কলকাতা: দিল্লি, পঞ্জাব জয়ের পর এবার আম আদমি পার্টি বা আপ-এর (AAP) নজরে বাংলা। রবিবার কলকাতায় পদযাত্রা করবে আপ। বিকেলে গিরিশ পার্ক থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিল করবে অরবিন্দ কেজরীবালের দল। এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে ‘পদার্পণ যাত্রা’। রাজপথে নামবেন দলের নেতা, কর্মীরা। ২০২৩ সালে রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট। সেই ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে আম আদমি পার্টি। তার আগে বঙ্গে দলকে ছড়িয়ে দিতে চান কেজরীবাল। শুরু হয়েছে সদস্য সংগ্রহ অভিযান। বারাসত, মালদহ, দিনাজপুর-সহ বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার দিয়ে আপ-এ যোগদানের আহ্বান জানানো হয়েছে। বাংলায় সংগঠন বিস্তারের পাশাপাশি জেলায় জেলায় কমিটি গঠনের কাজেও জোর দিয়েছে আম আদমি পার্টি নেতৃত্ব। যদিও আপের এই তৎপরতাকে গুরুত্ব দিতে নারাজ এ রাজ্যের শাসকদল।
ইতিমধ্যেই বিভিন্ন জেলায় পোস্টার দেওয়া হয়েছে আম আদমি পার্টির তরফে। সেখানে নির্দিষ্ট ফোন নম্বরেরও উল্লেখ রয়েছে। সেই নম্বরে মিসড কলের মাধ্যমে আপের সদস্য হওয়া যাবে। পোস্টারে অরবিন্দ কেজরীবালের মুখ, সঙ্গে লেখা ‘নোংরা রাজনীতিকে করতে সাফ বাংলায় এবার আসছে আপ’। ইতিমধ্যেই জেলায় সংগঠন সাজানোর কাজও শুরু করে দিয়েছে আপ। তবে এই প্রথমবার বাংলার রাজনীতিতে আপ আসছে, এমন নয়।
অনেকদিন ধরেই এ রাজ্যে আনাগোনা বেড়েছে আপের। একাধিক জেলায় আপের সদস্যও রয়েছেন। তবে ভোটে লড়ার জন্য যে সুসংহত সংগঠন প্রয়োজন হয়, তা এখনও তৈরি করে উঠতে পারেনি তারা। গোয়াতে এ বছর ২টি আসন পেয়েছে কেজরীবালের দল। কিন্তু এই গোয়াতে তারা ঘুঁটি সাজানো শুরু করেছিল বছর পাঁচেক আগে। পঞ্জাবেও ময়দানে নেমেই ছয় হাঁকানো নয়। লোকসভা ভোটের সময় থেকেই সক্রিয় হচ্ছিল সে রাজ্যে ‘আম আদমি’র দল। রাজনৈতিক মহলের মতে, বাংলার পঞ্চায়েত ভোট দিয়ে নিজেদের শক্তি পরখ করে নিতে চাইছেন কেজরীবাল। তবে আসল লক্ষ্য ২০২৪-ই।
অনেকদিন ধরেই এ রাজ্যে আনাগোনা বেড়েছে আপের। একাধিক জেলায় আপের সদস্যও রয়েছে। তবে ভোটে লড়ার জন্য যে সুসংহত সংগঠন প্রয়োজন হয়, তা এখনও তৈরি করে উঠতে পারেনি তারা। গোয়াতে এ বছর ২টি আসন পেয়েছে কেজরীবালের দল। কিন্তু এই গোয়াতে তারা ঘুঁটি সাজানো শুরু করেছিল বছর পাঁচেক আগে। পঞ্জাবেও ময়দানে নেমেই ছয় হাঁকানো নয়। লোকসভা ভোটের সময় থেকেই সক্রিয় হচ্ছিল সে রাজ্যে ‘আম আদমি’র দল। রাজনৈতিক মহলের মতে, বাংলার পঞ্চায়েত ভোট দিয়ে নিজেদের শক্তি পরখ করে নিতে চাইছেন কেজরীবাল। আসল লক্ষ্য ২০২৪-ই।
বাংলায় আপের পদার্পণ যাত্রা নিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, “বিজেপির হাত ধরে উত্তর প্রদেশের সংস্কৃতি বাংলায় আসতে চেয়েছিল। কিন্তু বাংলার মানুষ তা প্রত্যাখ্যান করেছে। আমার মনে হয় না আপের এখানে কিছু আছে। আপের কোনও প্রভাব বাংলায় পড়বে না। এখানে আসতেই পারে। এটা গণতান্ত্রিক দেশ। এখানে যে কেউ যে কোনও জায়গায় গিয়ে সমাবেশ করতেই পারে। কিন্তু তাতে বিশেষ কোনও প্রভাব পড়ে বলে আমার মনে হয় না।”
আরও পড়ুন: Ballygung By-Election: জল্পনাই সত্যি হল, বালিগঞ্জ উপনির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী বাবুল সুপ্রিয়
কলকাতা: দিল্লি, পঞ্জাব জয়ের পর এবার আম আদমি পার্টি বা আপ-এর (AAP) নজরে বাংলা। রবিবার কলকাতায় পদযাত্রা করবে আপ। বিকেলে গিরিশ পার্ক থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিল করবে অরবিন্দ কেজরীবালের দল। এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে ‘পদার্পণ যাত্রা’। রাজপথে নামবেন দলের নেতা, কর্মীরা। ২০২৩ সালে রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট। সেই ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে আম আদমি পার্টি। তার আগে বঙ্গে দলকে ছড়িয়ে দিতে চান কেজরীবাল। শুরু হয়েছে সদস্য সংগ্রহ অভিযান। বারাসত, মালদহ, দিনাজপুর-সহ বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার দিয়ে আপ-এ যোগদানের আহ্বান জানানো হয়েছে। বাংলায় সংগঠন বিস্তারের পাশাপাশি জেলায় জেলায় কমিটি গঠনের কাজেও জোর দিয়েছে আম আদমি পার্টি নেতৃত্ব। যদিও আপের এই তৎপরতাকে গুরুত্ব দিতে নারাজ এ রাজ্যের শাসকদল।
ইতিমধ্যেই বিভিন্ন জেলায় পোস্টার দেওয়া হয়েছে আম আদমি পার্টির তরফে। সেখানে নির্দিষ্ট ফোন নম্বরেরও উল্লেখ রয়েছে। সেই নম্বরে মিসড কলের মাধ্যমে আপের সদস্য হওয়া যাবে। পোস্টারে অরবিন্দ কেজরীবালের মুখ, সঙ্গে লেখা ‘নোংরা রাজনীতিকে করতে সাফ বাংলায় এবার আসছে আপ’। ইতিমধ্যেই জেলায় সংগঠন সাজানোর কাজও শুরু করে দিয়েছে আপ। তবে এই প্রথমবার বাংলার রাজনীতিতে আপ আসছে, এমন নয়।
অনেকদিন ধরেই এ রাজ্যে আনাগোনা বেড়েছে আপের। একাধিক জেলায় আপের সদস্যও রয়েছেন। তবে ভোটে লড়ার জন্য যে সুসংহত সংগঠন প্রয়োজন হয়, তা এখনও তৈরি করে উঠতে পারেনি তারা। গোয়াতে এ বছর ২টি আসন পেয়েছে কেজরীবালের দল। কিন্তু এই গোয়াতে তারা ঘুঁটি সাজানো শুরু করেছিল বছর পাঁচেক আগে। পঞ্জাবেও ময়দানে নেমেই ছয় হাঁকানো নয়। লোকসভা ভোটের সময় থেকেই সক্রিয় হচ্ছিল সে রাজ্যে ‘আম আদমি’র দল। রাজনৈতিক মহলের মতে, বাংলার পঞ্চায়েত ভোট দিয়ে নিজেদের শক্তি পরখ করে নিতে চাইছেন কেজরীবাল। তবে আসল লক্ষ্য ২০২৪-ই।
অনেকদিন ধরেই এ রাজ্যে আনাগোনা বেড়েছে আপের। একাধিক জেলায় আপের সদস্যও রয়েছে। তবে ভোটে লড়ার জন্য যে সুসংহত সংগঠন প্রয়োজন হয়, তা এখনও তৈরি করে উঠতে পারেনি তারা। গোয়াতে এ বছর ২টি আসন পেয়েছে কেজরীবালের দল। কিন্তু এই গোয়াতে তারা ঘুঁটি সাজানো শুরু করেছিল বছর পাঁচেক আগে। পঞ্জাবেও ময়দানে নেমেই ছয় হাঁকানো নয়। লোকসভা ভোটের সময় থেকেই সক্রিয় হচ্ছিল সে রাজ্যে ‘আম আদমি’র দল। রাজনৈতিক মহলের মতে, বাংলার পঞ্চায়েত ভোট দিয়ে নিজেদের শক্তি পরখ করে নিতে চাইছেন কেজরীবাল। আসল লক্ষ্য ২০২৪-ই।
বাংলায় আপের পদার্পণ যাত্রা নিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, “বিজেপির হাত ধরে উত্তর প্রদেশের সংস্কৃতি বাংলায় আসতে চেয়েছিল। কিন্তু বাংলার মানুষ তা প্রত্যাখ্যান করেছে। আমার মনে হয় না আপের এখানে কিছু আছে। আপের কোনও প্রভাব বাংলায় পড়বে না। এখানে আসতেই পারে। এটা গণতান্ত্রিক দেশ। এখানে যে কেউ যে কোনও জায়গায় গিয়ে সমাবেশ করতেই পারে। কিন্তু তাতে বিশেষ কোনও প্রভাব পড়ে বলে আমার মনে হয় না।”
আরও পড়ুন: Ballygung By-Election: জল্পনাই সত্যি হল, বালিগঞ্জ উপনির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী বাবুল সুপ্রিয়