AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Terrorist: ভাবতেও পারবেন না এটাই সেই রাস্তা! কোন ‘সেফ প্যাসেজ’ ব্যবহার করে বাংলায় ঢুকছে জঙ্গিরা? সামনে এল সেই রুট

Terrorist: সম্প্রতি ক্যানিং থেকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার হয়েছে জাভেদ মুন্সি। গোয়েন্দারা আরও মনে করছেন, পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই এবং জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তইবার নির্দেশেই এ রাজ্যে এসেছিল ক্যানিং থেকে ধৃত জঙ্গি জাভেদ মুন্সী।

Terrorist: ভাবতেও পারবেন না এটাই সেই রাস্তা! কোন 'সেফ প্যাসেজ' ব্যবহার করে বাংলায় ঢুকছে জঙ্গিরা? সামনে এল সেই রুট
কোন রুটে ঢুকছে জঙ্গিরা? Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 24, 2024 | 4:26 PM
Share

কলকাতা: বাংলায় জঙ্গিদের সেফ প্যাসেজ। বিধানসভার বাইরে দাঁড়িয়ে বিস্ফোরক দাবি করলেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর দাবি, কামালগাজি মোড় থেকে ক্যানিং হয়ে গোসাবার রাস্তা জঙ্গি দখলে। মৎস্যজীবীদের সঙ্গেই মিশে বাংলায় ঢুকছে জঙ্গিরা। ভারতীয় মৎস্যজীবীদের খাদ্যাভ্যাস, তাঁদের আদবকায়দা রপ্ত করছে জঙ্গিরা। এরপর তাঁদের দলে ভিড়েই ঢুকে পড়ছে বাংলায়।  চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন শুভেন্দু। তাঁর আরও দাবি, গ্রেফতার হওয়া সব জঙ্গির যোগ বাংলার সঙ্গে।

সম্প্রতি ক্যানিং থেকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার হয়েছে জাভেদ মুন্সি। গোয়েন্দারা আরও মনে করছেন, পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই এবং জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তইবার নির্দেশেই এ রাজ্যে এসেছিল ক্যানিং থেকে ধৃত জঙ্গি জাভেদ মুন্সী। এদিকে, আবার লালবাগে ধৃত বাংলাদেশির সঙ্গেও জঙ্গি যোগের অনুমান করছেন গোয়েন্দারা। আর এরপরই বাংলার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

মঙ্গলবার শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “সম্প্রতি বেঙ্গালুরুতে ৮ জন জঙ্গি ধরা পড়ে, তাদের সঙ্গে লিঙ্ক রয়েছে বাংলার। তার কারণ পশ্চিমবঙ্গে বাসন্তী এক্সপ্রেসওয়ে, কামালগাজির মোড় থেকে যে রাস্তা ক্যানিং হয়ে গোসাবার ঘাট পর্যন্ত গিয়েছে, এই রাস্তদুটো জঙ্গিদের হাতে চলে গিয়েছে। ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির কারণে।”

কোন রুটে জঙ্গি ঢুকছে?

কোন রুটে বাংলায় ঢুকছে জঙ্গি, সেই রুটও বিস্তারিতভাবে বোঝান তিনি

শুভেন্দু ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, “১৩টা দ্বীপ রয়েছে এই গোসাবাতে। একটা দ্বীপে বিএসএফ-এর একটা ক্যাম্প রয়েছে। বাকি কোথাও কেউ নেই। ভাষা পোশাক-সব রপ্ত করছে ওরা। মৎস্যজীবীদের সঙ্গে মিশে গোসাবার দ্বীপগুলো হয়ে ক্যানিং, বারুইপুর, কামালগাজি হয়ে ভারতে ঢুকে পড়ছে। অথবা বাসন্তী এক্সপ্রেসওয়ে হয়ে সায়েন্স সিটি হয়ে বাংলায় ছড়িয়ে পড়ছে। বাংলা পুরো মুক্তাঞ্চল হয়ে গিয়েছে।”

আর এর জন্য যে ভারতীয় পুলিশ-প্রশাসনের নীচু তলার কর্মীরা জড়িত রয়েছে, মদত দিচ্ছে, সেটাও আগে স্পষ্ট হয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের রিপোর্টে। সে তথ্য তুলে ধরেই শুভেন্দু বলেন, “এখানকার পুলিশ টাকা তুলতে আর তৃণমূলের হয়ে ভোট লুঠ করতে ব্যস্ত। আর যদি নাম লাল্টু শেখ কিংবা আব্দুল মান্নানের মতো হয়, জাভেদ মুন্সির মতো হয়, যদি নামে ছোঁয়া থাকে, তাহলে গ্রেফতার করা তো দূরের কথা….”