কলকাতা: ঐক্যশ্রীতে ভুয়ো আবেদনের অভিযোগ ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পড়ুয়াদের উন্নতির জন্য এই স্কলারশিপে ভুয়ো আবেদন জমা পড়ার অভিযোগ ওঠে। টিভি নাইন বাংলা তুলে ধরে বিষয়টি। এরপরই কড়া পদক্ষেপ করে সংখ্যালঘু বিত্ত নিগম। তারা জানিয়েছে, ২৩ মার্চের মধ্যে সমস্ত আবেদনপত্র যাচাই করতে হবে। তার মধ্যে যেগুলি ভুয়ো ধরা পড়বে সেগুলি বাতিল করা হবে। ঐক্যশ্রীর ‘পেন্ডিং ভেরিফিকেশন’ শেষ করার জন্য ডিআইদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে ভুয়ো আবেদনগুলি। বিত্ত নিগমের কড়া বার্তা, কোনও ভুয়ো আবেদনে টাকা গেলে দায়ী থাকবেন নোডাল শিক্ষকরা।
ঐক্যশ্রী প্রকল্পে একাধিক ভুয়ো আবেদনপত্র জমা পড়েছে সংখ্যালঘু বিত্ত নিগমের কাছে। এমন অনেকেই আবেদন করেছে যারা স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য কোনওভাবেই আবেদনের যোগ্য নয়। এরপরই জেলাশাসকদের তরফে ডিআইদের কাছে স্পষ্ট নির্দেশ যায় ভুয়ো আবেদন বাতিল করতে হবে। ২৩ মার্চের মধ্যে ‘রিজেকশন রিকোয়েস্ট’ জমা দিতে হবে। সূত্রের খবর, প্রায় ১৫ লক্ষ ভুয়ো আবেদন জমা পড়ে এই স্কলারশিপ চেয়ে।
ঐক্যশ্রী নিয়ে ইতিমধ্যেই সরব হয়েছে বিরোধীরা। তাদের দাবি, গত ১০ বছরে এমন অজস্র অভিযোগ রয়েছে শাসকদলের বিরুদ্ধে। সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, “যত শ্রী আর যত সাথী গোছের প্রকল্প হয়েছে বেশির ভাগই দুর্নীতিতে ডুবে রয়েছে। সকলেই তা বুঝতে পারছেন।” বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষের কথায়, “রাজ্য সরকারের সমস্ত প্রকল্প এই যে পড়ুয়াদের ঋণ দেওয়া, স্কলারশিপ দেওয়া সব জায়গায় দু’নম্বরি হচ্ছে।”
এ প্রসঙ্গে সংখ্যালঘু উন্নয়নমন্ত্রী গোলাম রব্বানি বলেন, “ভুয়ো বলে ঐক্যশ্রীতে এখনও কোনও আবেদন আসেনি আমাদের কাছে। আমি দফতরের কাছে জানতেও চেয়েছি। যদি এরকম কোনও ঘটনা ঘটে নিশ্চয়ই তদন্ত হবে।” মন্ত্রীর দাবি, কোনও আবেদনকারীর ব্যাঙ্ক ডিটেল বা ফর্ম ফিলআপে কোনও সমস্যা হয়ে থাকতে পারে।
আরও পড়ুন: Konnagar Municipality: তৃণমূল কাউন্সিলরের জামিন করিয়েছেন বিজেপির আইনজীবী, দল ধরাল শোকজ নোটিস
আরও পড়ুন: Digha Hilsa: মার্চেও দিঘায় উঠছে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ, লুটেপুটে নিচ্ছেন খাদ্য রসিকরাও
কলকাতা: ঐক্যশ্রীতে ভুয়ো আবেদনের অভিযোগ ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পড়ুয়াদের উন্নতির জন্য এই স্কলারশিপে ভুয়ো আবেদন জমা পড়ার অভিযোগ ওঠে। টিভি নাইন বাংলা তুলে ধরে বিষয়টি। এরপরই কড়া পদক্ষেপ করে সংখ্যালঘু বিত্ত নিগম। তারা জানিয়েছে, ২৩ মার্চের মধ্যে সমস্ত আবেদনপত্র যাচাই করতে হবে। তার মধ্যে যেগুলি ভুয়ো ধরা পড়বে সেগুলি বাতিল করা হবে। ঐক্যশ্রীর ‘পেন্ডিং ভেরিফিকেশন’ শেষ করার জন্য ডিআইদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে ভুয়ো আবেদনগুলি। বিত্ত নিগমের কড়া বার্তা, কোনও ভুয়ো আবেদনে টাকা গেলে দায়ী থাকবেন নোডাল শিক্ষকরা।
ঐক্যশ্রী প্রকল্পে একাধিক ভুয়ো আবেদনপত্র জমা পড়েছে সংখ্যালঘু বিত্ত নিগমের কাছে। এমন অনেকেই আবেদন করেছে যারা স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য কোনওভাবেই আবেদনের যোগ্য নয়। এরপরই জেলাশাসকদের তরফে ডিআইদের কাছে স্পষ্ট নির্দেশ যায় ভুয়ো আবেদন বাতিল করতে হবে। ২৩ মার্চের মধ্যে ‘রিজেকশন রিকোয়েস্ট’ জমা দিতে হবে। সূত্রের খবর, প্রায় ১৫ লক্ষ ভুয়ো আবেদন জমা পড়ে এই স্কলারশিপ চেয়ে।
ঐক্যশ্রী নিয়ে ইতিমধ্যেই সরব হয়েছে বিরোধীরা। তাদের দাবি, গত ১০ বছরে এমন অজস্র অভিযোগ রয়েছে শাসকদলের বিরুদ্ধে। সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, “যত শ্রী আর যত সাথী গোছের প্রকল্প হয়েছে বেশির ভাগই দুর্নীতিতে ডুবে রয়েছে। সকলেই তা বুঝতে পারছেন।” বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষের কথায়, “রাজ্য সরকারের সমস্ত প্রকল্প এই যে পড়ুয়াদের ঋণ দেওয়া, স্কলারশিপ দেওয়া সব জায়গায় দু’নম্বরি হচ্ছে।”
এ প্রসঙ্গে সংখ্যালঘু উন্নয়নমন্ত্রী গোলাম রব্বানি বলেন, “ভুয়ো বলে ঐক্যশ্রীতে এখনও কোনও আবেদন আসেনি আমাদের কাছে। আমি দফতরের কাছে জানতেও চেয়েছি। যদি এরকম কোনও ঘটনা ঘটে নিশ্চয়ই তদন্ত হবে।” মন্ত্রীর দাবি, কোনও আবেদনকারীর ব্যাঙ্ক ডিটেল বা ফর্ম ফিলআপে কোনও সমস্যা হয়ে থাকতে পারে।
আরও পড়ুন: Konnagar Municipality: তৃণমূল কাউন্সিলরের জামিন করিয়েছেন বিজেপির আইনজীবী, দল ধরাল শোকজ নোটিস
আরও পড়ুন: Digha Hilsa: মার্চেও দিঘায় উঠছে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ, লুটেপুটে নিচ্ছেন খাদ্য রসিকরাও