কলকাতা : আবারও নিম্নচাপে ভ্রূকুটি বঙ্গে। আর সেই নিম্নচাপ পরিণত হবে ঘূর্ণিঝড়ে। তারই প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গে নামবে বৃষ্টি, বাধা পাবে শীত। ডিসেম্বরের শুরুতেই ফের বৃষ্টি নামবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। ৩ তারিখ থেকেই শুরু হবে বৃষ্টি, ৪ তারিখ থেকে সেই বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়বে বলে জানানো হয়েছে। থাইল্যান্ড উপকূলের দিকে নিম্নচাপ আসছে, তার জেরেই এই বৃষ্টিপাত হবে বলে জানা গিয়েছে।
মঙ্গলবার হাওয়া অফিসের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, আগামী দু দিন দুই বঙ্গেই অনুভূত হবে শীত। কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ১৮ ডিগ্রির আশেপাশে। জেলাগুলোতে তাপমাত্রা থাকবে ১৫ ডিগ্রির কাছাকাছি। দিন দুয়েক পর থেকে রাতের তাপমাত্রা ৩ থেকে ৪ ডিগ্রি বাড়বে, ঠাণ্ডা কমে যাবে। ডিসেম্বরের ৩ তারিখে দক্ষিণবঙ্গে দুই মেদিনীপুর ও দুই ২৪ পরগনা, ঝাড়গ্রাম, হাওড়ায় হালকা বৃষ্টি হবে। বৃষ্টির পরিমাণ ৪ তারিখ থেকে বাড়তে শুরু করবে। সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে।
শুধু উপকূলে ও দুই মেদিনীপুরে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাত হবে। বাকি জেলার মধ্যে দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া ও ঝাড়গ্রামে দু-এক জায়গায় ভারী বৃষ্টি হবে। তারপর ৫ তারিখ বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়বে। ৬ তারিখ পর্যন্ত চলবে বৃষ্টি। এর মূল কারণ থাইল্যান্ড উপকূলের দিকে একটি নিম্নচাপ আসছে। আগামী ১২ ঘন্টায় সেই নিম্নচাপ সরে এসে আন্দামান সাগরের ওপর অবস্থান করবে। তারপরে এটা উত্তর-পশ্চিম দিকে সরে যাবে এবং সঙ্গে সঙ্গে শক্তি বাড়াবে।
ডিসেম্বরের ২ তারিখ থেকেই এটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। এরপর উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোবে ও ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে ৪ তারিখে অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে গিয়ে পৌঁছবে। এর প্রভাবেই আমাদের রাজ্যে এই বৃষ্টি হবে। এই ঘূর্ণিঝড়ের জন্য উপকুলের জেলাগুলোতে হাওয়ার গতি বেশি থাকবে। কারণ ৪ তারিখে যখন এই ঘূর্ণিঝড় ওড়িশার উপকূলে অবস্থান করবে, তখন আমাদের উপকূলের জেলায় হাওয়ার গতি থাকবে ৪৫ থেকে ৫৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। পরবর্তীতে হাওয়ার গতি বেড়ে ৭০ থেকে ৭৫ কিলোমিটার হতে পারে। ২ তারিখ পর্যন্ত শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে তার পরেই আবহাওয়া পরিবর্তন হবে। উত্তরবঙ্গে খুব বেশি বৃষ্টি হওয়ার কথা নয়। ৪ তারিখে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। মৎস্যজীবীদের ৩ তারিখ থেকে সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
যে সব কারণে শীত বাধা পেতে পারে সেগুলি হল, তামিলনাড়ুর নিম্নচাপ, বঙ্গোপসাগের উচ্চচাপ বলয়, জলীয় বাষ্পের দাপটে কোণঠাসা শুকনো বাতাস। এ ছাড়া উত্তরে পশ্চিমী বাতাস এখনও তেমন জোরদার নয়, সেই সঙ্গে রয়েছে বঙ্গোপসাগরে ফের শক্তিশালী নিম্নচাপের আশঙ্কা।
আরও পড়ুন : LPG Cylinder Price Hike: আরও মহার্ঘ্য রান্নার গ্যাস, এক ধাক্কায় ১০৩ টাকা বাড়ল ভর্তুকিহীন সিলিন্ডারের দাম
কলকাতা : আবারও নিম্নচাপে ভ্রূকুটি বঙ্গে। আর সেই নিম্নচাপ পরিণত হবে ঘূর্ণিঝড়ে। তারই প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গে নামবে বৃষ্টি, বাধা পাবে শীত। ডিসেম্বরের শুরুতেই ফের বৃষ্টি নামবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। ৩ তারিখ থেকেই শুরু হবে বৃষ্টি, ৪ তারিখ থেকে সেই বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়বে বলে জানানো হয়েছে। থাইল্যান্ড উপকূলের দিকে নিম্নচাপ আসছে, তার জেরেই এই বৃষ্টিপাত হবে বলে জানা গিয়েছে।
মঙ্গলবার হাওয়া অফিসের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, আগামী দু দিন দুই বঙ্গেই অনুভূত হবে শীত। কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ১৮ ডিগ্রির আশেপাশে। জেলাগুলোতে তাপমাত্রা থাকবে ১৫ ডিগ্রির কাছাকাছি। দিন দুয়েক পর থেকে রাতের তাপমাত্রা ৩ থেকে ৪ ডিগ্রি বাড়বে, ঠাণ্ডা কমে যাবে। ডিসেম্বরের ৩ তারিখে দক্ষিণবঙ্গে দুই মেদিনীপুর ও দুই ২৪ পরগনা, ঝাড়গ্রাম, হাওড়ায় হালকা বৃষ্টি হবে। বৃষ্টির পরিমাণ ৪ তারিখ থেকে বাড়তে শুরু করবে। সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হবে।
শুধু উপকূলে ও দুই মেদিনীপুরে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাত হবে। বাকি জেলার মধ্যে দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া ও ঝাড়গ্রামে দু-এক জায়গায় ভারী বৃষ্টি হবে। তারপর ৫ তারিখ বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়বে। ৬ তারিখ পর্যন্ত চলবে বৃষ্টি। এর মূল কারণ থাইল্যান্ড উপকূলের দিকে একটি নিম্নচাপ আসছে। আগামী ১২ ঘন্টায় সেই নিম্নচাপ সরে এসে আন্দামান সাগরের ওপর অবস্থান করবে। তারপরে এটা উত্তর-পশ্চিম দিকে সরে যাবে এবং সঙ্গে সঙ্গে শক্তি বাড়াবে।
ডিসেম্বরের ২ তারিখ থেকেই এটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। এরপর উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোবে ও ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে ৪ তারিখে অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে গিয়ে পৌঁছবে। এর প্রভাবেই আমাদের রাজ্যে এই বৃষ্টি হবে। এই ঘূর্ণিঝড়ের জন্য উপকুলের জেলাগুলোতে হাওয়ার গতি বেশি থাকবে। কারণ ৪ তারিখে যখন এই ঘূর্ণিঝড় ওড়িশার উপকূলে অবস্থান করবে, তখন আমাদের উপকূলের জেলায় হাওয়ার গতি থাকবে ৪৫ থেকে ৫৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। পরবর্তীতে হাওয়ার গতি বেড়ে ৭০ থেকে ৭৫ কিলোমিটার হতে পারে। ২ তারিখ পর্যন্ত শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে তার পরেই আবহাওয়া পরিবর্তন হবে। উত্তরবঙ্গে খুব বেশি বৃষ্টি হওয়ার কথা নয়। ৪ তারিখে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। মৎস্যজীবীদের ৩ তারিখ থেকে সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
যে সব কারণে শীত বাধা পেতে পারে সেগুলি হল, তামিলনাড়ুর নিম্নচাপ, বঙ্গোপসাগের উচ্চচাপ বলয়, জলীয় বাষ্পের দাপটে কোণঠাসা শুকনো বাতাস। এ ছাড়া উত্তরে পশ্চিমী বাতাস এখনও তেমন জোরদার নয়, সেই সঙ্গে রয়েছে বঙ্গোপসাগরে ফের শক্তিশালী নিম্নচাপের আশঙ্কা।
আরও পড়ুন : LPG Cylinder Price Hike: আরও মহার্ঘ্য রান্নার গ্যাস, এক ধাক্কায় ১০৩ টাকা বাড়ল ভর্তুকিহীন সিলিন্ডারের দাম