Raju Bista met Ashok Bhattacharya: অশোক ভট্টাচার্যের বাড়িতে বিজেপি সাংসদ, বিধায়ক; সরকার ভাঙার চক্রান্তের অভিযোগ তৃণমূলের মুখপত্রে

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Oct 25, 2022 | 1:19 PM

Siliguri: তৃণমূলের হুঁশিয়ারি কালীপুজোর পর আন্দোলনে নামছে তারা।

Follow Us

কলকাতা: শিলিগুড়ির প্রাক্তন মেয়র সিপিএম নেতা অশোক ভট্টাচার্যের (Ashok Bhattacharya) বাড়িতে বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা ও বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। সোমবার অশোক ভট্টাচার্যের বাড়িতে যান এই দুই বিজেপি নেতা। এই সাক্ষাৎকে সামনে রেখে তৃণমূলের মুখপত্র জাগো বাংলায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে এই সাক্ষাৎকে একেবারে রাজনৈতিক বলে দাবি করা হয়েছে। এমনও লেখা হয়েছে, ‘সৌজন্য সাক্ষাতের আড়ালে বাংলা দখলের চক্রান্তে শামিল বিজেপি-সিপিএম’। সিপিএম-বিজেপি সরকার ফেলার চক্রান্ত করছে বলে অভিযোগ তোলা হয়েছে তৃণমূলের মুখপত্রে। পাল্টা অশোক ভট্টাচার্যের দাবি, “আমি ঠুনকো রাজনীতি করি না।” তৃণমূলের দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষও। তবে তৃণমূলের হুঁশিয়ারি কালীপুজোর পর আন্দোলনে নামছে তারা।

কী দাবি করা হয়েছে তৃণমূলের মুখপত্রে

২৫ অক্টোবর জাগো বাংলার প্রথম পাতায় ‘সরকার ফেলে দেব সঙ্গে থাকুন’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেই প্রতিবেদনে লেখা হয়, ‘বিজেপি ও সিপিএম বাংলা দখলের জন্য গোপন বৈঠক করছে শিলিগুড়িতে। এই বৈঠকে বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা এও বলেন ডিসেম্বরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ফেলে দেওয়ার জন্য সব ব্লু প্রিন্ট তৈরি করে রেখেছে বিজেপি। একথা শোনার পর ডিটেইলস জানতে চান অশোক’। এই প্রতিবেদন নিয়ে শুরু হয় হইচই।

কী বলছেন অশোক ভট্টাচার্য

বর্ষীয়ান সিপিএম নেতা অশোক ভট্টাচার্য টিভি নাইন বাংলাকে বলেন, “একজন সাংসদ আমার বাড়িতে এসেছিলেন দীপাবলির শুভেচ্ছা জানাতে। আমি কি না করব? ওনার সঙ্গে আরও তিন চারজন এসেছেন। কোনও রাজনৈতিক কথা হয়নি। কোনও কিছুই হয়নি। এভাবে লেখার আমি তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একজন নির্বাচিত সাংসদ আসতেই পারেন। আমার স্ত্রী যখন মারা যান সুকান্ত মজুমদার, দিলীপ ঘোষও এসেছিলেন। এত ঠুনকো রাজনীতি অন্য কেউ করতে পারি আমি করি না।”

বিজেপি নেতা শঙ্কর ঘোষ কী বললেন

তৃণমূলের মুখপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন নিয়ে বিজেপি নেতা শঙ্কর ঘোষ বলেন, “আমি শুনে তো অবাক হলাম। আসলে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির মান নামতে নামতে এমন জায়গায় পৌঁছে গেছে, যেখানে এই ধরনের যা কিছু বলে দেওয়া যায়। আমি আর আমাদের সাংসদ বিভিন্ন মানুষের সঙ্গেই সাক্ষাৎ করছি। বিভিন্ন জায়গায়। অশোকদার বাড়িতেও যাই। একইসঙ্গে ৩০ তারিখ অশোকদার স্ত্রী রত্নাদির প্রয়াণবার্ষিকী উপলক্ষে একটা কর্মসূচি আছে। সেখানে আমাদের সাংসদ থাকতে পারবেন না, সেটাও জানান। দীপাবলির শুভেচ্ছা জানাই।”

কলকাতা: শিলিগুড়ির প্রাক্তন মেয়র সিপিএম নেতা অশোক ভট্টাচার্যের (Ashok Bhattacharya) বাড়িতে বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা ও বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। সোমবার অশোক ভট্টাচার্যের বাড়িতে যান এই দুই বিজেপি নেতা। এই সাক্ষাৎকে সামনে রেখে তৃণমূলের মুখপত্র জাগো বাংলায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে এই সাক্ষাৎকে একেবারে রাজনৈতিক বলে দাবি করা হয়েছে। এমনও লেখা হয়েছে, ‘সৌজন্য সাক্ষাতের আড়ালে বাংলা দখলের চক্রান্তে শামিল বিজেপি-সিপিএম’। সিপিএম-বিজেপি সরকার ফেলার চক্রান্ত করছে বলে অভিযোগ তোলা হয়েছে তৃণমূলের মুখপত্রে। পাল্টা অশোক ভট্টাচার্যের দাবি, “আমি ঠুনকো রাজনীতি করি না।” তৃণমূলের দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষও। তবে তৃণমূলের হুঁশিয়ারি কালীপুজোর পর আন্দোলনে নামছে তারা।

কী দাবি করা হয়েছে তৃণমূলের মুখপত্রে

২৫ অক্টোবর জাগো বাংলার প্রথম পাতায় ‘সরকার ফেলে দেব সঙ্গে থাকুন’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেই প্রতিবেদনে লেখা হয়, ‘বিজেপি ও সিপিএম বাংলা দখলের জন্য গোপন বৈঠক করছে শিলিগুড়িতে। এই বৈঠকে বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা এও বলেন ডিসেম্বরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ফেলে দেওয়ার জন্য সব ব্লু প্রিন্ট তৈরি করে রেখেছে বিজেপি। একথা শোনার পর ডিটেইলস জানতে চান অশোক’। এই প্রতিবেদন নিয়ে শুরু হয় হইচই।

কী বলছেন অশোক ভট্টাচার্য

বর্ষীয়ান সিপিএম নেতা অশোক ভট্টাচার্য টিভি নাইন বাংলাকে বলেন, “একজন সাংসদ আমার বাড়িতে এসেছিলেন দীপাবলির শুভেচ্ছা জানাতে। আমি কি না করব? ওনার সঙ্গে আরও তিন চারজন এসেছেন। কোনও রাজনৈতিক কথা হয়নি। কোনও কিছুই হয়নি। এভাবে লেখার আমি তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একজন নির্বাচিত সাংসদ আসতেই পারেন। আমার স্ত্রী যখন মারা যান সুকান্ত মজুমদার, দিলীপ ঘোষও এসেছিলেন। এত ঠুনকো রাজনীতি অন্য কেউ করতে পারি আমি করি না।”

বিজেপি নেতা শঙ্কর ঘোষ কী বললেন

তৃণমূলের মুখপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন নিয়ে বিজেপি নেতা শঙ্কর ঘোষ বলেন, “আমি শুনে তো অবাক হলাম। আসলে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির মান নামতে নামতে এমন জায়গায় পৌঁছে গেছে, যেখানে এই ধরনের যা কিছু বলে দেওয়া যায়। আমি আর আমাদের সাংসদ বিভিন্ন মানুষের সঙ্গেই সাক্ষাৎ করছি। বিভিন্ন জায়গায়। অশোকদার বাড়িতেও যাই। একইসঙ্গে ৩০ তারিখ অশোকদার স্ত্রী রত্নাদির প্রয়াণবার্ষিকী উপলক্ষে একটা কর্মসূচি আছে। সেখানে আমাদের সাংসদ থাকতে পারবেন না, সেটাও জানান। দীপাবলির শুভেচ্ছা জানাই।”

Next Article