Prasanna Roy: ‘বাঙালিবাবু’ ইমেজ খুব প্রিয় ‘প্রযোজক প্রসন্ন’র, তিনিই এখন সিবিআই হেফাজতে! শুনে থ পরিচালক

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Aug 30, 2022 | 12:22 PM

CBI: ৬৮ লক্ষ টাকার বাজেট ছিল ‘জেনানা’র। মধ্যবিত্ত আবাসনের বাসিন্দা ফিল্ম প্রযোজনা করে ফেলছেন, সন্দেহ হয়নি?

Follow Us

কলকাতা: নিপাট ভদ্র বাঙালি। ছবির প্রযোজক হিসাবে কাজ করার সময় এমনভাবেই হাজির হতেন প্রসন্ন রায়। পরিচালকদের কাছে তিনি রাকেশ। ৬৮ লক্ষ টাকা দিয়ে প্রযোজনা করেন ছবি ‘জেনানা’। ছবির পরিচালকের কথায়, প্রসন্নর নামে এমন অভিযোগ, বিশ্বাসই করা যায় না। বাঙালি সজ্জন ভদ্রলোক। বহিরাঙ্গে এই ভাবমূর্তি অটুট রাখতে সবসময় সতর্ক থাকতেন প্রসন্ন রায়। সে ফিল্ম প্রযোজনাই হোক বা প্রোডাকশন হাউসের জন্য বাড়ি ভাড়া নেওয়া। সর্বত্র এক ছবি। ‘জেনানা’ শুধু নয়। ‘এক্সপোর্ট’ নামে আর‌ও একটি ছবি প্রযোজনা করেছিলেন প্রসন্ন ওরফে রাকেশ। সল্টলেকের এফ‌ই ব্লকে তাঁর ছবি প্রযোজনার অফিস ছিল।

বর্ষালী চট্টোপাধ্যায়ের জানান, “২০১৫ সালে তাঁর একটি হোটেল তৈরি হচ্ছিল। সেখানে আমরা গিয়ে লাঞ্চ করতাম। ওটা তখন তৈরি হচ্ছিল। আমরা সকলে বসে খাওয়াদাওয়া করছিলাম। পরে ওটা অনেক বড় হয়। সুন্দরবনে একটা রিসর্টে উনি আমাদের ছবি রিলিজের পর পাঠিয়েছিলেন। গোটা টিম গিয়ে পিকনিক করি। আমি জানতাম হোটেল ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। গাড়ির ব্যবসার কথাও শুনেছিলাম।”

৬৮ লক্ষ টাকার বাজেট ছিল ‘জেনানা’র। মধ্যবিত্ত আবাসনের বাসিন্দা ফিল্ম প্রযোজনা করে ফেলছেন, সন্দেহ হয়নি? পরিচালক বর্ষালী চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, এ বিষয়ে জানতে চাইলে নিজের স্ট্রাগলের কথাই বলতেন প্রসন্ন। স্ত্রী কাজল সোনি রায়ের সঙ্গে যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মাতার সঙ্গে শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে ধৃত প্রসন্ন রায়কে মেলাতে পারছেন না বর্ষালী। সল্টলেকের এফ‌ই ব্লকে প্রোডাকশন হাউসের জন্য নারকেলডাঙার বাসিন্দা হিসাবে নিজের পরিচয় দিয়েছিলেন প্রসন্ন। বেশ কয়েকবার শ্যুটিং হয়েছে এফ‌ই ব্লকের বাড়িতে। প্রসন্নর কেলেঙ্কারির ঘটনা দেখে স্তম্ভিত এফ‌ই ব্লকের বাড়ির মালিক‌ও।

কলকাতা: নিপাট ভদ্র বাঙালি। ছবির প্রযোজক হিসাবে কাজ করার সময় এমনভাবেই হাজির হতেন প্রসন্ন রায়। পরিচালকদের কাছে তিনি রাকেশ। ৬৮ লক্ষ টাকা দিয়ে প্রযোজনা করেন ছবি ‘জেনানা’। ছবির পরিচালকের কথায়, প্রসন্নর নামে এমন অভিযোগ, বিশ্বাসই করা যায় না। বাঙালি সজ্জন ভদ্রলোক। বহিরাঙ্গে এই ভাবমূর্তি অটুট রাখতে সবসময় সতর্ক থাকতেন প্রসন্ন রায়। সে ফিল্ম প্রযোজনাই হোক বা প্রোডাকশন হাউসের জন্য বাড়ি ভাড়া নেওয়া। সর্বত্র এক ছবি। ‘জেনানা’ শুধু নয়। ‘এক্সপোর্ট’ নামে আর‌ও একটি ছবি প্রযোজনা করেছিলেন প্রসন্ন ওরফে রাকেশ। সল্টলেকের এফ‌ই ব্লকে তাঁর ছবি প্রযোজনার অফিস ছিল।

বর্ষালী চট্টোপাধ্যায়ের জানান, “২০১৫ সালে তাঁর একটি হোটেল তৈরি হচ্ছিল। সেখানে আমরা গিয়ে লাঞ্চ করতাম। ওটা তখন তৈরি হচ্ছিল। আমরা সকলে বসে খাওয়াদাওয়া করছিলাম। পরে ওটা অনেক বড় হয়। সুন্দরবনে একটা রিসর্টে উনি আমাদের ছবি রিলিজের পর পাঠিয়েছিলেন। গোটা টিম গিয়ে পিকনিক করি। আমি জানতাম হোটেল ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। গাড়ির ব্যবসার কথাও শুনেছিলাম।”

৬৮ লক্ষ টাকার বাজেট ছিল ‘জেনানা’র। মধ্যবিত্ত আবাসনের বাসিন্দা ফিল্ম প্রযোজনা করে ফেলছেন, সন্দেহ হয়নি? পরিচালক বর্ষালী চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, এ বিষয়ে জানতে চাইলে নিজের স্ট্রাগলের কথাই বলতেন প্রসন্ন। স্ত্রী কাজল সোনি রায়ের সঙ্গে যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মাতার সঙ্গে শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে ধৃত প্রসন্ন রায়কে মেলাতে পারছেন না বর্ষালী। সল্টলেকের এফ‌ই ব্লকে প্রোডাকশন হাউসের জন্য নারকেলডাঙার বাসিন্দা হিসাবে নিজের পরিচয় দিয়েছিলেন প্রসন্ন। বেশ কয়েকবার শ্যুটিং হয়েছে এফ‌ই ব্লকের বাড়িতে। প্রসন্নর কেলেঙ্কারির ঘটনা দেখে স্তম্ভিত এফ‌ই ব্লকের বাড়ির মালিক‌ও।