কলকাতা: প্রথম দফার ভোটের আগে টিভি নাইন বাংলায় এক্সক্লুসিভ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। রাজ্য রাজনীতি থেকে শুরু করে জাতীয় রাজনীতি… বিভিন্ন বিষয়ে নিজের মতামত তুলে ধরলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। উঠে এল কেন্দ্রীয় এজেন্সির অতিসক্রিয়তার অভিযোগও। ঝাড়খণ্ডের হেমন্ত সোরেন, দিল্লির অরবিন্দ কেজরীবাল… দুই মুখ্যমন্ত্রীকে সম্প্রতি গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। সেই প্রসঙ্গ টেনে কিছুদিন আগে কৃষক নেতা রাকেশ টিকাইত দাবি করেছেন, এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের টার্ন। সেই নিয়েই বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন করা হলে তাঁর অকপট জবাব, ‘জেলে গেলে বরং আমি একটু বিশ্রাম পাব।’
লোকসভা ভোটের আগে বিভিন্ন জনসভা থেকে তৃণমূল সুপ্রিমো সরব হয়েছেন কেন্দ্রীয় এজেন্সির অপব্যবহারের অভিযোগে। তিনি যে গ্রেফতারির ভয় পান না, সে কথাও সাম্প্রতিক বিভিন্ন সভা থেকে বুঝিয়ে দিয়েছেন মমতা। টিভি নাইন বাংলায় একান্ত সাক্ষাৎকারে মুখ্যমন্ত্রী জানালেন, তিনি যে কোনও পরিস্থিতির জন্য তৈরি। মমতা বলেন, ‘আমার ঘর যা জেলও তাই। কোনও যায় আসে না। আমি অনেক সংঘর্ষ করেছি। মার খেতে খেতে জিন্দা লাশ হয়ে বসে আছি। কাজে আমাকে ওরা কবে জেলে পাঠাবে, সেই ভয়ে বসে থাকার পাত্রী আমি নই।’
এরপরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সংযোজন, জেলে গেলে তিনি বিশ্রাম পাবেন। বিজেপিকে একহাত নিয়ে বললেন, ‘এদের যা অত্যাচার, তার থেকে জেলে যাওয়া অনেক ভাল। দেশের গণতন্ত্রটাকেই তো জেলে পাঠিয়ে দিয়েছে।’ টিভি নাইন বাংলাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে বামেদেরও একপ্রকার তুলোধনা করলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। মনে করিয়ে দিলেন, বাংলায় সবথেকে বেশি চিটফান্ড গজিয়ে উঠেছিল বাম আমলেই। একইসঙ্গে বিজেপির সঙ্গে বামেদের ‘গোপন আঁতাতের’ তত্ত্বও উস্কে দিলেন মমতা। বললেন, ‘পঞ্চায়েত ভোট থেকে শুরু করে পুরসভা ভোট, বিধানসভা ভোটে চিরকাল (বামেরা) বিজেপিকে সাহায্য করেছে। তার বিনিময়ে ওরা কেউ জেলে যায়নি।’
কলকাতা: প্রথম দফার ভোটের আগে টিভি নাইন বাংলায় এক্সক্লুসিভ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। রাজ্য রাজনীতি থেকে শুরু করে জাতীয় রাজনীতি… বিভিন্ন বিষয়ে নিজের মতামত তুলে ধরলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। উঠে এল কেন্দ্রীয় এজেন্সির অতিসক্রিয়তার অভিযোগও। ঝাড়খণ্ডের হেমন্ত সোরেন, দিল্লির অরবিন্দ কেজরীবাল… দুই মুখ্যমন্ত্রীকে সম্প্রতি গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। সেই প্রসঙ্গ টেনে কিছুদিন আগে কৃষক নেতা রাকেশ টিকাইত দাবি করেছেন, এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের টার্ন। সেই নিয়েই বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন করা হলে তাঁর অকপট জবাব, ‘জেলে গেলে বরং আমি একটু বিশ্রাম পাব।’
লোকসভা ভোটের আগে বিভিন্ন জনসভা থেকে তৃণমূল সুপ্রিমো সরব হয়েছেন কেন্দ্রীয় এজেন্সির অপব্যবহারের অভিযোগে। তিনি যে গ্রেফতারির ভয় পান না, সে কথাও সাম্প্রতিক বিভিন্ন সভা থেকে বুঝিয়ে দিয়েছেন মমতা। টিভি নাইন বাংলায় একান্ত সাক্ষাৎকারে মুখ্যমন্ত্রী জানালেন, তিনি যে কোনও পরিস্থিতির জন্য তৈরি। মমতা বলেন, ‘আমার ঘর যা জেলও তাই। কোনও যায় আসে না। আমি অনেক সংঘর্ষ করেছি। মার খেতে খেতে জিন্দা লাশ হয়ে বসে আছি। কাজে আমাকে ওরা কবে জেলে পাঠাবে, সেই ভয়ে বসে থাকার পাত্রী আমি নই।’
এরপরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সংযোজন, জেলে গেলে তিনি বিশ্রাম পাবেন। বিজেপিকে একহাত নিয়ে বললেন, ‘এদের যা অত্যাচার, তার থেকে জেলে যাওয়া অনেক ভাল। দেশের গণতন্ত্রটাকেই তো জেলে পাঠিয়ে দিয়েছে।’ টিভি নাইন বাংলাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে বামেদেরও একপ্রকার তুলোধনা করলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। মনে করিয়ে দিলেন, বাংলায় সবথেকে বেশি চিটফান্ড গজিয়ে উঠেছিল বাম আমলেই। একইসঙ্গে বিজেপির সঙ্গে বামেদের ‘গোপন আঁতাতের’ তত্ত্বও উস্কে দিলেন মমতা। বললেন, ‘পঞ্চায়েত ভোট থেকে শুরু করে পুরসভা ভোট, বিধানসভা ভোটে চিরকাল (বামেরা) বিজেপিকে সাহায্য করেছে। তার বিনিময়ে ওরা কেউ জেলে যায়নি।’