কলকাতা: মাত্র আড়াই বছর বয়সেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক মনন তৈরি হয়েছিল। লোকসভা ভোটের টিভি নাইন বাংলাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে সেই কথাই তুলে ধরলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বর্তমানে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। দলের সেকেন্ড-ম্যান তিনি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রাজনীতির ময়দানে আরও মজবুত করেছেন নিজের অবস্থান। পঞ্চায়েত ভোটের আগে তৃণমূলে নবজোয়ার কর্মসূচিতে অভিষেক যেভাবে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাতে সেই অবস্থান আরও দৃঢ় হয়েছে বলেই মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। কিন্তু দলনেত্রী কীভাবে দেখেন? অভিষেক কি মমতার যোগ্য উত্তরসূরি হয়ে উঠেছেন? সেই প্রশ্ন অবশ্য তৃণমূল সুপ্রিমোর বক্তব্য, সেটা দল স্থির করবে।
তবে অভিষেককে যেভাবে তিনি ছোট থেকে দেখে এসেছেন, যেভাবে খুব অল্প বয়সেই অভিষেকের মধ্যে একটি রাজনৈতিক মনন তৈরি হয়েছিল, সেই কথা শোনালেন মমতা। তৃণমূল নেত্রী বললেন, ‘অভিষেক দলের একজন একনিষ্ঠ সৈনিক। ছোট্টবেলা থেকে আমি ওকে তৈরি করেছি।’ জানালেন, অভিষেকের যখন আড়াই বছর বয়স, সেই সময় বাম আমলে এক রাজনৈতিক কর্মসূচিতে তাঁকে হাজরায় মার খেতে হয়েছিল। মমতা বললেন, ‘ তখন থেকে হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে বলত, দিদিকে মারলে কেন সিপিএম জবাব দাও। তখন থেকেও ওর রাজনৈতিক মনন তৈরি হয়ে গিয়েছিল। কলেজ পাশ করার পর থেকে সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে আসে।’
এর আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিভিন্ন রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ থেকে বলেছিলেন, তিনি দলের তিনটি প্রজন্ম তৈরি করে রেখেছেন। তৃণমূলের ভবিষ্যৎ নিয়ে যে তিনি একেবারেই চিন্তিত নন, সে কথাও বুঝিয়েছিলেন মমতা। টিভি নাইন বাংলায় একান্ত সাক্ষাৎকারে আবারও দলের সেই তিন প্রজন্মের কথা তুলে ধরলেন তিনি। বললেন, ‘আমি চাই ওরা ভালভাবে তৈরি হোক। নতুন প্রজন্মকেও দরকার।’ কথা প্রসঙ্গে, অভিষেক ছাড়াও দেবাংশু ভট্টাচার্য, সায়নী ঘোষ ও রাজনীতিতে নবাগত রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাও বলেন তিনি। মমতা বলেন, ‘আমি তিনটে প্রজন্ম তৈরি করে দিয়েছি। এটা আমার গর্ব। কারণ, আমি যদি প্রজন্ম তৈরি না করি, তাহলে আমার স্বপ্নের তৃণমূল কংগ্রেসকে কে রক্ষা করবে!’
একইসঙ্গে তৃণমূলের অন্দরে যে ‘নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্বের’ তত্ত্ব বার বার উঠে এসেছে, সে কথাও একেবারে উড়িয়ে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। তাঁর কথায়, তৃণমূলের মধ্যে এরকম কোনও সমস্যা নেই। বরং বিজেপির কেউ কেউ এরকম একটি ধারণা মানুষের মধ্যে তৈরি করার চেষ্টা করে বলেই মত তৃণমূল সুপ্রিমোর।
কলকাতা: মাত্র আড়াই বছর বয়সেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক মনন তৈরি হয়েছিল। লোকসভা ভোটের টিভি নাইন বাংলাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে সেই কথাই তুলে ধরলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বর্তমানে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। দলের সেকেন্ড-ম্যান তিনি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রাজনীতির ময়দানে আরও মজবুত করেছেন নিজের অবস্থান। পঞ্চায়েত ভোটের আগে তৃণমূলে নবজোয়ার কর্মসূচিতে অভিষেক যেভাবে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাতে সেই অবস্থান আরও দৃঢ় হয়েছে বলেই মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। কিন্তু দলনেত্রী কীভাবে দেখেন? অভিষেক কি মমতার যোগ্য উত্তরসূরি হয়ে উঠেছেন? সেই প্রশ্ন অবশ্য তৃণমূল সুপ্রিমোর বক্তব্য, সেটা দল স্থির করবে।
তবে অভিষেককে যেভাবে তিনি ছোট থেকে দেখে এসেছেন, যেভাবে খুব অল্প বয়সেই অভিষেকের মধ্যে একটি রাজনৈতিক মনন তৈরি হয়েছিল, সেই কথা শোনালেন মমতা। তৃণমূল নেত্রী বললেন, ‘অভিষেক দলের একজন একনিষ্ঠ সৈনিক। ছোট্টবেলা থেকে আমি ওকে তৈরি করেছি।’ জানালেন, অভিষেকের যখন আড়াই বছর বয়স, সেই সময় বাম আমলে এক রাজনৈতিক কর্মসূচিতে তাঁকে হাজরায় মার খেতে হয়েছিল। মমতা বললেন, ‘ তখন থেকে হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে বলত, দিদিকে মারলে কেন সিপিএম জবাব দাও। তখন থেকেও ওর রাজনৈতিক মনন তৈরি হয়ে গিয়েছিল। কলেজ পাশ করার পর থেকে সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে আসে।’
এর আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিভিন্ন রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ থেকে বলেছিলেন, তিনি দলের তিনটি প্রজন্ম তৈরি করে রেখেছেন। তৃণমূলের ভবিষ্যৎ নিয়ে যে তিনি একেবারেই চিন্তিত নন, সে কথাও বুঝিয়েছিলেন মমতা। টিভি নাইন বাংলায় একান্ত সাক্ষাৎকারে আবারও দলের সেই তিন প্রজন্মের কথা তুলে ধরলেন তিনি। বললেন, ‘আমি চাই ওরা ভালভাবে তৈরি হোক। নতুন প্রজন্মকেও দরকার।’ কথা প্রসঙ্গে, অভিষেক ছাড়াও দেবাংশু ভট্টাচার্য, সায়নী ঘোষ ও রাজনীতিতে নবাগত রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাও বলেন তিনি। মমতা বলেন, ‘আমি তিনটে প্রজন্ম তৈরি করে দিয়েছি। এটা আমার গর্ব। কারণ, আমি যদি প্রজন্ম তৈরি না করি, তাহলে আমার স্বপ্নের তৃণমূল কংগ্রেসকে কে রক্ষা করবে!’
একইসঙ্গে তৃণমূলের অন্দরে যে ‘নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্বের’ তত্ত্ব বার বার উঠে এসেছে, সে কথাও একেবারে উড়িয়ে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। তাঁর কথায়, তৃণমূলের মধ্যে এরকম কোনও সমস্যা নেই। বরং বিজেপির কেউ কেউ এরকম একটি ধারণা মানুষের মধ্যে তৈরি করার চেষ্টা করে বলেই মত তৃণমূল সুপ্রিমোর।