Shahjahan Sheikh: ফোন ধরেই বুঝতে পারেন ED, ফোন কেটে আধা ঘণ্টার মধ্যে ‘খেল’ দেখান শাহজাহান!

Ranjit Dhar | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Jan 11, 2024 | 3:28 PM

ED on Shahjahan Sheikh: ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, রেশন দুর্নীতির তদন্তে ওই দিন সকালে সন্দেশখালিতে সোজা শাহজাহানে বাড়িতে পৌঁছে যান আধিকারিকরা। বন্ধ দরজার এপার থেকে অনেক ডাকাডাকি করা হলেও সাড়া মেলেনি কারও। শাহজাহানের দুটি মোবাইল নম্বর ছিল ইডি-র কাছে। সূত্রের খবর, একটি নম্বরে ফোন করা হয় প্রথমে।

Follow Us

কলকাতা: গত কয়েকদিন ধরে রাজ্য রাজনীতিতে একটাই প্রশ্ন, কোথায় শাহজাহান শেখ? ঘটনার পর ৬ দিন কেটে গেলেও তাঁর কোনও হদিশ পাওয়া যাচ্ছে না। এরই মধ্যে চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এনেছে ইডি। ঘটনার দিন শাহজাহান শেখ শুধু নিজের বাড়িতে ছিলেন, তাই নয়, ইডি অফিসারের সঙ্গে কথাও হয়েছিল তাঁর! বসিরহাট থানায় এই বিষয়টা ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় সংস্থার আধিকারিকরা। আর সেই ফোনের কথোপকথনের ৩০ মিনিটের মধ্যেই বদলে যায় সন্দেশখালির ছবিটা। লাঠি-পাথর নিয়ে তেড়ে আসেন একদল লোক। রক্তাক্ত অবস্থায় এলাকা ছাড়তে হয় ইডি-কে।

ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, রেশন দুর্নীতির তদন্তে ওই দিন সকালে সন্দেশখালিতে সোজা শাহজাহানে বাড়িতে পৌঁছে যান আধিকারিকরা। বন্ধ দরজার এপার থেকে অনেক ডাকাডাকি করা হলেও সাড়া মেলেনি কারও। শাহজাহানের দুটি মোবাইল নম্বর ছিল ইডি-র কাছে। সূত্রের খবর, একটি নম্বরে ফোন করলে কথা বলেন শাহজাহান। ফোনের টাওয়ার লোকেশন তখন ছিল বাড়ির ভিতরেই। এরপর ইডি-র নাম শুনে তিনি ফোন কেটে দেন বলে দাবি ইডি-র।

এরপর অপর ফোনে যোগাযোগ করা হয়। ইডি-র দাবি, সেই ফোন নম্বর ব্যস্ত ছিল। প্রায় ৩০-৪০ মিনিট ধরে ওই ফোন ব্যস্ত ছিল বলে পুলিশকে জানিয়েছে ইডি। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই ইডি অফিসারদের ঘিরে ফেলে এলাকার লোকজন। প্রশ্ন উঠছে, শাহজাহানই কি ফোন করে লোক জড় করেছিলেন?

উল্লেখ্য, রেশন দুর্নীতির তদন্তে গত শনিবার সন্দেশখালিতে অভিযান চালায় ইডি। শাহজাহান শেখের নাগাল পাওয়া তো দূরের কথা, আক্রান্ত হয়ে বাড়ির চত্বর ছেড়ে চলে যেতে হয় অফিসারদের। এলাকার দাপুটে তৃণমূল নেতার কোনও খোঁজ নেই সেই ঘটনার পর থেকে। শাহজাহানকে খুঁজতে শুধুমাত্র পুলিশের ওপরেই আর ভরসা করা হচ্ছে না। এনআইএ, বিএসএফ -ও খোঁজ করছে তৃণমূল নেতার।

কলকাতা: গত কয়েকদিন ধরে রাজ্য রাজনীতিতে একটাই প্রশ্ন, কোথায় শাহজাহান শেখ? ঘটনার পর ৬ দিন কেটে গেলেও তাঁর কোনও হদিশ পাওয়া যাচ্ছে না। এরই মধ্যে চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এনেছে ইডি। ঘটনার দিন শাহজাহান শেখ শুধু নিজের বাড়িতে ছিলেন, তাই নয়, ইডি অফিসারের সঙ্গে কথাও হয়েছিল তাঁর! বসিরহাট থানায় এই বিষয়টা ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় সংস্থার আধিকারিকরা। আর সেই ফোনের কথোপকথনের ৩০ মিনিটের মধ্যেই বদলে যায় সন্দেশখালির ছবিটা। লাঠি-পাথর নিয়ে তেড়ে আসেন একদল লোক। রক্তাক্ত অবস্থায় এলাকা ছাড়তে হয় ইডি-কে।

ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, রেশন দুর্নীতির তদন্তে ওই দিন সকালে সন্দেশখালিতে সোজা শাহজাহানে বাড়িতে পৌঁছে যান আধিকারিকরা। বন্ধ দরজার এপার থেকে অনেক ডাকাডাকি করা হলেও সাড়া মেলেনি কারও। শাহজাহানের দুটি মোবাইল নম্বর ছিল ইডি-র কাছে। সূত্রের খবর, একটি নম্বরে ফোন করলে কথা বলেন শাহজাহান। ফোনের টাওয়ার লোকেশন তখন ছিল বাড়ির ভিতরেই। এরপর ইডি-র নাম শুনে তিনি ফোন কেটে দেন বলে দাবি ইডি-র।

এরপর অপর ফোনে যোগাযোগ করা হয়। ইডি-র দাবি, সেই ফোন নম্বর ব্যস্ত ছিল। প্রায় ৩০-৪০ মিনিট ধরে ওই ফোন ব্যস্ত ছিল বলে পুলিশকে জানিয়েছে ইডি। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই ইডি অফিসারদের ঘিরে ফেলে এলাকার লোকজন। প্রশ্ন উঠছে, শাহজাহানই কি ফোন করে লোক জড় করেছিলেন?

উল্লেখ্য, রেশন দুর্নীতির তদন্তে গত শনিবার সন্দেশখালিতে অভিযান চালায় ইডি। শাহজাহান শেখের নাগাল পাওয়া তো দূরের কথা, আক্রান্ত হয়ে বাড়ির চত্বর ছেড়ে চলে যেতে হয় অফিসারদের। এলাকার দাপুটে তৃণমূল নেতার কোনও খোঁজ নেই সেই ঘটনার পর থেকে। শাহজাহানকে খুঁজতে শুধুমাত্র পুলিশের ওপরেই আর ভরসা করা হচ্ছে না। এনআইএ, বিএসএফ -ও খোঁজ করছে তৃণমূল নেতার।

Next Article