Green Fire Crackers: কালীপুজোয় কখন বাজি ফাটাতে পারবেন? সময় বেঁধে দিল রাজ্য

Green Fire Crackers: কালীপুজোর পাশাপাশি ছটপুজো, ক্রিসমাস ও বর্ষশেষের দিনও কখন বাজি ফাটানো যাবে তার সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।

Green Fire Crackers: কালীপুজোয় কখন বাজি ফাটাতে পারবেন? সময় বেঁধে দিল রাজ্য
সবুজ বাজি পোড়ানোর সময়সীমা নির্ধারিত করা হল।
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 22, 2022 | 1:18 AM

কলকাতা: আলোর উৎসব দীপাবলিতে (Diwali 2022) পরিবেশবান্ধব বাজি পোড়াতে হবে। বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানাল পরিবেশ দফতর ও ওয়েস্ট বেঙ্গল পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ড। বাজি পোড়ানোর জন্য নির্দিষ্ট সময়ও বেঁধে দেওয়া হয়েছে। জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, নিয়মের অন্যথা হলে তা শাস্তিযোগ্য হিসাবেই বিবেচিত হবে। কোন কোন সময়ে বাজি পোড়ানো যাবে? পরিবেশ দফতর ও ওয়েস্ট বেঙ্গল পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ড বা দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, দীপাবলির দিন দু’ঘণ্টা পরিবেশবান্ধব বাজি বা গ্রিন ফায়ার ক্র্যাকার্স পোড়ানো যাবে। রাত ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত সেই সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।

শুধু দীপাবলিই নয়, ছটপুজোর দিনও দু’ঘণ্টা সবুজ বাজি বা গ্রিন ফায়ার ক্র্যাকার্স পোড়ানো যাবে, সকাল ৬টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত। একইসঙ্গে ক্রিসমাস ও নিউ ইয়ার ইভেও নিয়ম মেনে বাজি পোড়াতে বলা হয়েছে। এক্ষেত্রেও গ্রিন ক্র্য়াকার্স পোড়ানো যাবে রাত ১১টা বেজে ৫৫ মিনিট থেকে রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত। অর্থাৎ ৩৫ মিনিট সময় বরাদ্দ হয়েছে পরিবেশবান্ধব বাজি পোড়ানোর জন্য। আগামী ২৪ ও ২৫ অক্টোবর অর্থাৎ সোমবার কালীপুজোর দিন ও তার পরের দিন সন্ধ্যায়ও পরিবেশ ভবন খোলা থাকছে। বিস্তারিত জানতে ওয়েস্ট বেঙ্গল পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ডের ওয়েবসাইটেও ক্লিক করতে পারেন।

সবুজ বাজি বিক্রি ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে রাজ্যের সঙ্গে দুই কেন্দ্রীয় এজেন্সিকেও নজরদারির দায়িত্ব দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। সবুজ বাজি বিক্রির ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারি প্রতিষ্ঠান পেট্রোলিয়াম ও বিস্ফোরক সুরক্ষা সংস্থা (PESO) ও ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইন্সস্টিটিউটকে (NEERI) এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, বাজারে যাতে সবুজ বাজি বা পরিবেশবান্ধব বাজিই বিক্রি হয়, তা নিশ্চিত করার ভার দেওয়া হয়েছে পুলিশকে। বাজি নিয়ে আদালতের নির্দেশ কার্যকর হল কি না, তার রিপোর্টও কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে জমা দিতে হবে আদালতে। এর জন্য সময়ও নির্ধারিত করে দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ পুজোর ছুটির পর আদালত খোলার এক সপ্তাহের মধ্যেই সেই রিপোর্ট জমা দিতে হবে।