AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে সুপার অ্যাকশন মোডে CBI, স্ক্যানারে সব গ্রুপ সি কর্মী

CBI Probe in Group C Case: সূত্রের খবর, রাজ্যের সব গ্রুপ সি কর্মীরা এবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসারদের স্ক্যানারে। প্রত্যেকের নিয়োগ সংক্রান্ত নথি তলব করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের দাবি, অতি দ্রুত মধ্য শিক্ষা পর্ষদের থেকে এই সংক্রান্ত তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা।

Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে সুপার অ্যাকশন মোডে CBI, স্ক্যানারে সব গ্রুপ সি কর্মী
সিবিআই তদন্তImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 01, 2023 | 11:25 PM
Share

কলকাতা: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জোরকদমে তদন্ত চালাচ্ছে সিবিআই। আর এবার আরও তেড়েফুঁড়ে ময়দানে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এবার সুপার অ্যাকশন মোডে এবার মধ্য শিক্ষা পর্ষদের থেকে তথ্য চাইল কেন্দ্রীয় এজেন্সি। সূত্রের খবর, রাজ্যের সব গ্রুপ সি কর্মীরা এবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসারদের স্ক্যানারে। প্রত্যেকের নিয়োগ সংক্রান্ত নথি তলব করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের দাবি, অতি দ্রুত মধ্য শিক্ষা পর্ষদের থেকে এই সংক্রান্ত তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা।

উল্লেখ্য, গ্রুপ সি নিয়োগ মামলায় সম্প্রতি জামিন মিলেছে মধ্য শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়ের। যদিও জেলমুক্তি হয়নি। অন্য মামলায় তিনি এখনও জেলবন্দি। তবে অন্যতম অভিযুক্ত কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় হাইকোর্ট থেকে জামিন পাওয়া শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় একটি বড় মোড় বলেই মনে করছেন আইনজীবী মহলের একাংশ। আর এরই মধ্যে এবার তেড়েফুঁড়ে আসরে নেমে পড়লেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা। যত দ্রুত সম্ভব সব গ্রুপ সি কর্মীর জয়েনিং সংক্রান্ত নথি পর্ষদের থেকে চেয়ে পাঠাল সিবিআই।

প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের থেকে আগেই নিয়োগ সংক্রান্ত সব মামলার নিষ্পত্তির জন্য ডেডলাইন স্থির করে দেওয়া হয়েছে। নভেম্বরের শুরুর দিকে শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিয়েছে সিবিআইকে দু’মাসের মধ্যে নিয়োগ সংক্রান্ত তদন্ত শেষ করতে হবে। শুধু তাই নয়, ৬ মাসের মধ্যে নিয়োগ মামলার শুনানি শেষ করতে হবে বলেও জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। এসএসসি মামলার শুনানির জন্য ইতিমধ্যে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানাম একটি ডিভিশন বেঞ্চও তৈরি করে দিয়েছেন। বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি সব্বার রশিদির ডিভিশন বেঞ্চে পাঠানো হয়েছে এসএসসি নিয়োগ মামলা।