AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Biman Banerjee on Dhankhar: কেমন আছেন ধনখড়? বিমান ফোন করতেই ওপার থেকে উত্তর এল…

Biman Banerjee: পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি কেমন আছেন সেই খোঁজ-খবরই নিতেই ফোন করেছিলেন তিনি।

Biman Banerjee on Dhankhar: কেমন আছেন ধনখড়? বিমান ফোন করতেই ওপার থেকে উত্তর এল...
বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় ফোন করলেন জগদীপ ধনখড়কে Image Credit: PTI
| Edited By: | Updated on: Jul 22, 2025 | 11:27 PM
Share

কলকাতা: শারীরিক অসুস্থতার কারণ দর্শিয়ে উপরাষ্ট্রপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছে জগদীপ ধনখড়। তাঁর ইস্তফা নিয়ে রাজনীতির অলিগলিতে চলছে জল্পনা-কল্পনা। যে মানুষটি সারাদিন কাজ করলেন আচমকা সন্ধ্যা হতেই হঠাৎ করে শারীরিক অসুস্থতার ইস্যু তুলে ইস্তফা জমা দিলেন? এই প্রশ্নই তুলেছে বিরোধীরা। এই আবহের মধ্যে এবার জগদীপকে ফোন করলেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি কেমন আছেন সেই খোঁজ-খবরই নিতেই ফোন করেছিলেন তিনি।

একসময় এ রাজ্যের রাজ্যপাল ছিল জগদীপ ধনখড়। দায়িত্বে থাকাকালীন তৃণমূল সরকারের সঙ্গে তাঁর খানিক অম্ল-মধুর সম্পর্ক ছিল বলেই মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ। সেই ধনখড়ের ইস্তফা নিয়ে রাজনীতির অলিন্দে ফিসফাস হলেও তৃণমূল আপাতত এই নিয়ে কিছু মন্তব্য করবে না বলেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে তারা গোটা বিষয়টির উপর নজর রাখছে বলেও জানিয়েছেন মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। মঙ্গলবারই তিনি বলেন, “আমরা ধনখড় নিয়ে নজর রাখছি। কেন হঠাৎ ইস্তফা, আশা করি আমরা কারণটা জেনে যাব।”

এরপরই আজ সন্ধে নাগাদ জানা গেল প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতিকে ফোন করেছেন বিমান। তবে জগদীপ ধনখড় নিজে ফোন ধরেননি। তাঁর সচিব ফোন ধরেছিলেন। সচিব স্পিকারকে জানান, জগদীপ ধনখড় এখন ভাল আছেন। বিশ্রাম নিচ্ছেন। বস্তুত, চলতি বছরের ৯ মার্চ ২০২৫ রাতে জগদীপ ধনখড় হঠাৎ বুকে ব্যথা এবং অস্বস্তি বোধ করায় তাঁকে দিল্লির এইমস হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সম্প্রতি আরও একবার অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিনি। পরবর্তীতে সুস্থ হয়ে ফের নিজের দায়িত্ব সামলানো শুরু করেন। বিরোধীদের এখানেই প্রশ্ন সারাদিন কাজ করলেন আচমকা সন্ধ্যা হতেই হঠাৎ করে শারীরিক অসুস্থতার ইস্যু তুলে ইস্তফা জমা দিলেন?

আজ ধনখড়ের ইস্তফার প্রভাব পড়ে সংসদেও। তর্ক-বিতর্কের কারণে ক্ষণিকের মধ্য়ে মুলতুবি করা হয় রাজ্যসভা। অন্যদিকে, লোকসভায় আবার কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান বারংবার বিরোধীদের নিজ আসনে ফিরে যাওয়ার কথা বলছেন। কিন্তু ধনখড়-সহ আরও কয়েকটি ইস্যুতে অনড় থাকে বিরোধীরা। কংগ্রেস সাংসদ রেণুকা চৌধুরীর দাবি, “উনি তো বেশ লম্বা-চওড়া। ওনার আবার কি শারীরিক সমস্যা হল?“রাজ্যসভার সাংসদ বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, “তিনি এককালে নিজে RSS-এর হয়ে ওকালতি করেছেন। অর্থাৎ তিনি RSS দ্বারাই পরিচালিত। হয়তো ওদের পরামর্শেই করেছেন।