AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kunal Ghosh: ‘আগে ঘর সামলা, পরে ভাববি বাংলা’, সুকান্ত-শুভেন্দুদের ‘কোন্দল’ খোঁচা কুণালের

Kunal Attacks BJP: তবে কুণালের কথায় বিশেষ পাত্তা দিতে নারাজ পদ্ম ব্রিগেড। পাল্টা এখন সুকান্ত বলছেন, “আমি এখন মালদহ জেলাতে রয়েছি। এই মালদহ জেলাতেই কিছুদিন আগে তৃণমূল কংগ্রেস সবচেয়ে পুরনো যে নেতা ছিলেন তিনি বাবলাদা। সেই বাবলা সরকার কিছুদিন আগে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জন্য গুলি খেয়ে মারা গিয়েছিলেন।”

Kunal Ghosh: ‘আগে ঘর সামলা, পরে ভাববি বাংলা’, সুকান্ত-শুভেন্দুদের ‘কোন্দল’ খোঁচা কুণালের
চলছে চাপানউতোর Image Credit: Social Media
| Edited By: | Updated on: Oct 25, 2025 | 8:21 PM
Share

কলকাতা: এদিনই একযোগে গঙ্গারামপুরে সভা করেছেন সুকান্ত-শুভেন্দু। এসআইআর নিয়ে অভয়বাণী দিয়েছেন বঙ্গ বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি। পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন ভারতীয় মুসলিমদের। খানিক একই সুর শোনা গিয়েছে বিধানসভার বিরোধী দলনেতার গলায়। একইসঙ্গে সুর চড়ালেন রাজ্যের শাসকদলের বিরুদ্ধে। দাগলেন তোপের পর তোপ। এদিকে আবার এই সভার অনুমতি নিয়ে টানাপোড়েনও কম হয়নি। এবার সেই সভা শেষ হতে না হতেই পাল্টা তুলোধনা করতে দেখা গেল তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষকে। শমীক-দিলীপকে টেনে এনে দিলেন ‘কোন্দল’ খোঁচা।

সুকান্ত-শুভেন্দুর প্রসঙ্গ উঠতেই বললেন, “সুকান্তবাবু আর শুভেন্দুবাবুকে একসঙ্গে দেখা যায়। কিন্তু তাঁদের সঙ্গে শমীক ভট্টাচার্য আর দিলীপ ঘোষকে দেখা যায় না। ভাল করে দূরবীণ লাগিয়ে দেখবেন। সুকান্ত, শুভেন্দুর দেখা পাবেন। কিন্তু দিলীপ কই? শমীক ভট্টাচার্য কই?” এরপরই কোন্দল নিয়েও খোঁচা দেন। রীতিমতো ছড়া কেটে বললেন, “ওদের মধ্যে গোষ্ঠী আছে। আরে আগে ঘর সামলা পরে ভাববি বাংলা।”   

তবে কুণালের কথায় বিশেষ পাত্তা দিতে নারাজ পদ্ম ব্রিগেড। পাল্টা এখন সুকান্ত বলছেন, “আমি এখন মালদহ জেলাতে রয়েছি। এই মালদহ জেলাতেই কিছুদিন আগে তৃণমূল কংগ্রেস সবচেয়ে পুরনো যে নেতা ছিলেন তিনি বাবলাদা। সেই বাবলা সরকার কিছুদিন আগে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জন্য গুলি খেয়ে মারা গিয়েছিলেন।” এখানেই শেষ নয়। কুণালের কটাক্ষকে হেলায় উড়িয়ে সুকান্ত আরও বলেন, “বিজেপিতে কোনওদিন কেউ গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জন্য গুলি খেয়ে মারা গিয়েছে শুনেছেন কী? কারও অনুগামী কাউকে গুলি করে মেরে দিয়েছেন শুনেছেন কী? দলে মতভেদ থাকতে পারে, কিন্তু মনোভেদ কারও নেই।”