কলকাতা: প্রথম দফার ভোটের আগে টিভি নাইন বাংলায় এক্সক্লুসিভ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। বাংলায় ইন্ডিয়া জোট নেই। বিজেপির মকো বাম-কংগ্রেস উভয়ের বিরুদ্ধেই লড়াই করছে তৃণমূল। কিন্তু দিল্লির রাজনীতির সমীকরণ ঠিক কেমন? ইন্ডিয়া জোট যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে কী হবে সরকারের এজেন্ডা? তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরই বা ভূমিকা কী থাকবে সেক্ষেত্রে? এমন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে টিভি নাইন বাংলাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে সোজাসাপ্টা মতামত তুলে ধরলেন তৃণমূল নেত্রী।
চব্বিশের লোকসভা ভোটে বিজেপি বিরোধী শক্তিগুলিকে এক ছাতার তলায় আনতে তৈরি হয়েছে ইন্ডিয়া জোট। বিরোধীদের এই মহাজোট তৈরির অন্যতম কারিগর তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ই। কিন্তু এই বিরোধী জোটের মুখ কে হবেন? কে নেতৃত্ব দেবেন এই জোটকে? তা নিয়ে বিস্তর চর্চা হলেও, এখনও স্পষ্ট হয়নি। একান্ত সাক্ষাৎকারে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি আজও সেই ধোঁয়াশাই রেখে দিলেন। তাঁর কথায়, বিরোধী দলের নেতারাই ঠিক করে নেবেন নেতৃত্বে কে থাকবেন। তবে এই বিরোধী জোট সরকার গঠন করলে তৃণমূল সুপ্রিমোর ভূমিকা কী থাকবে, সেই বিষয়ে আজ স্পষ্ট আভাস দিলেন তিনি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন, ‘দরকার হলে আমি একটা ছোট্ট ভূমিকা পালন করব, যাতে সরকার শক্তিশালী হয়, মানুষের কাজ হয়, স্থায়ী সরকার হয়, যুবক-কৃষক-মহিলাদের জন্য কাজগুলি হয়। এটা আমি নিশ্চয়ই চেষ্টা করব। সরকারের নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে আমার একটা ভূমিকা থাকবে।’ একইসঙ্গে ইন্ডিয়া জোট ক্ষমতায় এলে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বাতিল করা হবে, সেটাও স্পষ্ট করে দেন মমতা।
এবারের ভোটে ইন্ডিয়া জোট যদি সরকার গঠন করে, তাহলে সেই নতুন সরকারের এজেন্ডা কী হবে, তা নিয়েও খোলামেলা নিজের মতামত তুলে ধরলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। মমতার আশ্বাস, পুরোটাই হবে জনমুখী। বাংলার সরকারের প্রকল্পের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘এখানে আমরা কত প্রকল্প করেছি। কেন্দ্রে যদি আমরা ক্ষমতায় আসে, তাহলে আমাদের হাত আরও শক্তিশালী হবে। রাজ্য নিজের পাওনা পাবে, আমরা মানুষের কাজ আরও ভালভাবে করতে পারব। একইসঙ্গে কেন্দ্র-রাজ্য যৌথভাবে আরও মানুষের উপকার করতে পারবে। বেকারত্বের সমস্যা, মূল্যবৃদ্ধি, কৃষকদের সমস্যা, মহিলাদের সমস্যাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে।’
কলকাতা: প্রথম দফার ভোটের আগে টিভি নাইন বাংলায় এক্সক্লুসিভ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। বাংলায় ইন্ডিয়া জোট নেই। বিজেপির মকো বাম-কংগ্রেস উভয়ের বিরুদ্ধেই লড়াই করছে তৃণমূল। কিন্তু দিল্লির রাজনীতির সমীকরণ ঠিক কেমন? ইন্ডিয়া জোট যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে কী হবে সরকারের এজেন্ডা? তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরই বা ভূমিকা কী থাকবে সেক্ষেত্রে? এমন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে টিভি নাইন বাংলাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে সোজাসাপ্টা মতামত তুলে ধরলেন তৃণমূল নেত্রী।
চব্বিশের লোকসভা ভোটে বিজেপি বিরোধী শক্তিগুলিকে এক ছাতার তলায় আনতে তৈরি হয়েছে ইন্ডিয়া জোট। বিরোধীদের এই মহাজোট তৈরির অন্যতম কারিগর তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ই। কিন্তু এই বিরোধী জোটের মুখ কে হবেন? কে নেতৃত্ব দেবেন এই জোটকে? তা নিয়ে বিস্তর চর্চা হলেও, এখনও স্পষ্ট হয়নি। একান্ত সাক্ষাৎকারে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি আজও সেই ধোঁয়াশাই রেখে দিলেন। তাঁর কথায়, বিরোধী দলের নেতারাই ঠিক করে নেবেন নেতৃত্বে কে থাকবেন। তবে এই বিরোধী জোট সরকার গঠন করলে তৃণমূল সুপ্রিমোর ভূমিকা কী থাকবে, সেই বিষয়ে আজ স্পষ্ট আভাস দিলেন তিনি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন, ‘দরকার হলে আমি একটা ছোট্ট ভূমিকা পালন করব, যাতে সরকার শক্তিশালী হয়, মানুষের কাজ হয়, স্থায়ী সরকার হয়, যুবক-কৃষক-মহিলাদের জন্য কাজগুলি হয়। এটা আমি নিশ্চয়ই চেষ্টা করব। সরকারের নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে আমার একটা ভূমিকা থাকবে।’ একইসঙ্গে ইন্ডিয়া জোট ক্ষমতায় এলে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বাতিল করা হবে, সেটাও স্পষ্ট করে দেন মমতা।
এবারের ভোটে ইন্ডিয়া জোট যদি সরকার গঠন করে, তাহলে সেই নতুন সরকারের এজেন্ডা কী হবে, তা নিয়েও খোলামেলা নিজের মতামত তুলে ধরলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। মমতার আশ্বাস, পুরোটাই হবে জনমুখী। বাংলার সরকারের প্রকল্পের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘এখানে আমরা কত প্রকল্প করেছি। কেন্দ্রে যদি আমরা ক্ষমতায় আসে, তাহলে আমাদের হাত আরও শক্তিশালী হবে। রাজ্য নিজের পাওনা পাবে, আমরা মানুষের কাজ আরও ভালভাবে করতে পারব। একইসঙ্গে কেন্দ্র-রাজ্য যৌথভাবে আরও মানুষের উপকার করতে পারবে। বেকারত্বের সমস্যা, মূল্যবৃদ্ধি, কৃষকদের সমস্যা, মহিলাদের সমস্যাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে।’