Priyanka Sau: ‘বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের ঋণ আমরা কোনওদিন শোধ করতে পারব না’, TV9 বাংলায় এক্সক্লুসিভ প্রিয়াঙ্কা

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Sep 29, 2022 | 11:31 PM

SSC: মেনে নেন প্রিয়াঙ্কা, যে অভিযোগ বছরের পর বছর তাঁরা তুলেছেন, তার খাতায় কলমে কোনও প্রমাণ তাঁদের হাতে ছিল না। তবে সিবিআই তদন্তে নেমে যে রিপোর্ট তুলে ধরছে, তাতে সবকিছুই জলের মতো পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে বলে জানান তিনি।

Follow Us

কলকাতা: দীর্ঘ পাঁচ বছরের লড়াই শেষে হকের চাকরি ছিনিয়ে আনলেন আরও এক কন্যা। ববিতা সরকারের পর এবার প্রিয়াঙ্কা সাউ। বৃহস্পতিবারই কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় প্রিয়াঙ্কাকে ২৯ অক্টোবরের মধ্যে নিয়োগ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এদিন টিভি নাইন বাংলাকে প্রিয়াঙ্কা জানান, একজন ভারতীয় নাগরিক হিসাবে তিনি সম্পূর্ণভাবে দেশের বিচারব্যবস্থার উপর আস্থাশীল। প্রিয়াঙ্কার কথায়, “দেশের বিচার ব্যবস্থার সহযোগিতা ছাড়া একজন ভারতীয় নাগরিকের ন্যায় পাওয়াটা অত্যন্ত দুঃসাধ্য।” প্রিয়াঙ্কার মুখে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূয়সী প্রশংসা, “আমাদের মতো বঞ্চিতদের জন্য বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের যে অবদান, এই ঋণ আমরা কোনওদিনই শোধ করতে পারব না। উনি ভগবানের দূত আমাদের কাছে।” প্রিয়াঙ্কার মতে, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় তাঁদের বঞ্চনার অবসানের জন্যই এসেছেন।

আদালতের নির্দেশে দারুণ খুশি প্রিয়াঙ্কা। বারবারই দেশের বিচার ব্যবস্থাকে কুর্নিশ জানিয়েছেন তিনি। তাঁর পাঁচ বছরের লড়াই সেদিনই শেষ হবে, যেদিন তিনি স্কুলের গেট পার করে ক্লাসরুমে পা রাখবেন, জানালেন প্রিয়াঙ্কা। তবে লড়াই যে সমাপ্তির মুখে তাও মানছেন তিনি।

এদিন প্রিয়াঙ্কা বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে আমাদের গ্রিভান্সগুলো বিভিন্ন আধিকারিকের দফতরে পৌঁছে দিতে চেয়েছি। আমরা যে দুর্নীতির শিকার সেটা বোঝানোর চেষ্টা করেছি। মেধাতালিকা হাতে করে নিয়ে ঘুরেছি। যাঁদের অ্যাকাডেমিক্সে একেবারেই কম নম্বর পেয়েছেন, তাঁরা ইন্টারভিউতে ১০ পেয়েছেন। ৫৫-তে পরীক্ষা ৫৩, ৫২ পাচ্ছেন। পরপর সেসব নম্বর সাজিয়ে বারবার বলার চেষ্টা করেছি। কিন্তু মান্যতা পাইনি। যদি ভারতীয় বিচারব্যবস্থা না থাকত এই কথাগুলো কেউ হয়ত কর্ণপাত করত না। আমাদের বারবার বলা হতো এগুলো কী করে আপনারা প্রমাণ করবেন? বলা হতো, আপনারা বলছেন আমরা মানব কেন?”

মেনে নেন প্রিয়াঙ্কা, যে অভিযোগ বছরের পর বছর তাঁরা তুলেছেন, তার খাতায় কলমে কোনও প্রমাণ তাঁদের হাতে ছিল না। তবে সিবিআই তদন্তে নেমে যে রিপোর্ট তুলে ধরছে, তাতে সবকিছুই জলের মতো পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে বলে জানান তিনি।

কলকাতা: দীর্ঘ পাঁচ বছরের লড়াই শেষে হকের চাকরি ছিনিয়ে আনলেন আরও এক কন্যা। ববিতা সরকারের পর এবার প্রিয়াঙ্কা সাউ। বৃহস্পতিবারই কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় প্রিয়াঙ্কাকে ২৯ অক্টোবরের মধ্যে নিয়োগ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এদিন টিভি নাইন বাংলাকে প্রিয়াঙ্কা জানান, একজন ভারতীয় নাগরিক হিসাবে তিনি সম্পূর্ণভাবে দেশের বিচারব্যবস্থার উপর আস্থাশীল। প্রিয়াঙ্কার কথায়, “দেশের বিচার ব্যবস্থার সহযোগিতা ছাড়া একজন ভারতীয় নাগরিকের ন্যায় পাওয়াটা অত্যন্ত দুঃসাধ্য।” প্রিয়াঙ্কার মুখে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূয়সী প্রশংসা, “আমাদের মতো বঞ্চিতদের জন্য বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের যে অবদান, এই ঋণ আমরা কোনওদিনই শোধ করতে পারব না। উনি ভগবানের দূত আমাদের কাছে।” প্রিয়াঙ্কার মতে, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় তাঁদের বঞ্চনার অবসানের জন্যই এসেছেন।

আদালতের নির্দেশে দারুণ খুশি প্রিয়াঙ্কা। বারবারই দেশের বিচার ব্যবস্থাকে কুর্নিশ জানিয়েছেন তিনি। তাঁর পাঁচ বছরের লড়াই সেদিনই শেষ হবে, যেদিন তিনি স্কুলের গেট পার করে ক্লাসরুমে পা রাখবেন, জানালেন প্রিয়াঙ্কা। তবে লড়াই যে সমাপ্তির মুখে তাও মানছেন তিনি।

এদিন প্রিয়াঙ্কা বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে আমাদের গ্রিভান্সগুলো বিভিন্ন আধিকারিকের দফতরে পৌঁছে দিতে চেয়েছি। আমরা যে দুর্নীতির শিকার সেটা বোঝানোর চেষ্টা করেছি। মেধাতালিকা হাতে করে নিয়ে ঘুরেছি। যাঁদের অ্যাকাডেমিক্সে একেবারেই কম নম্বর পেয়েছেন, তাঁরা ইন্টারভিউতে ১০ পেয়েছেন। ৫৫-তে পরীক্ষা ৫৩, ৫২ পাচ্ছেন। পরপর সেসব নম্বর সাজিয়ে বারবার বলার চেষ্টা করেছি। কিন্তু মান্যতা পাইনি। যদি ভারতীয় বিচারব্যবস্থা না থাকত এই কথাগুলো কেউ হয়ত কর্ণপাত করত না। আমাদের বারবার বলা হতো এগুলো কী করে আপনারা প্রমাণ করবেন? বলা হতো, আপনারা বলছেন আমরা মানব কেন?”

মেনে নেন প্রিয়াঙ্কা, যে অভিযোগ বছরের পর বছর তাঁরা তুলেছেন, তার খাতায় কলমে কোনও প্রমাণ তাঁদের হাতে ছিল না। তবে সিবিআই তদন্তে নেমে যে রিপোর্ট তুলে ধরছে, তাতে সবকিছুই জলের মতো পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে বলে জানান তিনি।

Next Article