কলকাতা : তৃণমূলের (TMC) প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর থেকেই প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishor) সংস্থা আইপ্যাকের (IPAC) সঙ্গে দলের একটা টানাপোড়েন চলছে বলে শোনা যাচ্ছে। কানাঘুষো শোনা গেলেও এতদিন পর্যন্ত দলের তরফে এ বিষয়ে কেউ মুখ খোলেনি। এমনকি দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলেও এড়িয়ে যান তিনি। তবে সম্প্রতি বোমা ফাটিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় (Sougata Roy)। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলে বসেছেন আইপ্যাকের সঙ্গে তৃণমূলের চুক্তি নাকি ভেঙে গিয়েছে। শুধু তাই নয়, রীতিমতো আইপ্যাকের প্রশংসাও করেছেন তিনি। পাশাপাশি, দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নীতিকেও সমর্থন জানিয়েছেন সৌগত। তবে, সেই বিষয়টা মোটেই ভালো চোখে দেখছে না দল। সূত্রের খবর, এই সব বক্তব্য সামনে আসতেই সৌগতকে সতর্ক করলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় (Sudip Banerjee)।
জানা গিয়েছে, সৌগত রায়কে এই ইস্যুতে মুখ না খুলতে বলেছেন সুদীপ বন্দোপাধ্যায়। আইপ্যাক প্রসঙ্গে এবং অভিষেকের পক্ষে কথা বলে নিয়ে তাঁকে সতর্ক করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
মঙ্গলবার এক সাক্ষাৎকারে সৌগত রায় দাবি করেছেন, আইপ্যাকের সঙ্গে তৃণমূলের চুক্তি ভেঙে গিয়েছে। তিনি মনে করেন, চুক্তি ভেঙে যাওয়ায় ক্ষতি না হলেও এতে অসুবিধা তো হবেই। এ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের জয়ের পিছনে আইপ্যাকের অবদান যে উল্লেখযোগ্য, সে কথাও জানিয়েছেন তিনি। ঘাসফুল শিবিরের তরফ থেকে এই প্রথমবার কেউ এই ইস্যুতে মুখ খুলল।
দলের মধ্যে এক ব্যক্তি এক পদ নীতি চালু করার কথা বলেছিলেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও পরে দেখা গিয়েছে, সেই নীতি না মেনেই পুরভোটে টিকিট দেওয়া হয়েছে বিধায়কদের। তবে সৌগত রায় জানিয়েছেন, তিনি এই নীতিকে সমর্থন করেন। পাশাপাশি, বয়সসীমা নিয়ে অভিষেকের মতকেও সমর্থন করেছেন তিনি।
এক সাংবাদিক বৈঠকে পার্থকে আইপ্যাক সংক্রান্ত প্রশ্ন করা হলে তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তিনি সাফ জানিয়েছিলেন, তিনি মমতার সৈনিক। তাঁর নির্দেশেই চলেন। আর কারও কথা বলতে পারবেন না।
এ ছাড়া তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তর প্রদেশ সফরের আগে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন। আইপ্যাকের সঙ্গে তৃণমূলের বিচ্ছেদ হচ্ছে কি না, সেই প্রশ্ন করা হলে মমতা বলেন, ‘আমাকে এই বিষয়ে কোনও প্রশ্ন করবেন না। এটা দলের আভ্য়ন্তরীণ বিষয়।’
১০৮ পুরসভার প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর আইপ্যাকের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেক নেতাই। এরপরই শোনা যাচ্ছে, ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা আইপ্যাকের সঙ্গে একটা মনোমালিন্যের পরিবেশ তৈরি হয়েছে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তবে চুক্তি ভাঙার বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
কলকাতা : তৃণমূলের (TMC) প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর থেকেই প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishor) সংস্থা আইপ্যাকের (IPAC) সঙ্গে দলের একটা টানাপোড়েন চলছে বলে শোনা যাচ্ছে। কানাঘুষো শোনা গেলেও এতদিন পর্যন্ত দলের তরফে এ বিষয়ে কেউ মুখ খোলেনি। এমনকি দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলেও এড়িয়ে যান তিনি। তবে সম্প্রতি বোমা ফাটিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় (Sougata Roy)। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলে বসেছেন আইপ্যাকের সঙ্গে তৃণমূলের চুক্তি নাকি ভেঙে গিয়েছে। শুধু তাই নয়, রীতিমতো আইপ্যাকের প্রশংসাও করেছেন তিনি। পাশাপাশি, দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নীতিকেও সমর্থন জানিয়েছেন সৌগত। তবে, সেই বিষয়টা মোটেই ভালো চোখে দেখছে না দল। সূত্রের খবর, এই সব বক্তব্য সামনে আসতেই সৌগতকে সতর্ক করলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় (Sudip Banerjee)।
জানা গিয়েছে, সৌগত রায়কে এই ইস্যুতে মুখ না খুলতে বলেছেন সুদীপ বন্দোপাধ্যায়। আইপ্যাক প্রসঙ্গে এবং অভিষেকের পক্ষে কথা বলে নিয়ে তাঁকে সতর্ক করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
মঙ্গলবার এক সাক্ষাৎকারে সৌগত রায় দাবি করেছেন, আইপ্যাকের সঙ্গে তৃণমূলের চুক্তি ভেঙে গিয়েছে। তিনি মনে করেন, চুক্তি ভেঙে যাওয়ায় ক্ষতি না হলেও এতে অসুবিধা তো হবেই। এ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের জয়ের পিছনে আইপ্যাকের অবদান যে উল্লেখযোগ্য, সে কথাও জানিয়েছেন তিনি। ঘাসফুল শিবিরের তরফ থেকে এই প্রথমবার কেউ এই ইস্যুতে মুখ খুলল।
দলের মধ্যে এক ব্যক্তি এক পদ নীতি চালু করার কথা বলেছিলেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও পরে দেখা গিয়েছে, সেই নীতি না মেনেই পুরভোটে টিকিট দেওয়া হয়েছে বিধায়কদের। তবে সৌগত রায় জানিয়েছেন, তিনি এই নীতিকে সমর্থন করেন। পাশাপাশি, বয়সসীমা নিয়ে অভিষেকের মতকেও সমর্থন করেছেন তিনি।
এক সাংবাদিক বৈঠকে পার্থকে আইপ্যাক সংক্রান্ত প্রশ্ন করা হলে তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তিনি সাফ জানিয়েছিলেন, তিনি মমতার সৈনিক। তাঁর নির্দেশেই চলেন। আর কারও কথা বলতে পারবেন না।
এ ছাড়া তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তর প্রদেশ সফরের আগে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন। আইপ্যাকের সঙ্গে তৃণমূলের বিচ্ছেদ হচ্ছে কি না, সেই প্রশ্ন করা হলে মমতা বলেন, ‘আমাকে এই বিষয়ে কোনও প্রশ্ন করবেন না। এটা দলের আভ্য়ন্তরীণ বিষয়।’
১০৮ পুরসভার প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর আইপ্যাকের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেক নেতাই। এরপরই শোনা যাচ্ছে, ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা আইপ্যাকের সঙ্গে একটা মনোমালিন্যের পরিবেশ তৈরি হয়েছে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তবে চুক্তি ভাঙার বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা