Suvendu Adhikari: দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধনে থাকায় পুরীর দ্বৈতাপতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ, শুভেন্দু বললেন…
Suvendu Adhikari: গত ৩০ এপ্রিল দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধন হয়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধন করেন। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকায় দ্বৈতাপতি রামকৃষ্ণ দাস মহাপাত্রকে নোটিস পাঠিয়ে এসজেটিএ জানতে চেয়েছিল, 'দিঘা জগন্নাথ ধাম' লেখা থাকা সত্ত্বেও ওই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কেন তিনি অংশ নিয়েছিলেন? তিনি কি আয়োজকদের কাছে এই নিয়ে কোনও প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন? তাও জানতে চাওয়া হয়।

কলকাতা: দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধনে তিনি উপস্থিত ছিলেন। সেই অনুষ্ঠানে ‘দিঘা জগন্নাথ ধাম’ লেখা থাকা সত্ত্বেও তিনি কেন উপস্থিত হয়েছিলেন, তা জানতে চেয়েছিল পুরীর শ্রী জগন্নাথ টেম্পল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন(এসজেটিএ)। পাঠিয়েছিল নোটিস। এবার পুরীর জগন্নাথ ধামের দ্বৈতাপতি রামকৃষ্ণ দাস মহাপাত্রকে ৩০ দিনের জন্য সাসপেন্ড করল এসজেটিএ। রবিবার নিজের এক্স হ্যান্ডলে একথা জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দ্বৈতাপতি রামকৃষ্ণ দাস মহাপাত্রের বিরুদ্ধে পদক্ষেপকে স্বাগত জানালেন তিনি।
গত ৩০ এপ্রিল দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধন হয়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধন করেন। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকায় দ্বৈতাপতি রামকৃষ্ণ দাস মহাপাত্রকে নোটিস পাঠিয়ে এসজেটিএ জানতে চেয়েছিল, ‘দিঘা জগন্নাথ ধাম’ লেখা থাকা সত্ত্বেও ওই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কেন তিনি অংশ নিয়েছিলেন? তিনি কি আয়োজকদের কাছে এই নিয়ে কোনও প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন? তাও জানতে চাওয়া হয়। সন্তোষজনক জবাব না পেয়ে এবার দ্বৈতাপতি রামকৃষ্ণ দাস মহাপাত্রকে ৩০ দিনের জন্য সাসপেন্ড করা হল।
এই নিয়ে এদিন এক্স হ্যান্ডলে শুভেন্দু লেখেন, “দিঘা জগন্নাথ কালচারাল সেন্টার বিতর্কে অনৈতিকভাবে জড়িত থাকায় দ্বৈতাপতি রামকৃষ্ণ দাস মহাপাত্রের বিরুদ্ধে পদক্ষেপকে স্বাগত জানাই। পুরীর মহাপ্রভু শ্রী জগন্নাথ ধামের পবিত্র রীতি-নিয়ম পালনের বিষয়ে তিনিই সব জানান। পরে স্থানীয় প্রশাসন অপপ্রচার শুরু করে। দিঘা সাংস্কৃতিক কেন্দ্রকে পুরীর জগন্নাথ ধামের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে তুলে ধরে। বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ পুণ্যার্থীর ধর্মীয় ভাবাবেগে রামকৃষ্ণ দাস মহাপাত্র আঘাত করেছেন।”
এরপর শুভেন্দু লেখেন, “এই দ্বৈতাপতিকে সাসপেন্ড করে কঠোর বার্তা দেওয়া হয়েছে। সনাতনী সম্প্রদায় এই সিদ্ধান্তে নিশ্চিতভাবে খুশি হবে।”
প্রতিবেদনটি TV9 বাংলার রিপোর্টার প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে লেখা।

