিলের সভাপতি পদ ব্যবহার করে ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যে ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিকেল কাউন্সিলের পাবলিক ফার্ম ব্যবহার করতেন।
বিধাননগর এমপি এমএলএ ফৌজদারি মামলাটি ২০১৮ সালে দায়ের করা হয়েছিল। অভিযোগ দায়ের করেছিলেন চিকিৎসক কুণাল সাহা। এই অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হলে নির্মল মাজির ১০ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারত। সোমবার সশরীরে হাজিরা দেন নির্মল মাজি। কিন্তু পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণের অভাবে নির্মল মাজিকে নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়া হয়।
এর আগে ২০১৫ সালের জুন মাসে এসএসকেএম-এর নেফ্রোলজি বিভাগে কুকুরের ডায়ালিসিস-কাণ্ডে নাম জড়ায় নির্মল মাজির। অভিযোগ ছিল, তৎকালীন রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের সভাপতি নির্মল মাজির এক আত্মীয়ের কুকুরের জন্য এসএসকেএম হাসপাতালের ডায়ালিসিস ওয়ার্ডে সব ব্যবস্থা পাকা করে ফেলা হয়েছিল।