AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Recruitment Scam: OMR শিট হাতে ‘যোগ্য’রা ঘিরে ধরলেন ওঁকে…’কে দিয়েছে বলুন?’, চাপের মুখে অন ক্যামেরা নামটা বলেই দৌড়ে পালালেন ইনি

Recruitment Scam: ভিড়ের মাঝে নীল রঙের জামা পরিহিত এক যুবক। তাঁর হাতেও স্লিপ। একেবারে সকলের হাতে যেরকম। তিনিও এসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে চাকরিহারাদের বৈঠকে যোগ দিতে। কিন্তু সন্দেহ হয় অন্যান্যদের।

Recruitment Scam: OMR শিট হাতে 'যোগ্য'রা ঘিরে ধরলেন ওঁকে...'কে দিয়েছে বলুন?', চাপের মুখে অন ক্যামেরা নামটা বলেই দৌড়ে পালালেন ইনি
ইনসেটে ওই ব্যক্তিImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Apr 07, 2025 | 4:58 PM
Share

কলকাতা: আভাস দিয়েছিলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। নেতাজি ইন্ডোরে চাকরিহারাদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকে আগেই বড় গন্ডগোলের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে, গ্রুপ করে লোক ঢোকানোর পরিকল্পনা হয়েছে, এমনই অভিযোগ করেছিলেন কুণাল। সোমবার সকাল থেকেই তার বাস্তবায়িত রূপ দেখল বাংলা। রাজপথে আছড়ে পড়ল  চাকরিহারাদের ক্ষোভ। অভিযোগ এমনও, যাঁরা অযোগ্য বলে চিহ্নিত তাঁরাই ‘পাস’ পেয়ে গিয়েছেন বৈঠকে আসার। কিন্তু কে দিল তাঁদের পাস? অভিযোগ উঠেছে, টাকার বিনিময়ে এক্ষেত্রেও পাস বিলি হয়েছে। আর তাতে আসল যোগ্যরা এই বৈঠকে প্রত্যেকে ঢুকতেই পারেননি।  TV9 বাংলার ক্যামেরায় ধরা পড়ে এমন এক যুবক।

ভিড়ের মাঝে নীল রঙের জামা পরিহিত এক যুবক। তাঁর হাতেও স্লিপ। একেবারে সকলের হাতে যেরকম। তিনিও এসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে চাকরিহারাদের বৈঠকে যোগ দিতে। কিন্তু সন্দেহ হয় অন্যান্যদের। তাঁকে ঘিরে ধরেন অন্যান্য চাকরিহারারা। তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, ‘আপনি পাস পেলেন কীভাবে?’ তিনি নামটা বলেই ফেলেন। বলেন, “আশিস দা দিয়েছে…সব আছে ডকুমেন্টস”

তখন অন্যান্য চাকরিহারা তাঁর কাছে ওএমআর শিট দেখতে চান। অন্যান্যরা ওএমআর শিট দেখান, তাঁর সঙ্গে করে নিয়ে এসেছেন। কিন্তু ওই যুবক ওএমআর শিট দেখাতে পারেননি। বলতে থাকেন, মোবাইলে রয়েছে। কিন্তু সেই ওএমআর দেখাতে পারেননি। তারপর তাঁকে তাড়া করা হয়। এলাকা থেকে দৌড়ে পালিয়ে যান তিনি। পাস নিয়েই যোগ্য-অযোগ্যদের মধ্যে তুমুল অশান্তি, বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়।

চিন্ময় মণ্ডল নামে এক চাকরিহারা বলেন, “কারা যে ওদেরকে পাস দিয়েছে জানি না। ওদের কাছে নকল পাস ছিল। আমরা চার-পাঁচ অযোগ্যকে হাতে নাতে ধরিয়ে দিয়েছে। গ্যালারি থেকে চেঁচিয়ে। আমরা ধরা পড়ার পর মিন মিন করে বলেছে, ক্ষমা করে দিন, ছেড়ে দিন।”